বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, তীর্থযাত্রীরা কাকদ্বীপ থেকে মুড়িগঙ্গা পেরিয়ে কচুবেড়িয়া হয়ে কপিলমুনির মন্দিরে কীভাবে পৌঁছবেন, তা নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি ভাটার সময় কীভাবে ভিড় নিয়ন্ত্রণে রেখে পারাপার করা যাবে, সে ব্যাপারেও জেলাশাসক ও পুলিস সুপার আলোচনা করেন। একইসঙ্গে ইনচার্জদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। বলা হয়, বিগত মেলার সময় সুষ্ঠুভাবে ভিড় নিয়ন্ত্রণ রেখে নির্বিঘ্নে তীর্থযাত্রীদের পারাপার করানো হয়েছে। সেই ধারা এবারও অব্যাহত রাখতে হবে। মেলার সময় এবার নদীতে মরা কোটাল থাকার জন্য প্রশাসন বাড়তি সুবিধা পাবে বলে অনেকেই বৈঠকে উল্লেখ করেন। এদিন সন্ধ্যায় জেলাশাসক ও অতিরিক্ত জেলাশাসকসহ আধিকারিকদের একটি দল নামখানা ঘুরে দেখেন। এরপর লঞ্চে চলে যান সাগরের বেণুবন জেটিঘাটে। সেখানে অতিরিক্ত নতুন কাঠের জেটিটি ঘুরে দেখেন। এরপর মেলা প্রাঙ্গণে গিয়ে মেগা কন্ট্রোল রুম ঘুরে সেখানকার কাজকর্ম তদারকি করেন। মেলা অফিসে আধিকারিকদের নিয়ে আলাদাভাবে বৈঠক করেন।