Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

বাঙালির যে সংস্কৃতি হারিয়ে গেল
জিষ্ণু বসু

ইদানীং রাজ্যে একটা গেল গেল রব শোনা যাচ্ছে। বাঙালি তার সংস্কৃতি হারাচ্ছে। বিজেপি ও আরএসএসের দৌরাত্ম্যে বাংলা যে চেহারা নিচ্ছে সেটা এ রাজ্যের সংস্কৃতির পরিপন্থী। বাঙালি বড়জোর ‘জয়দুর্গা’ বলতে পারে, কিন্তু ‘জয় শ্রীরাম’ বলার প্রশ্নই ওঠে না। প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবী, কাগজে উত্তর সম্পাদকীয় লেখা ঘোষিত বামপন্থীরাও আর থাকতে না-পেরে একেবারে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগানটা মেনে নেওয়া যায় না। এটা মেনে নিলে বাংলার সংস্কৃতির আর কিছু থাকবে না।
এই রাজ্যের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারটা আসলে কী? ১৯৭০ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই খুন হয়েছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক গোপালচন্দ্র সেন। স্বাধীন ভারতে এমন ঘটনা আর ঘটেনি। সেটাই কি বঙ্গ সংস্কৃতি? নাকি ১৯৭৯ সালে পূর্ববঙ্গ থেকে আসা তফসিলি জাতির অসহায় নিরস্ত্র মানুষের উপর যখন গুলি চালিয়েছিল পুলিস? মরিচঝাঁপির সেই ঘটনা বাংলার সংস্কৃতি? কিংবা ২০০৭ সালে কলকাতায় যখন তিনদিন ধরে দাঙ্গা চলল, দাঙ্গাবাজরা জ্বালিয়ে দিল সিপিএমের দু-দুটো পার্টি অফিস, বামফন্টের চেয়ারম্যান ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে রাজ্য ছেড়ে চলে যেতে বললেন কবি তসলিমা নাসরিনকে। সেটাই কি ছিল বাংলার ঐতিহ্য?
এরাজ্যে গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য এতজন মানুষ খুন হলেন। অথচ একই বছরে দেশের তিনটি রাজ্যে সরকার পরিবর্তন হয়ে বিজেপি থেকে কংগ্রেসের সরকার তৈরি হল। কোথাও একজন মানুষেরও মৃত্যু হয়নি। তবে কি রাজনৈতিক কারণে পিঁপড়ের মতো মানুষকে পিষে মারাটাই বঙ্গ সংস্কৃতি?
এতকাল কেমন ছিল বাঙালি সমাজ? সেটা বুঝতে গেলে একটু ফিরে দেখতে হবে। ভারতের নবজাগরণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল বাংলা। সেই জাগরণকে অনেকে হিন্দু জাতীয়তাবাদের জাগরণ বলে কটাক্ষ করেন। আসলে এই হিন্দুত্বের সঙ্গে কোনও উপাসনা পদ্ধতির বিশেষ সম্পর্ক নেই, সম্পর্কটা আছে ভারতীয়ত্বের, দেশপ্রেমের। নবগোপাল মিত্র যখন ‘হিন্দুমেলা’ শুরু করলেন বা রবীন্দ্রনাথ যেদিন ‘শিবাজি উৎসব’ পাঠ করলেন তখন তাতে দেশাত্মবোধ ছিল, সাম্প্রদায়িকতা ছিল না। আধুনিক ভারতে ‘হিন্দুত্ব’ শব্দটাই তো বাঙালির অবদান। ১৮৯২ সালে চন্দ্রনাথ বসু তাঁর ‘হিন্দুত্ব: হিন্দুর প্রকৃত ইতিহাস’ বইটি প্রকাশ করলেন। ঠিক তার পরের বছরই কলকাতার সিমলাপল্লির নরেন্দ্রনাথ দত্ত শিকাগোতে হিন্দুধর্মের প্রতিনিধি হয়ে জগৎ কাঁপিয়ে এলেন। এত বছরের পরাধীন একটা দেশ আত্মবিশ্বাসে জেগে উঠল স্বামী বিবেকানন্দের আহ্বানে। সেটা কি বাঙালি জাতির ঐতহ্য নয়?
