আমরা মেয়েরা

মেলায় মেয়েরা

সম্প্রতি বিভিন্ন মেলায় হাতের কাজ বিক্রি করে রোজগেরে হয়ে উঠেছেন বহু মহিলা। কোভিড ও লকডাউনের পর এই প্রবণতা ক্রমশ বেড়ে চলেছে বলেই ‘উড়ান’ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি। তেমনই কয়েকজন মহিলার সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী।

রানি দাসের গ্রাম বীরভূম জেলায়। ক্লাস এইটের পর আর পড়াশোনা এগয়নি মেয়ের। তবে ভালো ছবি আঁকতে পারত। মা তাই আঁকার স্কুলে ভর্তি করলেন তাকে। রং তুলিতে কল্পনার টানে তৈরি হতো নানা ল্যান্ডস্কেপ। নদী পাহাড় জল সব মিলিয়ে রানির রঙিন দুনিয়া। আঁকার দিদিমণির উৎসাহেই আঁকার মাধ্যম বদল হল। কাগজের জায়গায় এল কাপড়। এবার সেই কাপড়ে আঁকা আরও জীবন্ত হল সূচ সুতোর টানে। আঁকার দিদিমণির পরিচয় সূত্রে রানি পৌঁছে গেল শান্তিনিকেতনের ‘আমার কুটির’। সেখানে গিয়ে তো মেয়ের চক্ষু চড়কগাছ। এত রং! এত নকশা! শুরু হল রানির সেলাই শিক্ষা। আঁকার হাত ভালো ছিল বলে নিজেই নকশা ভেবে ফেলতে পারত সে চটপট। সেলাইয়ের ক্লাসে তাই তার কদরও বেড়ে গেল। তারপর সুতি থেকে রেশম, আবার রেশম থেকে পশমে আঁকা আর সেলাই চলতে লাগল অবিরাম। সপ্তাহের শুরুতেই কাজের অর্ডার বুঝে নেওয়া। একটু ভারী কাজ হলে তার মেয়াদ বেশি। কখনও মাস ব্যাপী, কখনও বা তিন মাস, ছ’মাস— নকশার উপর সময় নির্ভরশীল। বেশ একটা ছন্দ ছিল কাজে। প্রতি ক্ষেত্রেই কাজের ভিত্তিতে রোজগার। বীরভূমের অখ্যাত গ্রামের মেয়ে রানি তখন রীতিমতো রোজগেরে। বাপের বাড়িতে মায়ের কাছে যেদিন টাকা পাঠাতে পারত, সেদিন আনন্দের সীমা থাকত না তার। ক্রমশ বিয়ে, সংসার, সন্তান। স্বামীটিও আঁকার কাজ করেন ‘আমার কুটির’-এ। দিন গুজরান বেশ ভালোই হচ্ছিল, এমন সময় ধেয়ে এল মহামারী। লকডাউনে কাজ বন্ধ। মাস গড়িয়ে বছর। রোজগার নেই, টাকার জোগান নেই, সংসার চালানোই দায়। এই দুঃসময়ে রানি ভাবলেন স্বনির্ভরতার কথা। সঞ্চয়ের টাকা খরচ করেই কেনা হল কাপড় আর সুতো। তারপর কল্পনার জগৎ হাতড়ে শুরু হল অভিনব নকশা আঁকা। এমন কাজ যা শাড়িতে দেখাই যায় না প্রায়। শাড়ি, কুর্তি, ব্যাগ এমনকী টুকরো কাপড় কেটে সেলাই করে গয়নাও বানানো হল। শুধু সুতোর কাজই নয়, ফেব্রিক পেন্টিংও শুরু করলেন রানি। কিন্তু তা কিনবে কে? দুটো বছর কারিগরিতেই কেটে গেল। সঙ্গে ছিল অনিশ্চয়তা। বিক্রির পথ বাতলে দিলেন রানির স্বামী। শ্রীনিকেতনের এক মেলায় একরকম কাপড় ফেরি করার উদ্দেশ্য