বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
পর্যবেক্ষকদের মতে, এই মুহূর্তে সাম্প্রদায়িকতার থেকে বড় বিপদ নেই। সেই সূত্রে এই প্রবীণ অর্থনীতিবিদের বক্তব্য অত্যন্ত সঙ্গতিপূর্ণ। অমর্ত্যবাবু বলেন, ধর্মান্ধতায় দেশকে ডুবিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর থেকে বেরিয়ে আসা দরকার? নাহলে মানুষ টিকবে কীভাবে?
গত কয়েকদিন ধরে প্রবীণ অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ যেভাবে গেরুয়া শক্তির বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন, তাতে তাঁকে নানাভাবে অশ্রদ্ধা করা হয়েছে বলে মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, নাসিরুদ্দিন শাহকে যেভাবে অশ্রদ্ধা করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ করা উচিত। রাজনৈতিক কারণেই ওই অভিনেতাকে হেয় করা হচ্ছে। যা এদেশের জন্য ভালো নয় বলেই তাঁর দাবি। বিরোধীদের সুরে তিনিও বলেন, দেশে অঘোষিত জরুরি অবস্থা চলছে। কেউ কেউ এই পরিস্থিতি তৈরি করে দিয়েছে। তিনি আগে জানিয়েছিলেন, নোট নাকচ ভুল সিদ্ধান্ত কি না, তা নিয়ে আলোচনার জায়গা নেই। কত বড় ভুল, শুধু তা নিয়ে কথা হতে পারে। কালো টাকাকে পিষে মারতে বাজার থেকে ৮৬% নোট একলপ্তে তুলে নেওয়া বিরাট ভুল। এদিন সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিমুদ্রাকরণ একটি খারাপ নীতি। জিএসটি অত্যন্ত বাজে ভাবে করা হয়েছে। মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিল্পে ক্ষতি হয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে সমস্যা হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে দেশের অর্থনীতি ডুবেছে বলেই তিনি জানিয়েছেন।