বঙ্কিমচন্দ্র ‘আনন্দ মঠ’-এ বন্দেমাতরম গানে দেশমাতৃকাকে বললেন ‘ত্বাং হি দুর্গা দশপ্রহরণধারিণী’। সেই ‘বন্দেমাতরম’কেই জাতীয় মন্ত্র করলেন অরবিন্দ ঘোষ। ১৯০৫ সালে বাঙালি শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর আঁকলেন ভারতমাতার চিত্র। সেই প্রথম আঁকা হল ভারতমায়ের ছবি! ভগিনী নিবেদিতা সেই চিত্র নিয়ে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ঘরে ঘরে জাগরণের কথা বলেছিলেন। ১৯২২ সালে ধূমকেতু পত্রিকায় বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ কবিতা প্রকাশিত হল। কবি দেশমাতৃকাকে দেবী দুর্গার সঙ্গে তুলনা করলেন। জেল হল নজরুলের। নিষিদ্ধ হল ধূমকেতু। বিজ্ঞানী প্রফুল্লচন্দ্র রায় লিখেছিলেন, ‘হিস্ট্রি অফ হিন্দু কেমিস্ট্রি। ঋষি বঙ্কিম, শ্রীঅরবিন্দ, কাজী নজরুল ইসলাম, আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র তো বাঙালিই ছিলেন।
‘তোমাদের রামচন্দ্র আর আমাদের মা দুর্গা’ এটাও হাস্যকর জল্প। শ্রীরামচন্দ্রই দেবীদুর্গার অকালবোধন করেছিলেন। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পারিবারিক কুলদেবতা ছিলেন রঘুবীর শ্রীরামচন্দ্র। বাবা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় যেদিন জমিদারের হয়ে মিথ্যা সাক্ষী দিতে অস্বীকার করে গ্রামছাড়া হলেন সেদিন রঘুবীরের মূর্তিটাই সম্বল করে কামার পুকুরে এসেছিলেন।
এস ওয়াজেদ আলী তাঁর ‘ভারতবর্ষ’ প্রবন্ধে এক অসাধারণ দৃশ্যকল্পের বর্ণনা করেছিলেন। এক বাঙালি মুদি দোকানদার প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রামায়ণ পাঠ করছেন। বাড়ির সদস্যরা শুনেছেন। ওয়াজেদ আলী ঠিকই ধরেছিলেন, ভারতবর্ষকে বাদ দিলে বাংলার না-থাকে শ্রী, না-থাকে গৌরব। সত্যিই ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বাঙালির সেই সংস্কৃতিকে। যেখানে শ্রীরামচন্দ্র ছিলেন, হিন্দুত্ব ছিল কিন্তু সাম্প্রদায়িকতা ছিল না।
তাই যাঁরা ‘বন্দেমাতরম’ বা ‘ভারতমাতা কী জয়’ বলতে গর্ব বোধ করেন, এমন বঙ্গসন্তান সানন্দে ‘জয় শ্রীরাম’ বলবেন। আপত্তি তাঁদের থাকবে যাঁরা ‘ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে’ বলে স্লোগান দেন। স্বদেশের সংস্কৃতি, পূর্বপুরুষের বিশ্বাসে আঘাত করাটাই যাঁদের আর্দশের মূল ভিত্তি। কীসের জন্য আজ এত হাহুতাশ? ঠিক কোন বঙ্গ সংস্কৃতির জন্য শোকাচ্ছন্ন তাঁরা? সেটাও একটা সংস্কৃতি ধরলে তার বয়স খুব বেশি নয়। ১৯১০ সালে বঙ্গভঙ্গ আইন রদ হল। বাংলার মানুষ বুঝিয়েছিল যে হিন্দু মুসলমান দু’ধর্মের ভিত্তিতে বাংলাকে ভাগ করা যাবে না। কিন্তু চল্লিশ দশকে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি মুসলিম লিগের পাকিস্তানের দাবিকে সমর্থন করল।
ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অক্লান্ত প্রয়াসে কলকাতা সহ পশ্চিমবঙ্গ ভারতে থেকে গেল,
না-হলে সম্পূর্ণ বাংলাটাই পাকিস্তানের অংশ হতো। ‘কমিউনিস্ট পার্টি অফ পাকিস্তানের’ও (সিপিপি) জন্ম হয়েছিল কলকাতাতেই। কিন্তু আজ পাকিস্তানের কোথাও সেই সিপিপি-র সাইন বোর্ডও নেই।
রাজনৈতিক বিরোধিতা থাকলেও পরস্পরকে সম্মান দেওয়ার রেওয়াজ ছিল বাংলায়। শ্যামাপ্রসাদের মৃত্যুর পরে সেই সংস্কৃতিও নষ্ট হয়ে গেল। শ্যামাপ্রসাদের সঙ্গে বিরোধীদের মতাদর্শগত পার্থক্য থাকলেও গভীর হৃদয়ের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু কাশ্মীরে শ্যামাপ্রসাদকে হত্যার পরে এরাজ্য-রাজনীতিতে এক অদ্ভুত বিকৃতি দেখা দিল। ১৯৫৩ সালের ২৩ জুন মৃত্যু হল শ্যামাপ্রসাদের। তাঁর মরদেহ মাঝরাতে কলকাতা বিমানবন্দরে আনা হল। তখনও সেখানে উপচেপড়া মানুষের ভিড়। শ্যামাপ্রসাদের