শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
সুতরাং ধূমপান ছেড়ে দেওয়াই হল একমাত্র সমাধান। চলতি বছরে হু-এর ধূমপান বিরোধী প্রচারের মূল থিম হল— ‘ধূমপান ত্যাগের প্রতিজ্ঞা’। ধূমপানের বিরুদ্ধে ‘হু’-এর সঙ্গে মিলিতভাবে কাজ করছে ‘ভাইটাল স্ট্র্যাটেজিস’ নামে আরও একটি সংস্থা। তারাও শুরু করেছে ‘হোয়েন ইউ কুইট’ নামে সচেতনতামূলক প্রচার। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরেই ধূমপান বিরোধী এমন প্রচার চালানো হচ্ছে মানভূম আনন্দ আশ্রম নিত্যানন্দ ট্রাস্ট (মান্ট)-এর পক্ষ থেকেও। মান্ট-এর ডিরেক্টর নির্মাল্য মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিগারেট,বিড়িতে সাত হাজারেরও ও বেশি রাসায়নিক পদার্থ থাকে। এগুলির মধ্যে অন্তত ২৫০টি ভয়ানক ক্ষতিকারক এবং ৬৯ টি কান্সারের কারণ হিসেবে পরিচিত। সরোজ গুপ্ত ক্যান্সার সেন্টার এবং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর, ডাঃ অর্ণব গুপ্ত জানিয়েছেন, লকডাউনের তামাকজাত দ্রব্য জোগাড় করা মুশকিল। তাই এই সময়েই তাই তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার বন্ধ করুন। ওয়েস্ট বেঙ্গল হার্ট ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি, ডাঃ বিকাশ মজুমদার বলেছেন, ধূমপান এবং তামাকজাত দ্রব্য কান্সারের পাশাপাশি করোনারি হার্ট ডিজিজ, হাঁপানি, স্ট্রোক, পুরুষ ও মহিলার বন্ধ্যাত্বের সমস্যার মতো নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হয়। বিশেষজ্ঞরা তাই জানাচ্ছেন,কোভিডের ভয়ঙ্কর রকমের উপসর্গ থেকে বাঁচতে আজই ত্যাগ করুন ধূমপান। তাঁরা জানাচ্ছেন ধূমপান ছাড়লে বরং অনেক বেশি ভালো থাকা যায়। কমে যায় অসংখ্য রোগের ঝুঁকি। ফলে অসুখের চিকিৎসাজনিত খরচের আশঙ্কাও কমে।