Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শতবর্ষে ভারত প্রান্তিক রাষ্ট্র থেকে প্রথম দশে, লক্ষ্য শীর্ষস্থান
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির মুখে উড্রো উইলসন সমেত বিশ্বের তাবড় নেতারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে শঙ্কিত হয়ে পড়েন। যুদ্ধের রাহুর গ্রাস থেকে এই সুন্দর পৃথিবীকে কীভাবে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত ছিলেন। উইলসন বুঝতে পেরেছিলেন মানুষের মগজে রয়েছে যুদ্ধের অভিলাষ। যুদ্ধভাবনা মুছে ফেলে শান্তিভাবনা প্রতিষ্ঠা করা দরকার। আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে শান্তির চর্চা জরুরি। এ থেকেই শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জ্ঞানচর্চার বিষয় হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে ইংল্যান্ডের ওয়েলশ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চর্চা শুরু হয়েছিল। কালক্রমে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চর্চা শুরু হয়েছিল। রাশিয়া সমেত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চর্চা শুরু হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর।
২০১৯ হল বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জ্ঞানচর্চার বিষয় হিসাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উদ্ভবের শতবর্ষ। একশো বছর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চর্চায় বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কতটুকু অগ্রগতি ঘটেছে? আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে? আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ভারতের গতিপথ বারবার কেন পরিবর্তিত হয়েছে? বিশ্বায়নের যুগে ভারতের বিদেশনীতির মূল লক্ষ্যগুলি কী কী? কেন্দ্রের মোদি সরকার ভারতকে আন্তর্জাতিক স্তরে মজবুত আসনে বসাতে কী ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছে? এই সমস্ত প্রশ্নকে মাথায় রেখে জ্ঞানচর্চার বিষয় হিসাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শতবর্ষ উদ্‌যাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠান। যেমন আন্তর্জাতিক সেমিনার করছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সহযোগিতায় বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ পলিটিক্যাল স্টাডিজ। দেশ-বিদেশ থেকে শতাধিক গবেষক, অধ্যাপক মিলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক চর্চার শতবর্ষ উদ্‌যাপন করছে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা রাষ্ট্রনায়কদের বাধ্য করেছিল যুদ্ধ পরিহার করে নতুন করে শান্তির পথ খুঁজতে। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসনের আদর্শবাদী চিন্তাভাবনাকে কেন্দ্র করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ‘লিগ অফ নেশন’। যদিও সংস্থাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছিল। আমাদের দেশ তখন পরাধীন। ঔপনিবেশিক শাসনকালে ভারতের পররাষ্ট্র সম্পর্কিত চিন্তা-ভাবনা যে কয়েকজন জাতীয়তাবাদী নেতার মধ্যে লক্ষ করা গিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। কংগ্রেসের বিভিন্ন অধিবেশনগুলিতে নেহরুর উদ্যোগে বিশ্ব-রাজনীতি বিষয়ক প্রস্তাব গ্রহণ করতে দেখা গেছে। উড্রো উইলসনের ন্যায় নেহরুও ছিলেন আদর্শবাদী। বিশ্বশান্তি কামনায় আদর্শগত ভাবনার দ্বারা তাঁর সিদ্ধান্ত বারবার পরিচালিত হয়েছে।
আদর্শবাদী নেতা হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শান্তিস্থাপনের লক্ষ্যে ভারতের বিশ্বনীতিকে পরিচালনায় পাশাপাশি নেহরু ভারতের স্বাধীন অবস্থান বজায় রাখতে সর্বদাই সচেষ্ট ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর উদ্ভূত আন্তর্জাতিক কাঠামো নেহরুকে জোট-নিরপেক্ষ অবস্থান নিতে প্রভাবিত করেছিল বলা যায়। তবে, আন্তর্জাতিক তৎকালীন কাঠামোগত উপাদানের পাশাপাশি নেহরুর নিজস্ব ভাবনা-চিন্তাও ভারতের বিদেশনীতি নির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা নিয়েছিল। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের অবস্থানে নেহরুর নিজস্ব চিন্তার প্রভাব ছিল স্পষ্ট। পাকিস্তানের হানাদারদের অধিকৃত কাশ্মীর থেকে না-সরিয়ে রাষ্ট্রসংঘে চলে যাওয়া আদতেও উচিত ছিল কি না তা আজ বিতর্কের বিষয় নয়। আজ সংখ্যাধিক্য ভারতীয় ভাবনায় কাশ্মীর নিয়ে নেহরুর ভাবনা ভারতের জাতি গঠনে প্রধান অন্তরায় ছিল বলে প্রকাশ পাচ্ছে। সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল নিয়ে সংসদে বিতর্কেও বার বার কাশ্মীর নিয়ে নেহরুর অবস্থান এমপি-রা (মূলত অকংগ্রেসি) সমালোচনা করেছেন। বিশ্বশান্তির প্রবক্তা হিসাবে চীন সমেত প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে পঞ্চশীল নীতির মাধ্যমে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বন্ধনে বিদেশনীতিকে পরিচালিত করতে চেয়েছিলেন নেহরু। সেইসময় সংখ্যায় কম হলেও কেউ কেউ নেহরুর আদর্শবাদী বিদেশনীতির সমালোচনা করে ভারতকে বাস্তববাদের মাটিতে দাঁড় করিয়ে সামরিক শক্তি অর্জনের উপর জোর দেওয়ার কথা বারবার স্মরণ করেছিলেন। যদিও নেহরু সেই সময় বাস্তববাদীদের ভাবনাকে এক প্রকার উপেক্ষা করেছিলেন বলা যায়।
১৯৫০-এর দশকে নেহরুর প্রণীত বিদেশনীতিতে বিরাট ধাক্কা আসে ১৯৬২ সালে চীনের আক্রমণ এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের আক্রমণের মধ্য দিয়ে। ১৯৬২-এর যুদ্ধে চীনের একতরফা সামরিক আগ্রাসন নেহরুর অনুসৃত ভারতের বিদেশনীতির দুর্বলতাগুলিকে সামনে এনেছিল। ১৯৬২-র যুদ্ধ ছিল ভারতের বিদেশনীতিতে ‘জল বিভাজিকা’। এই প্রথম ভারতের বিদেশনীতিতে আদর্শবাদী ভাবনার পরিবর্তে বাস্তববাদী ভাবনার প্রভাব স্পষ্ট লক্ষ করা গিয়েছে।
ভারতীয় রাজনীতি থেকে নেহরুর বিদায়ের পর প্রথমে লালবাহাদুর শাস্ত্রীর ‘জয় জওয়ান জয় কিষাণ’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে এবং পরে ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে ১৯৭১-এর যুদ্ধে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর ভূমিকা, সিকিমের ভারত সংযুক্তিকরণ, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শান্তিস্থাপনে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ক্রমবর্ধমান ভূমিকা পরিলক্ষিত হয়েছিল। আদর্শবাদী ভাবনা থেকে সরে এসে ইন্দিরাজি ভারত-সোভিয়েত বিশেষ কৌশলগত সম্পর্ক, সামরিক ক্ষেত্রে বিপুল বিনিয়োগ এবং পোখরানে পরমাণু বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে ভারতের বিদেশনীতিকে দৃঢ় বাস্তববাদের মাটিতে দাঁড় করিয়েছিলেন। নেহরুর জোট-নিরপেক্ষ নীতি ইন্দিরাজি অনুসরণ করলেও বাস্তববাদী দৃষ্টিকোণ থেকে ভারতের বিদেশনীতিকে পরিচালনা করতে গিয়ে সোভিয়েত দেশের সঙ্গে সামরিক, আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পর্ক জোরদার করেছিলেন। ৭০-৮০ দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত বিদেশনীতি বহুলাংশেই সোভিয়েতমুখী ছিল।
৮০-র দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কাঠামোতে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে চলে আসা ঠান্ডাযুদ্ধের অবসান ঘটে। পাশাপাশি বিশ্ব-রাজনীতিতে মার্কিন প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। হঠাৎ করে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনে ভারতের বিদেশনীতির নীতি নির্ধারণকারীগণ কিছু সময়কালের জন্য দিশাহীন হয়ে পড়েছিলেন। কারণ, ওই পর্যায় পর্যন্ত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সমেত ভারতের সামরিক রসদ জোগানে এবং আন্তর্জাতিক স্তরে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল ভারতের প্রধান ভরসাকেন্দ্র। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়লে এক মেরু কেন্দ্রিক বিশ্ব-ব্যবস্থায় ভারতের বিদেশনীতি কোন পথে পরিচালিত হবে সে বিষয়ে একাধিক মত উঠে এসেছিল। তবে একই সময়ে বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ার অঙ্গ হিসাবে আমাদের দেশে শুরু হয়েছিল উদারীকরণ ও বেসরকারিকরণের উদ্যোগ।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে কাঠামোগত পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে বাস্তবসম্মত বিদেশনীতির দিশা দেওয়া ছিল ৯০-এর দশকে নীতিনির্ধারণকারীদের কাছে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিবর্তনগুলিকে মাথায় রেখে একটি বহুমুখী বিদেশনীতির অভিমুখ প্রস্তুত করা হয়েছিল। সোভিয়েত পতনের ফলে ভারতীয় বাণিজ্যে বিরাট ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। সেটা পূরণ করতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির সঙ্গে ‘পুবে তাকাও নীতি’ নেওয়া হয়েছিল। বহুমুখী বিদেশনীতির অভিমুখ হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্কের উপর জোর দেওয়া ঠিকই, একইসঙ্গে ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য রাষ্ট্রগুলির