নিয়েই পৌঁছে গেলেন তিনি। একটা পলিথিন বিছিয়ে কয়েকটা মাত্র শাড়ি ডিসপ্লে করতেই মেলার উদ্যোক্তাদের আপত্তি। মেলায় বসতে গেলে টাকা লাগবে। অগত্যা গেটের বাইরে ঠাঁই হল তাঁর। তাই বলে বিক্রি কিন্তু মন্দ হল না। প্রথম দিনের পসরা নিঃশেষ করে হাসি মুখে যখন কর্তা বাড়ি ফিরলেন, মনের জোর বেশ খানিক বেড়ে গেল রানির। আবারও নতুন উদ্যমে শুরু হল কাজ। গত বছর পুজোর ঠিক আগে শ্রীনিকেতনের মেলার গেটে রানির স্টল বেশ নাম করে ফেলল। ভরসা করে এবার গ্রাম থেকে শহরে পাড়ি জমালেন রানি। বারাসতের একটি মেলার মাঠে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে বসার অনুমতি মিলল। তবে পাকা স্টল নয়, মেলার মাঠে পলিথিন পেতে খানিকটা জায়গা নিয়ে শাড়ি জামাকাপড় ডিসপ্লে। বিক্রি এবার আরও বাড়ল। এরপর কলকাতার হস্তশিল্প মেলায় যোগদানের জন্য তোড়জোড় শুরু করলেন রানি। কিন্তু ততদিনে স্টল বিতরণ শেষ হয়ে গিয়েছে। অগত্যা আবারও গেটের মুখে একফালি জায়গা নিয়ে বসলেন রানি। দুপুরের খানিক আগেই মেলার গেটে শাড়ি ঝুলিয়ে, মাটিতে গয়না সাজিয়ে খদ্দের ডাকা শুরু করতেন। দামটা অপেক্ষাকৃত কম বলে নাকি বিক্রির পারদ চড়তে বেশি সময় লাগেনি। মেলার সবক’টা দিন থাকার সুযোগ পাননি তিনি। জোগান দিতে পারেননি  পুরোপুরি। রেস্ততেও একটু টান পড়েছিল শেষের দিকে। তবে যতটুকু বিক্রি করতে পেরেছেন তাতে তাঁর মনের জোর বেড়ে গিয়েছে বেশ কয়েকগুণ। ‘এবার থেকে স্বনির্ভরভাবেই ব্যবসা করব ঠিক করেছি,’  এক গাল হেসে জানালেন রানি। বললেন, ‘শহর ও শহরতলিতে মেলার ধরনটাও বেশ বুঝে গিয়েছি। আর অসুবিধে হবে না। তবে এখনও লোক রেখে কাজ করানোর খরচ পোষাতে পারব না, তাই সামনের বছর ‘আমার কুটির’-এর অন্যান্য কয়েকজনের সঙ্গে মিলে স্টল দেব বলে ভেবেছি।’
রানির চেয়ে ব্যবসায় আর একটু পটু মিতুল রায়। তবে তাঁর ব্যবসা শুধুই শীতকালীন। বাকি সময়টা বাড়িতে ছাত্র পড়ান। মিতুলের শখ রান্না। মিষ্টি বানাতে পারদর্শী তিনি। আর এই মিষ্টির মধ্যে তাঁর বিশেষত্ব গুড়। পিঠে পায়েস তো বটেই, এমনকী গুড়ের রসগোল্লা, মালপোয়া, ক্ষীর, নাড়ু সবই তাঁর রান্নার গুণে অতি সুস্বাদু হয়ে ওঠে। ডায়মণ্ড হারবারের দিকে থাকেন মিতুল। বাড়িতে বাবা কাকারা খেজুর রসের কারবার করতেন। অল্প বয়স থেকেই তাই রস জাল দিয়ে গুড় বানাতে দেখেছেন মাকে। ক্রমশ সেই বিদ্যা নিজেও শিখে নেন তিনি। লকডাউনের আগে প্রতি শীতে বাজারে গুড়, মোয়া, নাড়ুর দোকান দিতেন। কিন্তু