উপরে এই অন্যায় আচরণে কলকাতা সেদিন ফুঁসছে। কিন্তু ২৭ জুন এক অদ্ভুত সিদ্ধান্ত নিল সিপিআই, প্রজা সোশ্যালিস্ট পার্টির মতো বাম দলগুলি। ১ পয়সা ট্রামভাড়া বৃদ্ধির জন্য ভীষণ জঙ্গি আন্দোলন শুরু হল। কলকাতায় ১১টি ট্রাম পুড়িয়ে দেওয়া হল। কংগ্রেস সরকার গ্রেপ্তার করল বাম নেতাদের। ২ জুলাই বামেরা সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিল। তখনও শ্যামাপ্রসাদের মৃত্যুর দশদিন অতিক্রান্ত হয়নি। ভুলিয়ে দেওয়া হল শ্যামাপ্রসাদকে। বাংলায় জন্ম নিল এক বিকৃত সংস্কৃতির। এরপর থেকে বাংলায় যা শুরু হল তাকে সাংস্কৃতিক অসহিষ্ণুতা বললে ভুল হবে না। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে, সংবাদ মাধ্যমে সব জায়গাতেই শুরু হল ‘আমাদের লোক’ খোঁজার পালা। যা কিছু মার্ক্সীয় সেটাই প্রগতিশীল তার বিরোধিতা করাই প্রতিক্রিয়াশীলতা। গ্রামে গ্রামে, শহরের পাড়ায় পাড়ায় সমাজের জায়গা নিল পার্টি অফিস। এরাজ্যের মানুষের সব পরিচয় হারিয়ে কেবল রাজনৈতিক পরিচয় বড় হয়ে উঠল।
যেহেতু ধ্বনিবর্ধক যন্ত্রটা তাঁদের হাতে ছিল, তাই তাঁদের বিরোধীদের রক্তপিপাসু রাক্ষসের চেহারাটাই বাংলার মানুষকে সহজে পরিবেশন করা সম্ভব হল। বহুদিন ধরে বিজেপিকে ব্রাহ্মণ্যবাদী, মুসলমান-বিরোধী দাঙ্গাবাজ হিসাবেই দেখানোর অক্লান্ত প্রয়াস করেছে এই চক্র। যেখানে বাস্তবটা একেবারে উল্টোটাই। যে দু’টি রাজ্যে কমিউনিস্ট শাসন দশকের পর দশক চলেছে সেখানে পার্টি হয়ে গেছে বর্ণহিন্দু নেতৃত্বাধীন। অন্যদিকে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে, রাজ্যস্তরে উঠে এসেছেন তথাকথিত অন্ত্যজ সম্প্রদায়ের মানুষ। স্বাধীন ভারতে মুসলমান-বিরোধী সবচেয়ে বড় দাঙ্গাগুলি ঘটেছে অ-বিজেপি শাসিত রাজ্যে। ১৯৬৯ সালে দু’মাস ধরে গুজরাতে দাঙ্গা হয়েছিল। মারা গিয়েছিলেন দু’হাজার মানুষ। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের হিতেন্দ্র কানাইয়ালাল দেশাই। ১৯৮৯ সালে ভাগলপুরে দাঙ্গাতে মৃত্যু হয়েছিল এক হাজারেরও বেশি মানুষের। যার বেশিরভাগই মুসলমান সম্প্রদায়ের। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তখন কংগ্রেসের সতেন্দ্রনারায়ণ সিংহ। ২০০২ সালে ২৭ফেব্রুয়ারি গোধরায় ৫৯ জন অযোধ্যা ফেরত করসেবককে ট্রেনের কামরাতে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। পরের দিন ২৮ ফেব্রুয়ারি দাঙ্গা শুরু হয়। গুজরাত সরকার একদিনের মধ্যে দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিস এবং আধাসামরিক বাহিনীকে দেখামাত্র গুলির আদেশ দেওয়া হয়েছিল। পুলিসের গুলিতে ২৫৪ জন দাঙ্গাবাজের মৃত্যু হয়। বিজেপি-শাসিত অন্য কোনও রাজ্যে কিংবা অটলবিহারী বাজপেয়ির ছ’বছর আর নরেন্দ্র মোদির বর্তমান শাসনকালে কোথাও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর এমন লজ্জাজনক দাঙ্গার ঘটনা আর ঘটেনি।
এই সত্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরাও বোঝেন। তাই বিজেপি শাসিত রাজ্যকে তাঁরা নিরাপদ মনে করেন। ২০০২ সালের গুজরাত দাঙ্গার মুখ হয়ে উঠেছিলেন কুতুবুদ্দিন। কুতুবুদ্দিনকে কলকাতায় নিয়ে এসে রাজনৈতিক প্রচারে পূর্ণমাত্রায় ব্যবহার করেছিল সিপিএম। বলতে পারেন কুতুবুদ্দিন এখন কোথায় আছেন? সেই মানুষটা তাঁর দুই মেয়ে আর স্ত্রীকে নিয়ে আবার গুজরাত ফিরে গেছেন। কারণ, তাঁর মনের গভীরে বিশ্বাস আছে ২০০২ সালের দুঃস্বপ্ন ক্ষণিকের। গুজরাতে সংখ্যাগুরু সমাজ আর বিজেপি সরকার তাঁদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে।
