উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
মুলার রিপোর্টের প্রেক্ষিতে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের কাছে ওয়ারেনের আবেদন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু করা হোক। তাঁর ট্যুইট, মুলার রিপোর্ট থেকে সামনে এসেছে, ডোনাল্ট ট্রাম্পকে সাহায্য করার জন্য একটি শত্রু দেশের সরকার (রাশিয়া) আমাদের ২০১৬ সালের নির্বাচনে ‘হামলা’ চালিয়েছে। ট্রাম্প সেই সাহায্যকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। নির্বাচিত হওয়ার পর এই ইস্যুতে তদন্তে বাধা দিয়েছিলেন ট্রাম্প।
মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পকে সাহায্য করতে গোপনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগ নিয়ে বৃহস্পতিবার তদন্তের রিপোর্ট পেশ করেছেন বিশেষ আইনজীবী মুলার। ওই রিপোর্ট পেশ হওয়ার একদিনের মধ্যেই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি তুলে দিলেন ওয়ারেন। ২২ মাস ধরে তদন্ত চালানোর পর ৪৪৮ পাতার রিপোর্ট পেশ করেছেন মুলার। সেখানে বলা হয়েছে, রাশিয়ার এই ‘নোংরা কৌশলে’ খুশি হয়েছিলেন ট্রাম্প। শুধু তাই নয়, তদন্তের এই প্রক্রিয়া বারবার ব্যাহত করার চেষ্টাও চালিয়েছিলেন। ওয়ারেনের বক্তব্য, হাউসের উচিত এই কাজের জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু করা।
মুলারের পেশ করা রিপোর্টে ট্রাম্পের মতোই বিপাকে পড়েছেন এক বিদেশি নেতাও। তিনি আবু ধাবির যুবরাজ শেখ মহম্মদ বিন জায়িদ আল নাহয়ান। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা তিনি। মুলারের রিপোর্টে একমাত্র বিদেশি নেতা হিসেবে তাঁর নাম জড়িয়েছে। রিপোর্টের একেবারে শেষ অংশে নাম রয়েছে আবু ধাবির যুবরাজের। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ২০১৭ সালে সেশেলসে ট্রাম্পের এক সহযোগী ও ভ্লাদিমির পুতিনের এক প্রতিনিধির মধ্যে বৈঠক হয়েছিল। সেখানে রহস্যজনক ভূমিকা ছিল আবু ধাবির যুবরাজের।