শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ই এম বাইপাস, মানিকতলা, ডাফরিন রোড, গুরুসদয় দত্ত রোড, সাদার্ন অ্যাভিনিউ, লেক রোড, উদয়শঙ্কর সরণী সহ শহরের বহু রাস্তায় বড় গাছ উপড়ে পড়েছে। গলফ গ্রিনে দাঁড় করিয়ে রাখা একাধিক বাসের উপর গাছ ভেঙে পড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাসগুলি। রাত থেকেই কলকাতা পুলিস ও পুরসভার ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ গাছ সরাতে কাজে নামে। তবে সকালে অফিস টাইমে কোথাও কোথাও সামান্য সমস্যা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। দেবাশিসবাবু বলেন, যে গাছগুলি উপড়ে পড়েছে, তার বেশিরভাগই বড় আকারের কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়া গাছ। কয়েকটি বাবলা, শিমুলও রয়েছে। তাঁর মতে, গাছ ভেঙে পড়ার প্রবণতা পর্যবেক্ষণ করে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো গত ১০ বছর কৃষ্ণচূড়া বা রাধাচূড়া গাছ লাগানো হচ্ছে না। পুরসভা এখন কম উচ্চতার, ঝাঁকড়া গাছ (মূলত বিভিন্ন ফলের গাছ) লাগাচ্ছে। দেবাশিসবাবু বলেন, এতে বিপদ ও বিপত্তির আশঙ্কা যেমন কমবে, তেমনি ফলের জন্য প্রচুর পাখি আসবে বলে আমাদের আশা। পাশাপাশি, তাঁর অভিযোগ, আগেকার আমলে কোনও ধরনের সমীক্ষা বা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ না নিয়েই শহরে এমন বড় বড় গাছ লাগানো হয়েছিল। তার ফল ভুগতে হচ্ছে মানুষকে। যদিও এ ব্যাপারে বাম পরিষদীয় দলের নেত্রী রত্না রায়মজুমদার বলেন, গাছের উপযুক্ত পরিচর্যা এবং নিয়মিত কাটছাঁট (ট্রিমিং) না করাতেই মাথা ভারী হয়ে গিয়ে এই ঘটনা বাড়ছে।