উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
নির্বাচনের দামামা বাজতেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এক সাক্ষাৎকারে জানান, এবারের লোকসভা ভোটে বিজেপি জিতলে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে শান্তি আলোচনা ত্বরান্বিত হবে। এই মন্তব্যের পরেই মোদি-পাকিস্তান যোগ নিয়ে সরব হয় বিরোধীরা। মোদির পাকিস্তান প্রীতি নিয়ে লাগাতার প্রচারে নামে কংগ্রেসও। এদিন বিরোধীদের পাল্টা জবাব দিয়ে মোদি বলেন, ‘ভুললে চলবে না যে, ইমরান খান একজন ক্রিকেটার ছিলেন। সম্প্রতি তাঁর রিভার্স স্যুইংয়ের মতো মন্তব্য দিয়ে ভারতের নির্বাচনকেই প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন তিনি। যদিও রিভার্স স্যুইংয়ের পাল্টা হেলিকপ্টার শট মারতে জানেন ভারতীয়রা।’ তিনি আরও বলেন, ‘পাকিস্তানের নির্বাচনের সময়েও মোদির নাম ব্যবহার করেছিলেন ইমরান খান। বলেছিলেন, যে মোদির বন্ধু, সে আসলে দেশের শত্রু।’ ইমরান খানের মন্তব্যকে হাতিয়ার করে কংগ্রেস সহ বিরোধীরা মোদি বিরোধী প্রচার চালালেও এবারের নির্বাচনে বিজেপিই ক্ষমতায় ফিরবে বলে আশাপ্রকাশ করেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর বিরুদ্ধে দেশপ্রেম নিয়ে লাগাতার প্রচার চালানোর অভিযোগেরও জবাব দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমার বক্তব্যের বড় অংশ জুড়েই উন্নয়ন প্রসঙ্গ থাকে। কিন্তু তা কখনই খবরের শিরোনামে আসে না।’