খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে গত কয়েকদিন রাজ্যপালও উদ্বেগে রয়েছেন। তাঁর নির্দেশে বৃহস্পতিবার থেকে রাজভবনে বিশেষ স্যানিটাইজেশনের কাজ শুরু হয়েছে। রাজভবনের কর্মী-অফিসারদের এখন বাধ্যতামূলকভাবে সরকারের যাবতীয় প্রোটোকল মেনে চলার নিদান দিয়েছেন তিনি। সেই মতো রাজ্য সরকার থেকে থার্মাল গান, হ্যান্ড স্যানিটাইজারের জোগান এসে পৌঁছেছে।
রাজ্যপাল এদিন রাজভবনে সাংবাদিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী দু’জনেরই প্রশংসা করেন। তবে মানুষকে সচেতন করতে বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণের জন্য তিনি রীতিমতো উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে। ধনকারের কথায়, প্রধানমন্ত্রী একজন রাষ্ট্রনেতার ভূমিকা পালন করেছেন। দেশবাসীর জন্য দেওয়া তাঁর এই ভাষণ সারা বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। একইভাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও রাজ্যের মানুষকে সতর্ক করতে যাবতীয় খুঁটিনাটি পদক্ষেপ করছেন। তাঁর ভূমিকাও সমানভাবে প্রশংসার যোগ্য। তাঁর এই প্রচেষ্টাকে মর্যাদা দেওয়া উচিত সকলের। মনে রাখতে হবে, বাংলায় জনসংখ্যা ও জনঘনত্ব অনেক বেশি। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে নামতে হবে। কারণ, করোনা ভাইরাস কিন্তু কোনও ধর্ম, বর্ণ, রাজনীতি, গরিব, বড়লোক—এসব বিচার করে না। আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। মানতে হবে যাবতীয় নির্দেশ। তারই অঙ্গ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে রবিবার জনতা কার্ফু পালন করুক গোটা বাংলা—এটাই আমি চাই।