বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে মন্ত্রী অরূপ রায় বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর পরিকল্পনাকে আরও মসৃণভাবে বাস্তবায়িত করা এবং রাজ্যের চাষিভাইদের উপযুক্ত দামে ধান বিক্রয় সুনিশ্চিত করাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। ট্রেড ইউনিয়নগুলির ডাকা বন্ধ-এর প্রথম দিন রাজ্যের দূর-দূরান্ত থেকে আগত সমবায় সমিতির প্রতিনিধিদের জন্য সব রকমের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলেও জানান অরূপবাবু। মুখ্যমন্ত্রী নিজে কড়া হাতে ধর্মঘট মোকাবিলার নির্দেশ দিয়েছেন প্রশাসনকে। সেই মতো সমবায় সমিতির প্রতিনিধিদের যাওয়া-আসা সুনিশ্চিত করতে পর্যাপ্ত পরিবহণ ব্যবস্থা, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে সরকারি উদ্যোগ। অন্যদিকে, খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের কথায়, নজরুল মঞ্চের অনুষ্ঠানে রাজ্যভিত্তিক প্রায় তিন হাজার সমবায় সমিতিকে ডাকা হয়েছে। তার মধ্যে থেকে এক হাজারের মতো সমিতিকে বেছে নেওয়া হবে। এরা কৃষকদের থেকে সরাসরি ধান কিনে, চেকের মাধ্যমে টাকা মিটিয়ে দেবে। সমবায় সমিতিগুলিকে কীভাবে বেছে নেওয়া হবে? জবাবে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, যে সব সমিতি গত পাঁচ বছর ধরে ভালো কাজ করেছে, আর্থিক দিক দিয়ে যথেষ্ট সক্ষম, যাদের বিরুদ্ধে কৃষকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ নেই- এমন সমিতিগুলিকেই বেছে নেওয়া হবে। ধান বিক্রির প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রীয়ভাবে নজরদারি চালাতে খাদ্য দপ্তরে বিশেষ কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে বলেও জানান জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। বিভাগীয় আমলা থেকে খোদ মন্ত্রী নিজেরা সেখানে বসে জেলার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে গোটা প্রক্রিয়া দেখভাল করছেন।