সারা ভারতের শাসনের দায়িত্বে মানুষ কখনও কমিউনিস্টদের হাতে দেননি। তবুও যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ বা কেরলে একাধিকবার সেই নৃশংসতা দেখা গেছে। ২০০০ সালে ২৭ জুলাই বীরভূমের নানুরে সিপিএমের হার্মাদদের হাতে খুন হন ১১ জন গ্রামবাসী। তার মধ্যে স্মরণ মেটে ছিল তফসিলি উপজাতির মানুষ। বাকি ১০ জনই ছিল সংখ্যালঘু মুসলমান সম্রদায়ের।
সত্যি বলতে কী, নরহত্যার নিরিখে কমিউনিস্টদের স্থান আধুনিক ইতিহাসে সবচেয়ে উপরে। ইউক্রেনের স্থানীয় ভাষায় ‘হলোডোমর’ কথাটির অর্থ ‘না খেতে দিয়ে হত্যা করা’। ১৯৩২-৩৩ সালে তাঁর বিরোধিতা করায় সরকারি হিসেবেই ৩৫ লক্ষ ইউক্রেনবাসীকে হত্যা করেন জোসেফ স্ট্যালিন। সারা পৃথিবীতে আজ স্ট্যালিন বা পল পটের মতো কমিউনিস্ট শাসকের নাম চেঙ্গিজ খাঁ বা হিটলারের মতো নরঘাতকদের সঙ্গে উচ্চারিত হয়। কিন্তু বাংলার মানুষের র্দুভাগ্য যে ওই অন্ধকারময় দিনগুলিতে, প্রগতিবাদী বুদ্ধিজীবীদের কল্যাণে পত্রপত্রিকায়, খবরের কাগজে, আলোচনায়, ‌বক্তৃতায় এইসব নাম শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু, স্বামী বিবেকানন্দ বা রবীন্দ্রনাথের মতো মানবতাবাদী মনীষীর থেকে অনেক উপরে রাখা হতো। আজকে যাঁরা কাঁদছেন তাঁরা ওই কলঙ্কময় দিনগুলিকেই বাংলার ঐতিহ্য বলে ঢাক পেটাচ্ছেন।
আজ বাংলার মানুষ এইসব সহজ সত্য বুঝতে পেরেছেন। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে তথাকথিত প্রগতিবাদীদের চক্রান্ত আর আগের মতো কাজ করছে না। মানুষ জেনে গেছে যে পূর্ববঙ্গ থেকে আসা উদ্বাস্তুদের জন্য এই প্রথম কোনও কেন্দ্রীয় সরকার সদর্থক ভূমিকা নিয়েছে। ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল’ এত বছরের উদ্বাস্তু আন্দোলনের সব দাবিকে যথাযথ মর্যাদা দিয়েছে। স্বাধীন ভারতে এই প্রথম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আর তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনীকে সম্মান দিয়েছে কোনও কেন্দ্রীয় সরকার। নতুন সরকার এবছর ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছেন তিন তিনজন বাঙালি বিজ্ঞানীকে। এই রাজ্যের সাধারণ মানুষ এইসব বোঝেন। তাঁরা ঠিক করে নিয়েছেন, নেতাজিকে যারা জাপানের প্রধানমন্ত্রী তোজোর কুকুর বলেছিল তাদের মুখোশ খুলে প্রকাশ্যে নিয়ে আসবে। বিদেশি সংস্থার সহায়তায় বা বিদেশের পরিত্যক্ত কোন আদর্শবাদের পচা গলা মমি জড়িয়ে যদি কেউ বাঁচতে চান, সেটা তাদের ব্যক্তিগত রুচি। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাঁদের সেই ‘স্বদেশি সমাজ’ ফিরে পেতে চান। চার রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলতে চান, ‘জয় শ্রীরাম, ভারত মায়ের জয় হোক’।
 লেখক কলকাতায় সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্সে কর্মরত। মতামত ব্যক্তিগত
18th  July, 2019
৫, ১০, ২০ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির পথে
পি চিদম্বরম