লকডাউনে মিতুলের ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেল। বছর দুয়েক বড্ড মন্দা চলেছে। স্বামীর চাকরি নেই, তাঁরও ব্যবসা বন্ধ, সংসার চালাবেন কী করে? ভাগ্যিস ছাত্র পড়াতেন। না হলে দু’বেলা দু’মুঠোও জুটত না। তবে লকডাউনে ছাত্র পড়ানোও বেশ কমে গেল। আর তখনই নতুন রান্না শিখতে লাগলেন মিতুল। রান্না নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাও করতে লাগলেন তিনি নিজের মতো। মিষ্টিতে পারদর্শী, তাই সেইরকম রান্নার কারবার জমিয়ে বসলেন। বাড়ি থেকেই বিক্রিও শুরু করলেন টুকটাক।  অনেকেই অর্ডার দিতেন। মিষ্টির পাশাপাশি নোনতারও দাবি উঠল। কিন্তু মিতুল নারাজ। নোনতায় তাঁর মন নেই। শেষ পাত আলো করেই থাকতে চান তিনি। লকডাউনে একটা নতুন মিষ্টির সংগ্রহ তৈরি করে ফেললেন তিনি। নাম দিলেন, ‘সারা বছর গুড়ের গান’। গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা চলল তাঁর গুড়ের মিষ্টি বিক্রি। মনের জোর করে পৌঁছে গেলেন খাদ্যমেলায়। বিক্রি মোটের উপর খারাপ হয়নি। ‘তবে শুধুই গুড়ের মিষ্টি দেখে অনেক খদ্দের বিদ্রুপও করেছেন,’ জানালেন মিতুল। 
এত জিনিস থাকতে শুধু গুড়ের মি঩ষ্টিই বা বানাতে চান কেন? উত্তরে মিতুল বললেন, ‘ছোটবেলা থেকেই মিষ্টির প্রতি ভীষণ টান ছিল আমার। সন্দেশ বানাতে চাইতাম অল্প বয়স থেকেই। কিন্তু ছানার পাক দেওয়া বেশ কঠিন কাজ। আঁচ এবং সময়ের একটু উনিশ-বিশ হলেই পাক শক্ত হয়ে যায়। বুঝলাম সন্দেশে হাত পাকাতে হলে প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। আর তখনই ঘরোয়া রেসিপি হাতড়ে অন্য ধরনের মিষ্টি তৈরির কথা ভাবলাম। ক্ষীর পুলি, মালপোয়া, পিঠের নানারকম বানাতে বানাতে রেসিপির অদল বদল করতাম। সেই থেকেই শুরু হল গুড়ের মিষ্টি বানানো। সেভাবেই চলছে।’ মেলায় বিক্রির অভিজ্ঞতা বিষয়ে জানতে চাইলে মিতুল বলেন, মেলায় এই প্রথম বিক্রি করলেন তিনি। দারুণ অভিজ্ঞতা। প্রথমত মেলার ক্রেতা একেবারেই অন্যরকম। তাঁরা খুব বাছবিচার করে কেনেন। আর একটা ব্যাপার হল ‘ইন্টার‌্যাকশন’। ক্রেতার সঙ্গে একটা ব্যক্তিগত যোগাযোগ স্থাপন হয় কথোপকথনের মাধ্যমে। তাঁদের পছন্দ-অপছন্দ খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়। অনেক সময় সেইমতো রেসিপিতে সামান্য অদলবদল ঘটিয়ে তাকে কাস্টমারের মনের মতো করে দেওয়ারও সুযোগ থাকে। এই ব্যক্তিগত   যোগাযোগটাই মেলার বিশেষত্ব বলে মনে করেন মিতুল। পরবর্তী পরিকল্পনায় মেলাকে অবশ্যই রাখতে চান তিনি।
