বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
অনুষ্ঠানে বেশ কয়েকটি কলেজের অধ্যাপক উপস্থিত ছিলেন। তার মধ্যে ছিলেন বঙ্গবাসী কলেজের (প্রাতঃ বিভাগ) ইতিহাসের অধ্যাপক দেবাশিস চৌধুরী, সুরেন্দ্রনাথ উইমেনস কলেজের ইংরেজির অধ্যাপিকা পাপিয়া মিত্র, সিটি কলেজের আদিত্য দাস প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলা শুরু করতেই একদল ছাত্রছাত্রী হইহই করে ওঠেন। তারপর সভা বানচাল হয়ে যায়। দেবাশিসবাবু বলেন, বক্ত্যবা রাখার সময় তাঁরা স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে আসেন। অধ্যাপকদের ঘেরাও করে রাখা হয় কিছুক্ষণ। কয়েকজনের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। এসবের পর অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হয়। আমাদের বাক-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হয়েছে।
পড়ুয়াদের বক্তব্য, ভাষণে যাদবপুর, জেএনইউ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি নিয়ে সমালোচনা করছিলেন বক্তারা। এরপর কার্ল মার্কসকে টানতেই প্রতিবাদ জানানো হয়। এসএফআই নেতা শুভজিৎ সরকারের বক্তব্য, প্রেসিডেন্সিতে গেরুয়া কিংবা সঙ্ঘ পরিবারের জায়গা নেই। এখানে যাতে কেউ সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে না পারে, সেটা দেখা দরকার। এই ঘটনা নিয়ে কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন ওই অধ্যাপকরা। তবে ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কোনও অভিযোগ করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দেবাশিসবাবু। তবে ভবিষ্যতে যদি এমন কিছু করা হয়, তখন আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।