রাজ্যসভায় ২০১৯-২০ বাজেট নিয়ে বক্তব্য রাখার সময় বলেছিলাম, ‘‘যদি জিডিপির স্বাভাবিক বৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ হয় তবে প্রতি ছ’বছরে জিডিপির আকারটা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। আর বৃদ্ধির হারটা যদি নমিনাল ১১ শতাংশ হয় তবে জিডিপি দ্বিগুণ হতে সময় নেবে সাত বছর।
বিশদ

২১ জুলাই সমাবেশ: মমতা কী বার্তা দেন জানতে উৎসুক বাংলা
শুভা দত্ত

ওই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে প্রতিবছর মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দিনটিতে বড়সড় সমাবেশের আয়োজন করে তাঁর প্রয়াত সহযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
বিশদ

21st  July, 2019
ছোটদের বড় করতে হলে আগে শুধরাতে হবে নিজেকে
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

সব থেকে ভালো হয়, যদি আপনার ‘বাছা’কে নিজের মতো বেড়ে উঠতে দেন। আনন্দে বেড়ে উঠুক। আলো চিনিয়ে দিন, অন্ধকার চিনিয়ে দিন। লক্ষ্য রাখুন, ঠিকঠাক এগচ্ছে কি না! সামনে পিছনে কত ফাঁদ, চোরাবালি। আপনিই ঈশ্বর, ওকে রক্ষা করুন। ছোটদের ‘বড়’ করতে হলে আগে শুধরাতে হবে নিজেকে। দয়া করে ওর উপর মাতব্বরি করবেন না, হ্যাঁ আমরা মাতব্বরিই করি।
বিশদ

20th  July, 2019
জন্ম এবং মৃত্যুর দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ
শুভময় মৈত্র

সম্প্রতি অকস্মাৎ আমার একটি বন্ধুর মৃত্যু হয়েছে। এই উপলক্ষে জগতে সকলের চেয়ে পরিচিত যে মৃত্যু তার সঙ্গে আর-একবার নূতন পরিচয় হল। জগৎটা গায়ের চামড়ার মতো আঁকড়ে ধরেছিল, মাঝখানে কোনো ফাঁক ছিল না। মৃত্যু যখন প্রত্যক্ষ হল তখন সেই জগৎটা যেন কিছু দূরে চলে গেল, আমার সঙ্গে আর যেন সে অত্যন্ত সংলগ্ন হয়ে রইল না।
——— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বিশদ

