শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ৩ ফেব্রুয়ারি এন্টালি থানার স্যার সৈয়দ আহমেদ রোডের বাসিন্দা ওই ছাত্রী বেনিয়াপুকুর থানায় ইউসুফ আলম ও তার বাবা মা এবং বোনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে। পুলিসের কাছে ওই ছাত্রীর অভিযোগ ছিল, তাকে আটকে রেখে ওই যুবক ধর্ষণ করেছে। এবং তার বাবা মা আর দিদি তার উপর নির্যাতন চালিয়েছে। পুলিস তদন্ত শেষ করে ওই যুবক সহ চারজনের বিরুদ্ধে শিয়ালদহ কোর্টে চার্জশিট পেশ করে। পরে মামলাটি বিচারের জন্য যায় শিয়ালদহের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারকের এজলাসে। সেখানেই চার্জ গঠন প্রক্রিয়া শেষ করে শুরু হয় মূল মামলার বিচার প্রক্রিয়া।
আদালত সূত্রের খবর, সাক্ষ্য চলাকালে ওই কিশোরী কোর্টে ওই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের কোনও প্রসঙ্গই আনেনি। শুধু তাই নয়, কিশোরীর বাবা মা এবং তার এক প্রতিবেশীও অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে নির্যাতন করার কোনও কথা বলেননি। কিন্তু তাঁরাই এক সময় পুলিসের কাছে জানিয়েছিলেন, অভিযুক্ত ওই যুবক কিশোরীর উপর নানা সময় নির্যাতন চালিয়েছে। আদালতের মন্তব্য, অভিযোগের কোনও সারবত্তা না থাকায় এই মামলা থেকে চারজনকেই বেকসুর খালাস করে দেওয়া হল।