উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
সম্প্রতি ভিয়েতনামে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের মাঝে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন কিম। কিন্তু দু’পক্ষের মধ্যে কোনও সমঝোতা হওয়ার আগেই বৈঠক ভেস্তে যায়। এই প্রসঙ্গে উত্তর কোরিয়ার নেতা জানিয়েছেন, পরবর্তী বৈঠকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরফে কোনও সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে কি না, তা জানার জন্য তিনি চলতি বছরের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে তৈরি। গত ফেব্রুয়ারি মাসে ওয়াশিংটনের তরফে জানানো হয়, আংশিকভাবে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের জন্য উত্তর কোরিয়ার উপর জারি থাকা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে অনড় ছিলেন কিম। যদিও পরে উত্তর কোরিয়ার তরফে বলা হয়, তারা আংশিক ছাড় চেয়েছিল। শুক্রবার দেশের পার্লামেন্টে কিম জানান, হ্যানয় বৈঠকের পর ওয়াশিংটন সত্যিই উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে চায় কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। তিনি বলেন, ‘যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যথাযথ মনোভাব ও উভয়পক্ষের জন্য গ্রহণযোগ্য শর্ত নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য বৈঠকে বসতে চায়, তবে আমরা আরও একবার চেষ্টা করতে রাজি। এর জন্য চলতি বছরের শেষ পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করতে তৈরি।’ পাশাপাশি তিনি আরও জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ। এমনকী তাঁরা দু’জনে দু’জনকে চিঠিও লেখেন।