শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
উৎসাহী পাঠকরা আত্মজীবনী থেকে জানতে পারবেন, কীভাবে প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকা থেকে তিনি ১৯৩৬ সালে আইএসসি পাশ করেন। তারপর ১৯৩৮ সালে ঢোকেন মেডিক্যাল কলেজে। এমবি পাশ করে বেরন ১৯৪৪ সালে। ফলে পাঠকরা জানতে পারেন ক্রমান্বয়ে তাঁর জুনিয়র হাউজ ফিজিশিয়ান,সিনিয়র হাউজ ফিজিশিয়ান এবং রেজিস্ট্রার পদে উত্তরণের গল্প। আত্মজীবনীতে লিখেছেন ১৯৬৬ সালে নিরাময় ক্লিনিকটিকে আমরি হাসপাতালে রূপান্তরিত করার কথাও।
আসা যাক দ্বিতীয় বইটির বিষয়ে। ‘ব্যথা দূর হটো’ শীর্ষক বইটি লিখেছেন ডাঃ রাজেশ প্রামাণিক। মানবজীবন শুরুর প্রথম থেকেই বিভিন্ন ধরনের ব্যথায় কাবু হতে হয়েছে মানুষকে। আগেকার দিনে চিকিৎসাব্যবস্থার এত উন্নতি হয়নি। ফলে বিভিন্ন ধরনের ব্যথায় মানুষকে ভরসা করতে হতো তাবিচ, মাদুলি আর ঝাড়ফুঁকের উপর। সেই ট্র্যাডিশন এখনও চলছে। তার সঙ্গে সঙ্গে জুড়েছে বিভিন্ন ধরনের ভুল ধারণা। অথচ চিকিৎসাবিজ্ঞান থেমে নেই। এগিয়ে চলেছে হু হু করে। মুশকিল হল, কোন ধরনের ব্যথার জন্য কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে বা কীভাবে চিকিৎসা শুরুর পদক্ষেপ নিতে হবে—সেই বিষয়ে সঠিক গোছানো তথ্য মানুষের কাছে নেই। এই দুরূহ কাজটি করেছেন ডঃ রাজেশ প্রামাণিক। কাজের বইটি হাতের কাছে রাখলে পাঠকের উপকারই হবে বলে মনে করছেন চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা।