উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
মামলাটি আগামী সপ্তাহে শুনানির জন্য নথিভুক্ত করা হয়েছে। এই মামলায় ভারত সরকারের হয়ে সওয়াল করবেন ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসেসের আইনজীবীরা। উল্লেখ্য, বিজয় মালিয়াকে মুম্বইয়ের আর্থার রোড জেলে নিয়ে আসার পক্ষেই অনড় ভারত সরকার। ব্রিটেনের আইন অনুসারে, মালিয়ার প্রথম লিখিত আর্জি বিচারপতি ডেভিসের এজলাসে পাশ করাতে হবে। তিনিই জমা পড়া নথি খতিয়ে দেখে আর্জিটি নাকচ করেছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তাঁর নামে প্রত্যর্পণের পরোয়ানা জারি করেছিল স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড। বর্তমানে সেই মামলায় জামিনে রয়েছেন বিজয় মালিয়া। গত ডিসেম্বরে ওয়েস্টমিনস্টার ম্যাজিস্ট্রেটস’ কোর্টের বিচারক এমা আর্বাথনট আর্থিক তছরুপের মামলায় প্রাথমিকভাবে দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে ভারতে প্রত্যর্পণের বিষয়ে সায় দিয়েছেন। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে পেশ করা মুম্বইয়ের আর্থার রোড জেলের ১২ নং ব্যারাকের স্বাস্থ্য পরিষেবার তথ্য খতিয়ে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তিনি। ফলে খারাপ সংশোধনাগারের যুক্তিতে প্রত্যর্পণে কোনও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা যাবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন বিচারক। এখন ব্রিটেনের উচ্চ আদালতই শেষ অস্ত্র মালিয়ার। এই আর্জিও খারিজ করা হবে বলে আশাবাদী ভারত।