সঙ্গে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের উত্তরসূরি রাশিয়ার সঙ্গেও সম্পর্ক জোরদার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করতে হয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দ্রকুমার গুজরালের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলি সম্পর্কে ‘গুজরাল ডকট্রিন’ এবং পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ির ‘সম্প্রসারিত প্রতিবেশী নীতি’র কথা। ভারতের বহুমাত্রিক বিদেশনীতিতে রাষ্ট্রপুঞ্জের ভূমিকাকে সবসময় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তেমনি উদ্ভূত আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলিকেও। যেমন সন্ত্রাসবাদ, পরিবেশ সংরক্ষণ, মানবাধিকার প্রভৃতি। এগুলি বরং অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে।
বিশ্বায়ন, উদারীকরণ ও বেসরকারিকরণের হাত ধরে ভারত আজ চতুর্থ বৃহত্ অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। ৮০-র দশকে ভারতের অর্থনীতি যেখানে ছিল ফ্রান্সের অর্থনীতির চারভাগের একভাগ, ভারত আজ অর্থনীতির মানদণ্ডে ফ্রান্সকেও ছাপিয়ে গিয়েছে। উৎপাদিত শিল্পের নিরিখে ভারতের স্থান নবম, মেধার বিচারে তৃতীয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সমেত পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলির কাছে ভারত আজ সমীহ আদায় করে নিতে পেরেছে। জি-সেভেন থেকে শুরু করে পৃথিবীর সমস্ত বড় আর্থিক গোষ্ঠীগুলিতে ভারত আজ অন্তর্ভুক্ত। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য হওয়ার উল্লেখযোগ্য দাবিদার আজ ভারত। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, আশিয়ান, মুসলিম রাষ্ট্রগুলির বিভিন্ন সংগঠন সমেত আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকার প্রায় সমস্ত আর্থিক সংগঠন ভারতকে নানাভাবে তাদের সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত করেছে। এশিয়ায় ভারতের অবস্থানটি চীনের প্রেক্ষিতেই বিচার করা হচ্ছে। ভারতের বিপুল বাজার পৃথিবীর সমস্ত প্রান্তের অর্থনৈতিক ভূমিকা পালনকারীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। সামরিক ক্ষেত্রে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসাবে বিশ্ব-রাজনীতিতে ভারত আজ স্বতন্ত্র মর্যাদা পাচ্ছে। প্রযুক্তিগত বিকাশে চন্দ্রযান-২-এর মতন অভিযান আন্তর্জাতিক মহলের কাছে ভারত সমীহ আদায় করে নিতে পেরেছে। এরই ফলস্বরূপ সম্প্রতি কাশ্মীর ইস্যুতে শত চেষ্টা করেও পাকিস্তান চীন ছাড়া অন্য কোনও দেশের সমর্থন ভারতের বিরুদ্ধে আদায় করতে পারেনি। কাশ্মীর ইস্যুতে আজ কেবল রাশিয়া ফ্রান্স নয়, ইংল্যান্ড আমেরিকাও ভারতের সঙ্গে রয়েছে। এমনকী উল্লেখযোগ্য ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিও পাকিস্তানের পক্ষ নেয়নি। অর্থাৎ, আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের যে গ্রহণযোগ্যতা শতগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদি সরকার আজকের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভারতের বিদেশনীতিকে চারটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য পরিচালিত করছে। এগুলি হল: (ক) আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নীতিনির্ধারণের স্বাধীনতা বজায় রাখা; (খ) ভারতের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা; (গ) জাতিগঠন প্রক্রিয়ার অঙ্গ হিসাবে বিদেশনীতিকে পরিচালিত করা এবং (ঘ) বিশ্বের অগ্রগণ্য দেশগুলির সমান মর্যাদা ও অধিকারের স্বীকৃতি সুনিশ্চিত করা। পরাধীন ভারতে নেহরুর যে আদর্শবাদী চিন্তার উপর ভারতের বিদেশনীতি একদিন গড়ে উঠেছিল, আজ সেটা দৃঢ় বাস্তববাদী ভাবনার উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একশো বছর চর্চাকালের মধ্যে আমরা লক্ষ করছি—একদা যে-ভারত একটি প্রান্তিক রাষ্ট্রমাত্র ছিল, সেটাই আজ আন্তর্জাতিক আঙিনায় উঠে এসেছে প্রথম দশটি শক্তিশালী রাষ্ট্রের মধ্যে একটি হিসেবে। এই সাফল্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বইকি। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পরবর্তী ৫০ বছরে ভারতের লড়াইটা চলবে প্রথম স্থান অর্জনের জন্য। প্রত্যাশা থাকল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ১৫০ বছর পূর্তির চর্চায় ভারতই থাকবে কেন্দ্রবিন্দুতে।
 লেখক রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক
09th  September, 2019
রাষ্ট্রহীনতার যন্ত্রণা
শান্তনু দত্তগুপ্ত

ভিক্টর নাভরস্কি নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনের লাইনে দাঁড়িয়ে আবিষ্কার করলেন, তিনি আচমকাই ‘রাষ্ট্রহীন’ হয়ে পড়েছেন। কারণ, তাঁর দেশ ক্রাকোজিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি এতটাই জটিল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলির কাছে মানবিকতার নিরিখে ক্রাকোজিয়ার আর কোনও ‘অস্তিত্ব’ নেই।
বিশদ

10th  September, 2019
জাতির গঠনে জাতীয় শিক্ষানীতি
গৌরী বন্দ্যোপাধ্যায়

 অভিধান অনুসরণ করে বলা যায়, পঠন-পাঠন ক্রিয়াসহ বিভিন্ন অভিজ্ঞতালব্ধ মূল্যবোধের বিকাশ ঘটানোর প্রক্রিয়াই শিক্ষা। জ্ঞানকে বলা হচ্ছে অভিজ্ঞতালব্ধ প্রতীতি। শিক্ষা দ্বারা অর্জিত বিশেষ জ্ঞানকে আমরা বিদ্যা বলি। কালের কষ্টিপাথরে যাচাই করে মানুষ আবহমান কাল ধরে নিজ অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানরাশিকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য পুস্তকের মধ্যে লিখে সঞ্চিত করে গেছে।
বিশদ

09th  September, 2019
পুজোর মুখে বিপর্যয়: ঘরে বাইরে

 দুর্ঘটনা বিপর্যয় তো আর জানান দিয়ে আসে না! নেপালের ভূমিকম্প কি আমাদের আয়েলার মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে কত মানুষ ঘর-সংসার সব হারিয়ে রাতারাতি সর্বস্বান্ত হয়েছেন, কত সংসার উজাড় হয়ে গেছে—শত চেষ্টাতেও সেই ক্ষত পুরোটা পূরণ করা গিয়েছে কি? যায়নি। এই বউবাজারে রশিদ জমানার সেই ভয়ানক বিস্ফোরণের পর কত লোকের কত সর্বনাশ হয়েছিল—কজন তার বিহিত পেয়েছিলেন? মেট্রো রেলের সুড়ঙ্গ কাটতে গিয়ে সেপ্টেম্বরের শুরুতে বউবাজারে বাড়ি ধসে যে ক্ষতি বাসিন্দাদের হল তাতে তাই ‘অপূরণীয় ক্ষতি’ বললে কিছুমাত্র ভুল হয় না। বিশদ

08th  September, 2019
বন্ধ হোক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পঞ্চায়েত দখল
তন্ময় মল্লিক

পঞ্চায়েত কারও চোখে স্থানীয় সরকার, কারও চোখে উন্নয়নের হাতিয়ার, কারও চোখে চোর তৈরির কারখানা। পঞ্চায়েত সম্পর্কে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন হলেও একটা ব্যাপারে প্রায় সকলেই এক মত, পঞ্চায়েত আসলে মধুভাণ্ড। এই মধুভাণ্ডের নাগাল পাওয়া নিয়েই যত মারামারি, বোমাবাজি, খুনোখুনি। এই পঞ্চায়েতই নাকি এবার পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা ভোটে ওলট-পালটের নাটের গুরু।
বিশদ

07th  September, 2019
অজানা ভবিষ্যৎ
সমৃদ্ধ দত্ত

টাকা কোথায় গেল? একের পর এক গ্রামবাসীর টাকা উধাও। সকলে সেই অফিসে আবার গেলেন। তারা এবার ভালো করে কম্পিউটার চেক করে বললেন, তোমাদের আগে যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ছিল সেটা তো চেঞ্জ হয়েছে। এখানে নতুন এক অ্যাকাউন্ট দেখাচ্ছে। ওখানেই গেছে টাকা। প্রমোদকুমাররা জানেই না কোথায় নতুন অ্যাকাউন্ট! এক সহৃদয় ব্যাঙ্ককর্মী আবিষ্কার করলেন মোবাইল সার্ভিস প্রভাইডার কোম্পানি পেমেন্ট ব্যাঙ্ক চালু করেছে। ওই যে ফোনে আধার নম্বর চাওয়া হল এবং প্রমোদকুমাররা গিয়ে লিংক করিয়ে এলেন, আসলে ওই আধার নম্বরের মাধ্যমে তাঁদের অজ্ঞাতেই তাঁদের নামে পেমেন্ট ব্যাঙ্ক ‌অ্যাকাউন্ট চালু হয়ে গিয়ে সেই অ্যাকাউন্টই শো করতে শুরু করেছে সরকারি দপ্তরে। আর সব টাকা সেখানে যাচ্ছে।
বিশদ

06th  September, 2019
নিজেকে জিজ্ঞেস করো, দেশের জন্য কী করতে পার
মৃণালকান্তি দাস

হোয়াইট হাউস-এর  পবিত্রতা নষ্ট করার দুর্নাম জুটেছিল কি না বেচারি বিল ক্লিন্টনের!‌ তখনও নাকি মার্কিন আম জনতা মুখ বেঁকিয়ে বলেছিল,  কোথায় মেরিলিন মনরো,  আর কোথায় মনিকা লিউইনস্কি!‌ তবে, মনরো–কেনেডির এই প্রেম রীতিমত ঢাক–ঢোল পিটিয়ে উদ্‌যাপিত হয়েছে মার্কিন গণজীবনে। ১৯ মে ১৯৬২। কেনেডির আসল জন্মদিনের ১০ দিন আগেই উৎসব হয়েছিল নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়্যার গার্ডেনে। ১৫ হাজার অতিথির তালিকায় তাবড় রাজনীতিক ও হলিউড সেলেবদের ছড়াছড়ি। বিরাট কনসার্টে মারিয়া কালাস,  এলা ফিটজেরাল্ড-এর মতো ডাকসাইটে শিল্পীদের পাশাপাশি মেরিলিন মনরো!‌ ইতিহাস হয়ে গিয়েছে সেই সন্ধ্যায় মনরোর গাওয়া  ‘হ্যাপি বার্থডে টু ইউ মিস্টার প্রেসিডেন্ট’।  
বিশদ

06th  September, 2019
মানুষই কি মানুষের পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শত্রু হয়ে দাঁড়াচ্ছে!
মেরুনীল দাশগুপ্ত

শেষের সেদিন কি আর খুব দূরে নয়? সাম্প্রতিককালে বিশ্বজুড়ে প্রকৃতির নজিরবিহীন খামখেয়াল, মানুষের লোভের আগুনে সবুজের নির্বিচার মৃত্যু এবং বহু বহু বছর ধরে সীমাহীন অপচয়ের ফলে ফুরিয়ে আসা পানীয় জলের ভাঁড়ার আমাদের মনে আজ এই ভয়ঙ্কর প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
বিশদ

05th  September, 2019
ব্যবহার একবার, দূষণ লাগাতার 
রঞ্জন সেন

সিঙ্গল-ইউজ-প্লাস্টিক (এসইউপি) বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক এখন দেশের পরিবেশের সামনে সবচেয়ে বড় বিপদ। খোদ প্রধানমন্ত্রীকে এর বিরুদ্ধে লালকেল্লা থেকে লড়াইয়ের ডাক দিতে হচ্ছে। নানা সতর্কতা ও নিষেধাজ্ঞা সত্বেও এই প্লাস্টিককে কিছুতেই কব্জা করা যাচ্ছে না।  
বিশদ

03rd  September, 2019
মুছে যাচ্ছে বাঙালির ব্যাঙ্ক-ব্যবসার উজ্জ্বল স্মৃতি
হারাধন চৌধুরী

গত অর্থবর্ষের শেষ ত্রৈমাসিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০১৯) আয়কর জমার নিরিখে সেরাদের একটি তালিকা তৈরি করেছে আয়কর দপ্তর। তাতে বাংলার মাত্র চারজনের নাম রয়েছে। বলা বাহুল্য যে, তাঁদের কেউই বাঙালি নন। 
বিশদ

03rd  September, 2019
ব্যবহার একবার, দূষণ লাগাতার 

রঞ্জন সেন: ঙ্গল-ইউজ-প্লাস্টিক (এসইউপি) বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক এখন দেশের পরিবেশের সামনে সবচেয়ে বড় বিপদ। খোদ প্রধানমন্ত্রীকে এর বিরুদ্ধে লালকেল্লা থেকে লড়াইয়ের ডাক দিতে হচ্ছে। নানা সতর্কতা ও নিষেধাজ্ঞা সত্বেও এই প্লাস্টিককে কিছুতেই কব্জা করা যাচ্ছে না।  বিশদ

02nd  September, 2019
নীতির অভাবে ডুবছে দেশের অর্থনীতি 

সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়: খুব কঠিন একটা পরিস্থিতির মুখে পড়েছে ভারতের অর্থনীতি। গত এক বছরের মধ্যে আর্থিক বৃদ্ধির হার কমেছে ৩ শতাংশ, যা অভূতপূর্ব ও অভাবনীয়। পরিস্থিতিটা এমনই যে গ্রামবাংলায় মানুষের বিস্কুট কেনার টাকাতেও টান পড়ছে।   বিশদ

02nd  September, 2019
পুজোর বাজারেও কি এবার মন্দার টান লাগল?
শুভা দত্ত

আর মাত্র মাসখানেকের অপেক্ষা। তারপরই সংবৎসরে মহাপার্বণ এসে পড়বে বাঙালির ঘরে ঘরে পাড়ায় মহল্লায়। মা দুর্গার আরাধনায় মেতে উঠবে আসমুদ্রহিমাচল বাংলা। সারা বছর যে চারটে মহার্ঘ দিনের জন্য চাতকের মতো অপেক্ষা করে থাকে বাঙালি, আজকের এই পয়লা সেপ্টেম্বর তিরিশে গড়ালেই কার্যত তাদের নাগালে পেয়ে যাবেন তাঁরা।  
বিশদ

01st  September, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মঙ্গলবার ছিল মহরম। তাই সোমবার সন্ধ্যাতেই রেফারি দীপু রায়ের রিপোর্ট চেয়ে পাঠান আইএফএ সচিব। তিনি সাড়ে দশটা পর্যন্ত ছিল দপ্তরে। পুলিসের গাড়িতে ...

পাপ্পা গুহ, উলুবেড়িয়া: আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরেই বাঙালি মেতে উঠবে দুর্গোৎসবের আনন্দে। বাঙালিদের এই আনন্দ পরিপূর্ণ করতে ইতিমধ্যে সাজসাজ রব কুমোরটুলিতে। শুধু প্রতিমা তৈরি ...

বিএনএ, সিউড়ি ও সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন: নানুরে নিহত বিজেপি কর্মী স্বরূপ গড়াইয়ের মৃতদেহ নেওয়া নিয়ে মঙ্গলবার দিনভর টানাপোড়েন চলল। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বোলপুর মহকুমা হাসপাতালের মর্গ থেকে ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দুর্গাপুজো ও কালীপুজোর সময়ে যাত্রীদের বাড়তি ভিড় সামাল দিতে সাপ্তাহিক ১৩ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিল দক্ষিণ-পূর্ব রেল। তারা জানিয়েছে, সাঁতরাগাছি-চেন্নাই-সাঁতরাগাছি রুটে ট্রেনগুলি চালানো হবে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬২- মার্কিন ছোট গল্পকার ও হেনরির জন্ম
১৮৯৩- শিকাগোর ধর্ম সম্মেলনে স্বামী বিবেকানন্দ ঐতিহাসিক বক্তৃতা করেন
১৯০৮- বিপ্লবী বিনয় বসুর জন্ম
১৯১১- ক্রিকেটার লালা অমরনাথের জন্ম
২০০১- নিউ ইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে এবং পেন্টাগনে বিমান হানায় অন্তত ৩ হাজার মানুষের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৮৪ টাকা ৭২.৫৪ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৪২ টাকা ৮৯.৫৯ টাকা
ইউরো ৭৭.৫৭ টাকা ৮০.৫২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
10th  September, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২৬৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৭,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ ভাদ্র ১৪২৬, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ত্রয়োদশী ৫৯/১৩ শেষ রাত্রি ৫/৭। শ্রবণা ২১/২৫ দিবা ১/৫৯। সূ উ ৫/২৫/৩১, অ ৫/৪১/৩৮, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ৯/৩০ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/১৩ গতে ৪/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১/৩১ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/১ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/৫ মধ্যে, কালরাত্রি ২/৩০ গতে ৩/৫৮ মধ্যে।
২৪ ভাদ্র ১৪২৬, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ত্রয়োদশী ৫৮/৩৭/১১শেষরাত্রি ৪/৫১/৫৭। শ্রবণা নক্ষত্র ২৪/৫৬/২৬ দিবা ৩/২৩/৩৯, সূ উ ৫/২৫/৫, অ ৫/৪৩/৪৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/২ মধ্যে ও ৯/৩১ গতে ১১/১০ মধ্যে ও ৩/১৮ গতে ৪/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩৩ গতে ৮/৫৩ মধ্যে ও ১/৩১ গতে ৫/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৪/২৫ গতে ১/৬/৪৫ মধ্যে, কালবেলা ৮/২৯/৪৫ গতে ১০/২/৫ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৯/৪৫ গতে ৩/৫৭/২৫ মধ্যে। 
 ১১ মহরম

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। বৃষ: পারিবারিক অশান্তির ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮৬২- মার্কিন ছোট গল্পকার ও হেনরির জন্ম১৮৯৩- শিকাগোর ধর্ম সম্মেলনে ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজ্যে এখনই চালু হচ্ছে না নয়া মোটর ভেইকেলস আইন 
রাজ্যে এখনই চালু হচ্ছে না নয়া মোটর ভেইকেলস আইন। আজ ...বিশদ

06:41:55 PM

এবার রেল স্টেশনেও নিষিদ্ধ হচ্ছে প্লাস্টিক
এবার একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক নিয়ে আর প্রবেশ করা যাবে না ...বিশদ

04:56:20 PM

কৈখালিতে গাড়ির ধাক্কায় মৃত যুবক 

04:17:00 PM

কলেজে ভর্তিতে দুর্নীতি রুখতে জেলায় সাহায্য কেন্দ্র খুলবে সরকার 
ভর্তি প্রক্রিয়া বেশ কিছু বছর ধরে অনলাইনেই চলছে। তবুও দুর্নীতি ...বিশদ

03:56:24 PM