শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
দীপ্তিমান মুখোপাধ্যায়, হাওড়া: আমতা ব্রিজ থেকে ঝিকিরা পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার রাস্তা সংস্কারে উদ্যোগ নিল পূর্ত দপ্তর। এখন এই রাস্তাটি অত্যন্ত অপরিসর ও খারাপ অবস্থায় আছে। ফলে লোকজনের যথেষ্ট ভোগান্তি হচ্ছে। এই অবস্থায় এই রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য পূর্ত দপ্তরের কাছে আর্জি জানায় জেলা প্রশাসন। সেই মতো এই রাস্তাটি সংস্কারে প্রায় ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। তবে ভোটের আগে এই রাস্তার টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে পূর্ত দপ্তরের কর্তারাই সন্দিহান। তবে ভোট মিটে যাওয়ার পর এই রাস্তার কাজ হবে। বর্ষার আগেই এই কাজ সম্পূর্ণ করে ফেলার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
পূর্ত দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ১১ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে ৭ কিলোমিটার রাস্তা হবে ১০ মিটার চওড়া ও বাকি ৪ কিলোমিটার রাস্তা ৭ মিটার চওড়া হবে। এখন রাস্তাটি পুরোটিই সাড়ে ৫ মিটার চওড়া আছে। ফলে একটি বাস বা লরি যাতায়াত করলে অন্য গাড়িকে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে পাশ দিতে হয়। এর ফলে দুর্ঘটনারও আশঙ্কা থাকে।
এমনিতেই আমতা-২ ব্লক বন্যা কবলিত। যদিও আমতা ও উদয়নারায়ণপুরে প্রচুর শর্টকাট চ্যানেল কাটার ফলে গত বছর বন্যা হয়নি। কিন্তু, প্রতি বছর এখানে বন্যায় রাস্তা নষ্ট হয়ে যায়। আবার বন্যার জল নামলে নতুন করে রাস্তা তৈরি করতে হয়। এর ফলে বছরের অর্ধেক সময় এই এলাকার রাস্তা খারাপ হয়েই থাকে। কিন্তু, রাস্তায় গাড়ি সংখ্যা সারাবছরই বেশি থাকে। সেই কারণে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পূর্ত দপ্তরের অফিসাররা বলেন, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন কয়েকটি রুটের শতাধিক বাস চলাচল করে। এছাড়া লরি ও ছোট গাড়ি রয়েছেই। তাই এই রাস্তাটি সংস্কারের প্রয়োজন হয়েছে। গত বছর বন্যা না হওয়ায় রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ হয়নি। ফলে নতুন করে সংস্কারের প্রয়োজন হয়নি। কিন্তু, দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ার কারণে রাস্তার অবস্থা খারাপ হয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। ছোট গাড়ি ও বাইক আরোহীরা তার জন্য দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন। কিছু জায়গায় পিচ উঠে পাথর বেরিয়ে গিয়েছে। সেই জন্য সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুরো রাস্তা সংস্কার হবে। তবে আপাতত যেখানে অবস্থা খুব খারাপ সেখানে তাপ্পি দিয়ে ভোট পর্যন্ত চালানো হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আমতা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুকান্ত পাল বলেন, এই রাস্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, এই রুটে যা গাড়ি চলাচল করে, তার তুলনায় রাস্তার পরিসর ছোট। সেই কারণে আমরা পূর্ত দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করে রাস্তাটির সম্প্রসারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেইমতো পূর্ত দপ্তর এই প্রকল্পের কাজ করবে। রাস্তাটি হয়ে গেলে এই এলাকার অনেকদিনের একটি সমস্যা মিটবে।
পূর্ত দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ১১ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে ৭ কিলোমিটার রাস্তা হবে ১০ মিটার চওড়া ও বাকি ৪ কিলোমিটার রাস্তা ৭ মিটার চওড়া হবে। এখন রাস্তাটি পুরোটিই সাড়ে ৫ মিটার চওড়া আছে। ফলে একটি বাস বা লরি যাতায়াত করলে অন্য গাড়িকে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে পাশ দিতে হয়। এর ফলে দুর্ঘটনারও আশঙ্কা থাকে।
এমনিতেই আমতা-২ ব্লক বন্যা কবলিত। যদিও আমতা ও উদয়নারায়ণপুরে প্রচুর শর্টকাট চ্যানেল কাটার ফলে গত বছর বন্যা হয়নি। কিন্তু, প্রতি বছর এখানে বন্যায় রাস্তা নষ্ট হয়ে যায়। আবার বন্যার জল নামলে নতুন করে রাস্তা তৈরি করতে হয়। এর ফলে বছরের অর্ধেক সময় এই এলাকার রাস্তা খারাপ হয়েই থাকে। কিন্তু, রাস্তায় গাড়ি সংখ্যা সারাবছরই বেশি থাকে। সেই কারণে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পূর্ত দপ্তরের অফিসাররা বলেন, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন কয়েকটি রুটের শতাধিক বাস চলাচল করে। এছাড়া লরি ও ছোট গাড়ি রয়েছেই। তাই এই রাস্তাটি সংস্কারের প্রয়োজন হয়েছে। গত বছর বন্যা না হওয়ায় রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ হয়নি। ফলে নতুন করে সংস্কারের প্রয়োজন হয়নি। কিন্তু, দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ার কারণে রাস্তার অবস্থা খারাপ হয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। ছোট গাড়ি ও বাইক আরোহীরা তার জন্য দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন। কিছু জায়গায় পিচ উঠে পাথর বেরিয়ে গিয়েছে। সেই জন্য সিদ্ধান্ত হয়েছে। পুরো রাস্তা সংস্কার হবে। তবে আপাতত যেখানে অবস্থা খুব খারাপ সেখানে তাপ্পি দিয়ে ভোট পর্যন্ত চালানো হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আমতা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুকান্ত পাল বলেন, এই রাস্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, এই রুটে যা গাড়ি চলাচল করে, তার তুলনায় রাস্তার পরিসর ছোট। সেই কারণে আমরা পূর্ত দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করে রাস্তাটির সম্প্রসারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেইমতো পূর্ত দপ্তর এই প্রকল্পের কাজ করবে। রাস্তাটি হয়ে গেলে এই এলাকার অনেকদিনের একটি সমস্যা মিটবে।
