শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডাঃ জ্যোতির্ময় পাল জানাচ্ছেন, যতদূর জানা যাচ্ছে, অ্যানিমাল ট্রায়াল পার করে এখন হিউম্যান ট্রায়াল চলছে ন্যাজাল ভ্যাকসিনের। ন্যাজাল ভ্যাকসিনের ট্রায়ালের ফলাফল ইতিবাচক হলে দুই ধরনের প্রতিরক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। প্রথমত ঠিক যে পথে করোনা ভাইরাস প্রবেশ করে, সেখানেই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। ফলে মানবদেহে ভাইরাসের প্রবেশ পথেই একধরনের প্রতিরক্ষা তৈরি হয়ে যাচ্ছে। শরীরের অভ্যন্তরে ভাইরাস প্রবেশ করার ক্ষেত্রে সুযোগ কমছে। ভাইরাসকে প্রবেশপথেই আটকে দেওয়ার সুযোগ মেলার কারণে ফুসফুসে ভাইরাস প্রবেশের আশঙ্কা কমছে। কমছে ফুসফুসের ভয়াবহ রকমের ক্ষতির আশঙ্কা। এছাড়া শরীরে সামগ্রিকভাবেও করোনার বিরুদ্ধে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠছে। তাই শরীরে একবার ভাইরাস প্রবেশ করলেও মারাত্মক উপসর্গ দেখা দেওয়ার আশঙ্কা কমছে।
ভারত বায়োটেকের তরফেও জানানো হয়েছে, ভ্যাকসিন ফল দিচ্ছে। বছরের শেষের দিকে ১০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ বাজারে আসতে পারে। জানা যাচ্চে, ন্যাজাল ভ্যাকসিন দেওয়া হবে নাকে স্প্রে-এর মাধ্যমে। ফলে ইঞ্জেকশনের সুচ ফোটাতে লাগবে না। সম্ভবত ভ্যাকসিনের একটি মাত্র ডোজ দিলেই চলবে। বড়দের ক্ষেত্রেও উপযোগী প্রমাণিত হতে পারে ভ্যাকসিনটি।