বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
মেয়র ফিরহাদ হাকিম এই ঘোষণা করতে গিয়ে বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে শহরের প্রায় সবক’টি পুজো কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। এ বছর প্রায় ১৩০৯টি পুজো কমিটি এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল। মেয়র বলেন, যাঁরা জল জমিয়ে মানুষের সমস্যা তৈরি করেন, তাঁরা ‘গণশত্রু’। আমি এবং ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ ডেঙ্গু প্রতিরোধে সর্বদা লড়াই করে যাচ্ছি। ডেঙ্গুকে বিনাশ করতে হবে। এটাই আমাদের লক্ষ্য।
ওই প্রতিযোগিতা বরো চ্যাম্পিয়ন, বরো রানার্স, মেয়র’স চয়েস এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রচারে বিজয়ী এই চারটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। মোট ১২৮টি বিজয়ী পুজো কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। এদিন ১৬টি বরো চ্যাম্পিয়নের নাম, ১৬টি বরো রানার্সের নাম, মেয়র’স চয়েসের তালিকায় ৪৮টি পুজো কমিটির নাম এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রচারে বিজয়ী ৪৮টি পুজো কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে খবর, বরো চ্যাম্পিয়নদের ৩০ হাজার টাকা, বরো রানার্সদের ২০ হাজার টাকা, মেয়র’স চয়েসদের ১০ হাজার টাকা এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রচারে বিজয়ীদের ৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।