20th  July, 2019
অ্যাপোলো ৫০: গো ফর দ্য মুন
মৃণালকান্তি দাস

 মই বেয়ে লুনার মডিউল ঈগল থেকে চাঁদের বুকে নামতে নামতে নিল আর্মস্ট্রং বলেছিলেন, ‘একজন মানুষের এই একটি পদক্ষেপ হবে মানবজাতির জন্য এক বিরাট অগ্রযাত্রা।’ সেই ছিল চাঁদের বুকে মানুষের প্রথম পদচিহ্ন আর মানবজাতির সেদিনের প্রমিথিউস ছিলেন নিল আর্মস্ট্রং। চাঁদের বুকে নিলের পা ফেলার মাধ্যমে মানুষ চাঁদকে জয় করেছিল।
বিশদ

19th  July, 2019
পরিবারতান্ত্রিক সঙ্কট 
শান্তনু দত্তগুপ্ত

ছবিটা খুব পরিচিত। নিজের দলের বিরুদ্ধেই ধর্নায় বসেছেন ইন্দিরা গান্ধী। ভাঙতে চলেছে কংগ্রেস। আর তার নেপথ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য বজায় রাখার সংঘাত। একদিকে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা। অন্যদিকে কামরাজ, মোরারজি দেশাই, তৎকালীন কংগ্রেস সভাপতি নিজলিঙ্গাপ্পা। 
বিশদ

16th  July, 2019
মোদি সরকারের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি দেশকে কোন দিকে নিয়ে চলেছে
তরুণকান্তি নস্কর

নয়া শিক্ষানীতির কেন্দ্রবিন্দুই হল এই ভারতীয়ত্বের নাম করে মধ্যযুগীয় বাতিল চিন্তা ভাবনার জাবর কাটার প্রচেষ্টা। পঞ্চতন্ত্র, জাতক, হিতোপদেশের গল্পকে তাঁরা স্কুল পাঠ্য করতে চাইছেন, সংস্কৃত শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন অথচ ইংরেজি ভাষা শিক্ষাকে গুরুত্বহীন করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। পাঠ্যতালিকায় বহু ব্যক্তির জীবনীচর্চার উল্লেখ আছে, কিন্তু সেই তালিকায় ভারতীয় নবজাগরণের পথিকৃৎ রামমোহন ও বিদ্যাসাগরের নাম সযত্নে বাদ দেওয়া হয়েছে। রামমোহন-বিদ্যাসাগরই যে এদেশে প্রথম ধর্মীয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন শিক্ষা ব্যবস্থাকে বাতিল করে আধুনিক শিক্ষা প্রচলনের জন্য লড়াই করেছিলেন তা কারোর অজানা নয়। ভারতীয় নবজাগরণের এই মনীষীরা যে আরএসএস-বিজেপির চক্ষুশূল তা আজ জলের মতো পরিষ্কার।
বিশদ

15th  July, 2019
সাত শতাংশ বৃদ্ধির ফাঁদে
পি চিদম্বরম

 কেন্দ্রীয় সরকারের বাজেটগুলির মধ্যে ২০১৯-২০ সালের বাজেট স্বাভাবিকের তুলনায় দ্রুত জট খুলল। মানুষের মধ্যে এই বাজেট নিয়ে কিংবা আগের বাজেট প্রস্তাবটি নিয়ে কোনও আলোচনা নেই। অতিশয় ধনীরা (সুপার রিচ ৬৪৬৭) বিরক্ত, তবুও ভয়ে স্পিকটি নট। ধনীদের স্বস্তি এখানেই যে তাঁদের রেয়াত করা হয়ে থাকে।
বিশদ

15th  July, 2019
একটু ভাবুন
শুভা দত্ত

 বিশ্বের চারদিক থেকে পানীয় জল নিয়ে গুরুতর অশনিসংকেত আসার পরও আমাদের এই কলকাতা শহরে তো বটেই, গোটা রাজ্যেই প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ জল অপচয় হয়। আপাতত বেশিরভাগ জায়গায় জলের জোগান স্বাভাবিক আছে বলে সেটা গায়ে লাগছে না। তাই এখনও আসন্ন মহাবিপদের কথাটা ভাবছেন খুব সামান্যজনই। বাদবাকিরা এখনও নির্বিকার, ভয়ডরহীন—দু’জনের সংসারে আড়াই-তিন হাজার লিটার শেষ করে দিচ্ছে দিনে, বাড়ি গাড়ি ধোয়া চালাচ্ছে কর্পোরেশনের পানীয় জলে! আহাম্মক আর কাকে বলে।
বিশদ

14th  July, 2019
বেনোজলের রাজনীতি
তন্ময় মল্লিক

জেলায় জেলায় নব্যদের নিয়ে বিজেপির আদিদের ক্ষোভ রয়েছে। আর এই ক্ষোভের অন্যতম কারণ যোগদানকারীদের বেশিরভাগই এক সময় হয় সিপিএমের হার্মাদ বাহিনীর সদস্য ছিলেন, অথবা তৃণমূলের ‘কাটমানি নেতা’। তাই এই সব নেতাকে নিয়ে স্বচ্ছ রাজনীতির স্লোগান মানুষ বিশ্বাস করবে না। উল্টে লোকসভা ভোটে যাঁরা নীরবে সমর্থন করেছিলেন, তাঁরা ফের নিঃশব্দেই মুখ ফিরিয়ে নেবেন।‘ফ্লোটিং ভোট’ যে মুখ ঘুরিয়ে নিতে পারে, সেটা বিজেপির পোড়খাওয়া নেতারা বুঝতে পারছেন। তাঁরা বলছেন, ভোটের ফল প্রকাশের পর যাঁরা আসছেন তাঁরা কেউই বিজেপির আদর্শের জন্য আসছেন না, আসছেন বাঁচার তাগিদে। কেউ কেউ লুটেপুটে খাওয়ার অভ্যাস বজায় রাখার আশায়।
বিশদ

13th  July, 2019
ঘোষণা ও বাস্তব
সমৃদ্ধ দত্ত

ভারত সরকারের অন্যতম প্রধান একটি প্রকল্পই হল নদী সংযোগ প্রকল্প। দেশের বিভিন্ন নদীকে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হবে। যাতে উদ্বৃত্ত জলসম্পন্ন নদী থেকে বাড়তি জল শুকনো নদীতে যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বারংবার এই প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। গোটা প্রকল্প রূপায়ণ করতে অন্তত ১ লক্ষ কোটি টাকা দরকার। এদিকে আবার বুলেট ট্রেন করতেও ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা খরচ হচ্ছে! আধুনিক রাষ্ট্রে অবশ্যই দুটোই চাই। কিন্তু বাস্তব প্রয়োজনের ভিত্তিতে বিচার করলে? কোনটা বেশি জরুরি? বিশদ

12th  July, 2019
মোদি সরকারের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি দেশকে কোন দিকে নিয়ে চলেছে
তরুণকান্তি নস্কর

 কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন দপ্তর থেকে সম্প্রতি জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১৯-এর যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে তার যে অংশ নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে হই চই পড়েছিল তা হল বিদ্যালয় স্তরে ত্রি-ভাষা নীতির মাধ্যমে অ-হিন্দিভাষী রাজ্যে জোর করে হিন্দি চাপানোর বিষয়টি। তামিলনাড়ুর মানুষের প্রবল আপত্তিতে তা কেন্দ্রীয় সরকার প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
বিশদ

11th  July, 2019
একনজরে
কলম্বো, ২১ জুলাই: বিশ্বকাপের ফাইনালে ওভার থ্রোয়ে আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তবে অবশেষে নিজের ভুল স্বীকার করলেন ধর্মসেনা। ঘনিষ্ঠ মহলে শ্রীলঙ্কার আম্পায়ারটি জানিয়েছেন, ‘ওই ওভার থ্রো-তে ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না। ...

সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জ ব্লকের ৯ নম্বর গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাংলা-বিহার সীমান্তে অবস্থিত কয়েকটি গ্রাম এবারও বর্ষা আসতেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবারের মতো ...

 ওয়াশিংটন, ২১ জুলাই (পিটিআই): ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে আসার পর থেকেই ক্রমশ ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল ওয়াশিংটনের। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে না, মূলত এই অভিযোগে তাদের সামরিক সাহায্য করাও বন্ধ করে দেয় আমেরিকা। ...

সংবাদদাতা, কালনা: নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীর বিয়ে রুখলেন স্কুলের শিক্ষিকারা। ঘটনা ঘটেছে কালনার বৈদ্যপুর রাজরাজেশ্বর বালিকা বিদ্যালয়ে। নাবালিকাকে পুলিসের সহযোগিতায় উদ্ধার করা হয়। নাবালিকার পরিবার মেয়ের ১৮বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবে না বলে মুচলেকা দেয়।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM