বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এরপর শুরু হয় ‘জগৎ জুড়ে উদার সুরে’ শীর্ষক গীতি আলেখ্য। সুর সুন্দর কর্ণধার ছন্দা দত্ত তাঁর জার্মান ছাত্র মার্কুইস মারকান্ট ও আরও কয়েকজন ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করেন। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গানই উদাত্ত কণ্ঠে গাওয়া হয়। জার্মান যুবক মারকান্ট ‘আমার সকল রসের ধারা’, ‘প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে’, ‘যদি তোর ডাক শুনে’ গানে গায়কি ও স্পষ্ট শব্দ উচ্চারণে দর্শককুলকে আনন্দ দেন। ‘প্রণমামি অনাদি অনন্ত’, ‘দেহি হৃদয়ে সদা’ ভালো উপস্থাপনা। ছন্দা দত্ত ‘কৃষ্ণকলি’, ‘ওই আসনতলে’ সহ জার্মান অনুবাদে রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। ভাস্কর চট্টোপাধ্যায় তাঁর কণ্ঠের জন্য প্রশংসা পাবেন। মোট ১৯টি গান ছিল গীতি আলেখ্যে। ভাষ্যয় পিয়ালি ঘোষ ও রাজকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় অনুষ্ঠান উপযোগী।
বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক মালা সাহা, বিধায়ক স্মিতা বক্সী, রবীন্দ্রভারতী সোসাইটির সম্পাদক সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়, সঙ্গীতশিল্পী সৌমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় ও সাহিত্যিক অরুণ মুখোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে তাঁরা সংবর্ধিত হন।