ওড়িশার রঘুরাজপুরে থাকার সুবাদে লক্ষ্মী তলাপাত্র ছোট থেকেই পটচিত্রে পটু। সরু থেকে মোটা তুলির টানে রঙিন ছিল লক্ষ্মীর জগৎ। বাবা পুরাণের গল্প আঁকতেন পটে। আর মা সেই গল্পগুলো পাঠ করতেন পাশে বসে। ছোট থেকেই পটচিত্রের পরিবেশ ঘিরে ছিল তাঁকে। বাবা মাকে পট এঁকে রোজগার করতেন দেখেছেন তিনি। কিন্তু নিজেও যে সেই পথেই রোজগেরে হবেন, ভাবেননি। তাঁর আঁকিবুকি চিরকালই শখের, নেশার। পড়াশোনা করে চাকরির খোঁজই করছিলেন লক্ষ্মী, এমন সময় এল কোভিড। মহামারীর যে এমন রূপ হতে পারে তা তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি। বাবা মায়ের রোজগার বন্ধ হয়ে গেল। বাড়ি বসে হতাশার শিকার হওয়া ছাড়া তখন তাঁদের গতি ছিল না। ক্রমশ সেখান থেকে ফিরে দাঁড়ালেন লক্ষ্মী। সঙ্গে তাঁর গোটা গ্রাম। মহামারীর সময়  রং-তুলি হাতে একে অপরের পাশে দাঁড়ালেন তাঁরা। নিজেদের ঘরে বসেই ছবির পর ছবি আঁকলেন। বাড়ি দেওয়াল রঙিন হয়ে উঠল ক্রমশ। কিন্তু তাতে তো আর খাওয়াদাওয়া জুটবে না। রোজগারের উপায় একটা ভাবতেই হবে। 
বড় ক্যানভাসে পট আঁকার প্রচুর খরচ। তাই সেটাকে ছোট করে তোলার ভাবনা তখন থেকেই মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে তাঁর। এমন কিছু বানাতে হবে যা কম দামে বিক্রি করা যায়। বানানোর সময়টাও কমিয়ে ফেলতে হবে। জিনিসের জোগান বাড়াতে হবে প্রচুর। সেই ভাবনা থেকেই কেটলিতে রঙের নকশা, কাঠের টুকরো কেটে পালিশ করে চায়ের কাপ রাখার কোস্টার ইত্যাদি বানাতে শুরু করেন তিনি। বাজারে ঘুরে চীনেমাটির প্লেট, কাপ ইত্যাদি কিনে আনতেন। তার উপর তুলির টানে ফুটিয়ে তুলতেন ফুল, ফল পাখির ছবি। ঘর সাজানো থেকে রোজকার ব্যবহারের উপযুক্ত জিনিস বানিয়ে ভুবনেশ্বরের একটি গ্রামীণ মেলায় হাজির হলেন লক্ষ্মী। সঙ্গে বাবার আঁকা কিছু পটচিত্রও ছিল। প্রথমবারেই দারুণ হিট করল লক্ষ্মীর ব্যবসায়িক পরিকল্পনা। টি কোস্টার, কাপ, প্লেট ইত্যাদি প্রায় সবই বিক্রি হয়ে গেল। পটচিত্রও কিনলেন অনেকে। কেউ আবার নিজেদের পছন্দমতো কিছু ভাবনার কথা জানিয়ে বিশেষ অর্ডারও দিলেন লক্ষ্মীকে। বিক্রির উপর কাজের অর্ডার। লক্ষ্মীর খুশির সীমা ছিল না। বললেন, ‘মেলায় যে এত বিক্রি হবে তা ভাবিনি। তবে বিক্রির চেয়েও অনেক বেশি ভালো লাগে লোকের হাসিমুখগুলো দেখতে। মহামারী আর রোগের আতঙ্ক থেকে বেরিয়ে এসে আবারও যে আমরা স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেয়েছি সেটাই 
বড় কথা।’ 
চীনেমাটির প্লেটে ছবি আঁকার ভাবনাটা আসলে পটচিত্র থেকেই এসেছিল, জানালেন লক্ষ্মী। তাঁর কথায়, ‘ক্যানভাসে পুরাণের গল্প এঁকে যেমন তা বাঁধিয়ে দেওয়ালে টাঙানো হয়, তেমনই যদি চীনেমাটির সাদা প্লেটে ছবি এঁকে তাকে দেওয়ালের সাজ হিসেবে লাগানো যায় তাহলে কেমন হয়? ভাবতে ভাবতেই মনে হল সেক্ষেত্রে পুরাণের গল্প চলবে না। তখন থিম পেন্টিংয়ের কথা ভাবলাম। এক একটা ঘরের জন্য এক এক রকম ছবি। যেমন শোওয়ার ঘরে সিনারি, বসার ঘরে ল্যান্ডস্কেপ, খাবার ঘরে ঘরোয়া কোনও চিত্র ইত্যাদি। আমার স্টলের বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠল এই প্লেট চিত্র। এছাড়া কোস্টারও ভালোই বিক্রি হয়েছে। তুলনায় কেটলি একটু কম। এরপর হাতে আঁকা ফ্রিজ ম্যাগনেট বানাব ভাবছি। আপাতত তাই নিয়েই পড়াশোনা চলছে।’
মেলায় গিয়ে মেয়েদের নানারকম রোজগারের উপায় গতবছর থেকেই অনেকটা বেড়ে গিয়েছে বলে জানালেন ‘উড়ান’ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার মুখপাত্র মহিমা শর্মা। বাংলা, বিহার এবং ওড়িশায় মেলায় মেয়েদের বিক্রি করার গ্রাফ যতটা ঊর্ধ্বমুখী, দেশের অন্যত্র ততটা নয় বলেও জানান তিনি। শুধুই যে সেলাই বা আঁকার কাজ তাও নয়, ওড়িশার মেয়েরা পাথর খোদাইয়ের কাজও করছেন। সাধারণত পুরুষালি এই কাজেও মেয়েদের হস্তক্ষেপ কোভিডের পরেই বেড়ে গিয়েছে বলে জানালেন তিনি। পাথরের স্ল্যাবের উপর খোদা‌ই করে দেবদেবী মূর্তি বানানোর কাজটা আগে পুরুষদেরই একচেটিয়া ছিল। এখন মেয়েরাও সেই কাজে হাত লাগাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, কোভিড ও লকডাউনের পর মহিলাদের মধ্যে স্বনির্ভরতার ভাবনাও অনেক বেড়ে গিয়েছে। মহিমা জানালেন, ‘নিছক প্রয়োজনে যাঁরা কাজ করতে শুরু করেছিলেন তাঁরাই এখন জোরদারভাবে রোজগার করার কথা ভাবছেন। মেলায় মেয়েদের স্টল তাই ক্রমশ বাড়ছে। এই প্রবণতা আগামী কয়েক বছরে আরও বাড়বে বলেই মনে করছেন তাঁরা।      
  ছবি: উড়ান-এর সৌজন্যে
17Months ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

পারিবারিক অশান্তির অবসানে গৃহ সুখ ও শান্তি বাড়বে। প্রেমের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মে উন্নতি। উপার্জন বৃদ্ধি।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.২৬ টাকা৮৪.৩৫ টাকা
পাউন্ড১০৬.৪৬ টাকা১০৯.১২ টাকা
ইউরো৮৯.৭৬ টাকা৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা