বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
স্নেহা সরকার নামে বেলেঘাটার বাসিন্দা ওই বালিকার বাড়ির লোকজন জানান, গত ৫ ফেব্রুয়ারি অসুস্থ মেয়েকে এনআরএসে ভর্তি করেছিলেন তাঁরা। বমি ও ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হচ্ছিল তার। চিকিৎসা চলাকালীন হঠাৎ তার অক্সিজেনের মাস্ক খুলে নেওয়া হয়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে এবং শেষে মৃত্যু হয়। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার। হাসপাতাল ও এলাকা সূত্রের খবর, বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান স্নেহা খুবই মিষ্টি স্বভাবের মেয়ে বলে পরিচিত ছিল। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমেছে। গোটা বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে শনিবার এনআরএসের সুপার ডাঃ সৌরভ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তিনি ফোন ধরেননি। ডেপুটি সুপার দ্বৈপায়ন বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি শুনেছি। খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্রের খবর, গত ৫ ফেব্রুয়ারি এনআরএসের পেডিয়াট্রিক মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয় স্নেহাকে। বমি এবং ডিহাইড্রেশনের চিকিৎসা চলছিল তার। ধীরে ধীরে সুস্থও হয়ে উঠছিল। শুক্রবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ আচমকাই তার মৃত্যু হয়। চিকিৎসকরাও হতবাক হয়ে যান। মৃত্যুর কারণ হিসেবে তাঁরা ‘আননোন’ বা ‘অজ্ঞাত’ লেখেন। কোনও সুর্নির্দিষ্ট কারণ অনুমান না করতে পারায় এদিন মৃতদেহের ময়নাতদন্তও করা হয়।