ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
কর্মসূচি ঘিরে এই টানাপোড়েন নিয়ে এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে বাম ছাত্র-যুব সংগঠনগুলির নেতৃত্ব। তাদের তরফে ডিওয়াইএফআই-এর রাজ্য সম্পাদক সায়নদীপ মিত্র জানান, ১২ তারিখ দুপুরে সিঙ্গুরে জমায়েত হয়ে আমাদের মিছিল শুরু হবে। ওইদিন রাতে হাওড়ায় তারা ভাগাভাগি করে থাকবেন স্থানীয় সমর্থকদের বাড়িতে। পরদিন, অর্থাৎ ১৩ তারিখ হাওড়া স্টেশন থেকে শুরু হবে নবান্ন অভিমুখে যাত্রা। গত দু’মাস ধরে রাজ্যের নানা প্রান্তে এনিয়ে প্রচার চালানোর সময় তারা রাজ্যের বেকার ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে কয়েক হাজার চাকরির আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছে। নির্দিষ্ট ফর্মে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে লেখা ওই আবেদনপত্রগুলি বস্তাবন্দি করে একটি সুদৃশ্য ট্যাবলোয় চাপিয়ে তারা সেটি মিছিলের সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাদের। শেষে নবান্নে বেকারদের কর্মসংস্থান, সিঙ্গুরে শিল্পস্থাপন ও পড়াশোনার খরচ কমানোর দাবি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে ডেপুটেশন দেওয়ার কথা ছিল। এজন্য নবান্নে তারা তিনবার চিঠি দিয়েছে। হুগলি, হাওড়া ও কলকাতা পুলিসের কাছেও অনেকদিন আগে লিখিত আবেদন করেছে। কিন্তু পুলিস বা প্রশাসনের তরফে এদিন পর্যন্ত কোনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।