বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নদীতে জল কম থাকার কারণে ওই ছাত্ররা বেশ কিছুটা ভিতরে চলে যান। এরপর হঠাৎই নদীতে থাকা কাদাবালিতে সৌভিকের পা আটকে যায়। কিন্তু সেই জায়গায় জল বেশি থাকার কারণে তিনি আর উঠতে পারেননি। সৌভিকের বন্ধুরা সেইসময় তাঁকে জল থেকে তোলার চেষ্টা করলেও তাঁরা ব্যর্থ হন। এরপর ভাগীরথীর জলে তলিয়ে যান সৌভিক। পরে শান্তিপুর থানার খবর দেওয়া হলে পুলিস গিয়ে প্রায় দু’ঘণ্টার চেষ্টায় সৌভিকের দেহ উদ্ধার করে।
সৌভিক রানাঘাট কলেজে দ্বিতীয় বর্ষের কলা বিভাগের ছাত্র ছিলেন। মৃত ছাত্রের বাবা সজল ঘোষ পুরনো কাপড়ে মাড় দেওয়ার কাজ করেন। তিনি বলেন, অভাবের সংসারে দুই ছেলে সৌভিক ও অভীককে খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করাতাম। বড় ছেলে সৌভিক কলেজে পড়ত। ছোট ছেলে এবার উচ্চ মাধ্যমিক দেবে। সবাই মিলে মজা করে স্যারের বাড়ির ঠাকুর ভাসানে গিয়েছিল। তারপরই মতিগঞ্জের ওই ঘাটে দুর্ঘটনা ঘটে।