বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন, আমরা আগে ঠিক করেছিলাম ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত সদস্য সংগ্রহ অভিযানের কর্মসূচি চলবে। কিন্তু এই ক’দিনেই বিজেপির সদস্য হতে চেয়ে যেভাবে বিপুল আবেদনপত্র জমা পড়ছে, তাতে কালীপুজোর পরই এই অভিযান শেষ করে দেওয়ার কথা জানান দলের এই প্রভাবশালী নেতা। সূত্রের দাবি, ২০০৯ সালে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানে বাংলা থেকে সদস্য হয়েছিলেন ১ লক্ষ ৭৫ হাজার। যদিও সেই বছর মিসড কল কিংবা অনলাইনের মাধ্যমে সদস্য হওয়ার সুযোগ ছিল না। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের সদস্য সংগ্রহ অভিযানে এ রাজ্য থেকে ৪৩ লক্ষ মানুষ গেরুয়া শিবিরে নাম লিখিয়েছিলেন। যদিও তার মধ্যে অর্ধেক আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য বিজেপি নেতাদের কাছে নেই। কারণ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মিসড কলের মাধ্যমে বিজেপির সদস্য হতে চেয়ে আবেদনকারী পরবর্তী পর্যায়ে ফর্ম পূরণ করে লিখিত ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেননি। কিন্তু এবার অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বেনোজল কাটাতে এলাকায় এলাকায় শিবির করে লিখিত সদস্য করা হয়েছে। তবে মিসড কলের মাধ্যমেও এবার বিজেপির সদস্য হয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে মিসড কলকারীর সঙ্গে পরবর্তী পর্যায়ে যোগাযোগ করে পার্টির সুনির্দিষ্ট সদস্য হওয়ার ফর্ম পূরণ করানো হয়েছে। সেই হিসেব অনুসারে বুধবার পর্যন্ত বিজেপির সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৮ লক্ষ। রাজ্য বিজেপির নেতাদের দাবি, যে গতিতে সদস্য হতে চেয়ে আবেদন পড়ছে তাতে খুব শীঘ্রই উত্তরপ্রদেশকে টপকে শীর্ষে চলে যাবে বাংলা। এই পরিসংখ্যান মঙ্গলবার দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের কাছেও পেশ করা হয়। যা নিয়ে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।