রাজ্য

রাজ্যে এবারও চতুর্থীতেই সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে যায় বিদ্যুতের চাহিদা

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এবার রাজ্যে দুর্গাপুজোর সংখ্যা অনেকটা বেড়েছে। রাজ্য সরকার মনে করেছিল, পুজোর দিনগুলিতে বিদ্যুতের চাহিদা ১০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াতে পারে। সেই সীমারেখায় পৌঁছতে না পারলেও চতুর্থীতেই রেকর্ড গড়ল বিদ্যুতের চাহিদা। ওই দিন রাজ্যে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ৯ হাজার ৮৩৫ মেগাওয়াট।
২০২৩ সালে রাজ্যে ৪৭ হাজার ২৭৫টি পুজো কমিটিকে অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছিল। এবার সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫০ হাজার ৫৫০। গত বছর চতুর্থীতেই সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল বিদ্যুতের। ওই দিন তা পৌঁছেছিল ৯ হাজার ২৫২ মেগাওয়াটে। এবার ৭ অক্টোবর পড়েছিল চতুর্থী। এদিনও বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার ধারা বজায় রইল। এদিনই বিদ্যুতের চাহিদা পৌঁছয় ৯ হাজার ৮৩৫ মেগাওয়াটে। এদিন রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৭ হাজার ৯২০ মেগাওয়াট। সিইএসসি এলাকায় তা ছিল ১ হাজার ৯১৫ মেগাওয়াট। পঞ্চমী অর্থাৎ ৮ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর, দশমী পর্যন্ত রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা এবং সিইএসসি এলাকা মিলিয়ে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা পৌঁছয় যথাক্রমে ৯,৫৬৬, ৯,০৪৪, ৮,৬৩৫, ৮,৭২৯, এবং ৮,৪৫৬ মেগাওয়াটে। বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্তাদের কথায়, ‘সিইএসসি এলাকায় পুজোর দিনগুলিতে বিদ্যুতের চাহিদা সর্বোচ্চ হয় মূলত সন্ধ্যার দিকে। গ্রামাঞ্চলে অর্থাৎ রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার আওতায় থাকা এলাকায় একটু বেশি রাতের দিকে চাহিদা তুঙ্গে ছিল।’ দপ্তরের নিজস্ব হিসেব ছিল, এবার চাহিদা পৌঁছতে পারে ১০ হাজার ৪০০ মেগাওয়াটে। পুজো কমিটির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার পরও কেন সেই সীমায় পৌঁছল না চাহিদা? কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছেন, এবার পুজোর মুখে রাজ্যের কয়েকটি জায়গায় বৃষ্টি হওয়ায় তাপমাত্রা কিছুটা নেমে যায়। সেই কারণে বিদ্যুতের চাহিদা কমে যায়।
12h 12m ago
কলকাতা
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

বিদ্যা শিক্ষা ও কাজকর্মে দিনটি শুভ। বন্ধুসঙ্গে বিপদ হতে পারে। অধ্যাপনায় অগ্রগতি।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.২৪ টাকা৮৪.৯৮ টাকা
পাউন্ড১০৭.৮৯ টাকা১১১.৮৫ টাকা
ইউরো৮৯.৯১ টাকা৯৩.৪৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা