বিশেষ নিবন্ধ

দেশভাগ করে ৭৭ বছরে কী পেল প্রতিবেশীরা?
সমৃদ্ধ দত্ত

পরকালের কোনও অদৃশ্য নো ম্যানস ল্যান্ডে দাঁড়িয়ে এখন হয়তো জওহরলাল নেহরু, মহাত্মা গান্ধী এবং বল্লভভাই প্যাটেলরা হাসতে হাসতে  মহম্মদ আলি জিন্নাকে বলছেন, কী ব্যাপার জিন্না সাহেব! দেশভাগ করে তাহলে কী পেলেন? অখণ্ড ভারতকে ভেঙে দিয়ে, ভারত নামক দেশ থেকে চলে গিয়ে আলাদা রাষ্ট্র হলেই নাকি অপার শান্তি, অতুল ঐশ্বর্য আর পরম সুস্থিতি আসবে? এরকমই তো বলতেন আপনি আপনার অনুগতদের। তা ৭৭ বছর কেটে গেল। সেসব তো কিছুই হল না। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ করলেন। কিন্তু আপনার প্রিয় পশ্চিম পাকিস্তান এবং পূর্ব পাকিস্তান, কোথাও এই ৭৭ বছরে স্থায়ী শান্তি তো এলই না, এমনকী দুই প্রান্তেই গণতন্ত্র স্থাপন করা গেল না! অশান্তি, অরাজকতা লেগেই রয়েছে। পূর্ব পাকিস্তানকে তো ধরেই রাখতে পারলেন না। কিন্তু তারপরও দেখা যাচ্ছে সেই দেশটি অর্থাৎ বাংলাদেশ চিরস্থায়ী সুস্থিতি স্থাপন করতে ব্যর্থ। যারা ভারতে থাকতে চায়নি, ভারতকে অন্য দেশ হিসেবে বিবেচনা করেছে, সেই পূর্ব ও পশ্চিম দুই পাকিস্তানেই তো দেখা যাচ্ছে ৭৭ বছর ধরে একই চিত্র। একজন করে শাসক আসেন। তিনি ক্রমেই হয়ে যান জনতার কাছে ভিলেন। তারপর হয় তিনি পালিয়ে যান কিংবা তাঁকে হত্যা করা হয়, নতুবা জেলবন্দি। কখনও সেনাবাহিনী দখল করে নেয় ক্ষমতা। নির্বাচন বলে কোনও বস্তু মাঝেমধ্যে দেখা যায় বটে। কিন্তু হয় তার ফলাফল মেনে নেওয়া হয় না অথবা ভোট ভোট পুতুল খেলা হয়।  
নেহরুরা জিন্নার ম্লান এবং বিবর্ণ মুখের দিকে তাকিয়ে নিশ্চিত বলছেন,  যে দেশটা ভেঙে দিয়ে আপনি চলে গিয়েছিলেন, সেই ভারতের দিকে তাকিয়ে দেখুন। ১৯৫১ সালের অক্টোবর মাস থেকে সেই যে গণতান্ত্রিক নির্বাচন শুরু হয়েছিল, আজ পর্যন্ত তার অন্যথা হয়নি। এক বছর আগে পরে হলেও নির্বাচন কিন্তু ঠিক হয়েছে। এমনকী কেউ কেউ অতি উৎসাহী হয়ে জরুরি অবস্থা জারি করে স্বৈরতন্ত্রের পথে হাঁটার মৃদু চেষ্টা করেও ঠিক পরের নির্বাচনেই পরাস্ত হয়েছেন। তারও বহু বছর পর কেউ আবার একনায়কতন্ত্র কায়েমের স্বপ্নে বিভোর হয়ে যাওয়ার পর আচমকা একটি আপাত নিস্তরঙ্গ ভোটে মহাধাক্কা খেয়ে দেখেছেন তাঁর গরিষ্ঠতা জনতা কেড়ে নিয়েছে। 
কত বড় বড় সঙ্কট সামলেও এমন একটা দেশ গড়ে যেতে পারলাম যে, ৭৭ বছর পরও অটুট গণতন্ত্র, সেকুলারিজম। আবার বিশ্বের পঞ্চম অর্থনৈতিক শক্তিও হয়ে গেলাম। নেহরু গান্ধীরা ঠিক যে কথা জিন্নাকে কাল্পনিক সাক্ষাৎকারে বলছেন, আমাদের মতো সাধারণ বঙ্গবাসীর মনেও অনুরূপ প্রশ্ন আসছে ঠিক সেই সুরেই। পূর্বতন পূর্ববঙ্গের উদ্দেশে। সেটি হল, দেশভাগ তথা বঙ্গভাগ করে তাহলে আপনাদের কী লাভ হয়েছে? আমাদের মনে আছে ১৯৪০ সালে যেদিন মুসলিম লিগের লাহোর ডিক্লারেশন হল, সেই  প্রস্তাবটি কে পাঠ করেছিলেন। আবুল কাশেম ফজলুল হক। একজন বাঙালি মুসলিম লিগ নেতাকে দিয়েই করা হয়েছিল পাকিস্তান প্রস্তাব। 
১৯৪৭ সালের ২০ জুন অখণ্ড বাংলার বিধানসভায় যে তিনটি ভোটাভুটি হয়েছিল, সেখানে দেশভাগ তথা বাংলা ভাগের প্রস্তাবের পক্ষে রায় কী হয়েছিল? পূর্ববঙ্গের মুসলিম লিগ বিধায়করা কীসের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন? বাংলা যদি অখণ্ড থাকে, তাহলে সে পাকিস্তানে যোগ দেবে।  পূর্ববঙ্গের তাবৎ জেলার মুসলিম লিগ বিধায়কেরা তাঁদের পৃথক ভোটাভুটিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে তাঁরা ভারতে থাকবেন না, পাকিস্তানে যোগ দেবেন।  
বাংলা নামক ভাষার তুলনায়, সেই সময় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছিল ধর্মকে। অর্থাৎ পূর্ববঙ্গের যে বিধায়কেরা বাংলা ভাগ এবং পাকিস্তানে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সেদিন তাঁরা বাংলা ভাষা এবং বাঙালি আবেগের বদলে ধর্মের ভিত্তিতেই ঐক্যকে বেশি জরুরি হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। আর ওই ১৯৪৭ সালেই তাঁদের মোহভঙ্গ হতে শুরু করে। কারণ, পূর্ব পাকিস্তানকে মহম্মদ আলি জিন্না ১৯৪৮ সালে ঢাকায় গিয়ে ধমক দিয়ে বলে এসেছিলেন বাংলা ভাষা নিয়ে আন্দোলন করে লাভ নেই। উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। তিনি ঢাকার সমাবেশে বলেছিলেন, যারা বাংলা নিয়ে এই আন্দোলন করছে, তারা আসলে হিন্দুস্তানের এজেন্ট! 
এরপর পূর্ববঙ্গ দেখল দুর্ভিক্ষ। ১৯৪৮-১৯৪৯ সালে জেলায় জেলায় খাদ্যসঙ্কট চরম আকার ধারণ করে। অতঃপর ১৯৫২ সালের ভাষা  আন্দোলন। তার আগে শিক্ষক ধর্মঘট। রেল ধর্মঘট। ১৯৭১-এর গণহত্যা। মুক্তিযুদ্ধ। মুজিবুর রহমানের প্রধানমন্ত্রী হওয়া। সেই স্বাধীনতার পর প্রথম প্রধানমন্ত্রীকেই নিজের ঘরে সপরিবারে হত্যা করা। পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর রহস্যজনক বিমান দুর্ঘটনা। আশির দশকে ইসলামিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা। পূর্ব বঙ্গ থেকে পূর্ব পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশ হওয়ার পর পর্যন্ত এই যে ৭৭ বছর কেটে গেল, এখনও সুস্থিতি এল না কেন? অবিরত অনিশ্চয়তা।  
পশ্চিমবঙ্গের একাংশ বাংলাদেশ ব্যাপারটা নিয়ে খুবই আবেগপ্রবণ।  তারা দুঃখ পায় অথবা রেগে যায় যে, বাংলাদেশের একটা বড় অংশ কেন ভারতবিরোধী? কেন ক্রিকেট খেলার সময় ভারতকে তারা সমর্থন করে না? কেন ভারতের পরাজয় দেখলে আনন্দ পায়। কেন ভারত বিদ্বেষের  আঁচ প্রকট? এই যে বিস্মিত হওয়া কিংবা রেগে যাওয়া, এটা বরং বেশি আশ্চর্যের। আসলে ইতিহাস অজ্ঞতা। যে ভূমিখণ্ড ১৯৪৭ সালে ভারতে থাকতে চায়নি, যারা ভারত ও বাংলা থেকে নিজেদের বিযুক্ত করে নিয়েছিল, পাকিস্তানে যোগ দিয়েছিল স্বেচ্ছায়, তাদের মধ্যে বৃহৎ একটি অংশ ভারত বিরোধীই হবে এটা কী এমন একটা সাংঘাতিক বিস্ময়কর তথ্য? 
শেখ মুজিবুর রহমান কেন কিছুটা পৃথক? কারণ তিনি ধর্মান্ধতা থেকে বের করে আনতে চাইছিলেন পূর্ব পাকিস্তানকে। পাকিস্তানের আগ্রাসী ভারত বিরোধী এক উগ্র ইসলামিস্ট ভাবধারা থেকে বিযুক্ত করে নতুন একটি বঙ্গদেশ তৈরি করতে চেয়েছিলেন তিনি। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের গণপরিষদে দুজন মানুষ পাকিস্তানের অতি উগ্র ধর্মীয় কার্যকলাপ নিয়ে সতর্ক করেছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, এভাবে একটি উন্নত দেশ নির্মাণ করা যাবে না। এই দুজন ছিলেন, ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত এবং মুজিবুর রহমান। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তাঁর বহু ব্যর্থতা চোখে পড়ছিল। যার অনেকটাই সত্যি। কিন্তু তাঁকে সময় দেওয়া হয়নি একটা সবেমাত্র পাকিস্তানের কবলমুক্ত হওয়া দেশকে গড়ে তোলার। তিন বছরের মধ্যেই দুর্বলতা বুঝে হত্যা করা হয়েছিল। সেটা কাদের প্লট ছিল? 
যারা ভারত ছেড়ে একদিন চলে গিয়েছিল তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে আমাদের এত উতলা হওয়ার যৌক্তিকতা কী? এত আবেগই বা কেন? ভারত ও বঙ্গবাসী হিসেবে আমাদের এক ও একমাত্র লক্ষ্য কী হওয়া উচিত? ১) ভারতের বন্ধু একটি সরকার যেন বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসীন থাকে ২) ভারতের সীমান্ত যেন সুরক্ষিত থাকে ৩) দুই দেশেরই সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী শক্তি যেন দাঁত নখ বের করতে না পারে ৪) ভারতের বাণিজ্যিক স্বার্থ যেন সুরক্ষিত থাকে ৫) সন্ত্রাসের শিকড় যেন উপড়ে ফেলা হয় ৬)  ভারতে জঙ্গি পাচার বন্ধ হয়ে যায় ৭) সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান স্বাভাবিক থাকে। 
এসবই কিন্তু হাসিনার আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর থেকে সুস্থ সম্পর্ক আর কী হতে পারে?  এক মাস আগেও এসবই ছিল। সদ্য ভারতের জন্য সুবিধাজনক কয়েক হাজার কোটি টাকার বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর করে গেলেন হাসিনা। বাংলাদেশের পরিকাঠামো নির্মাণে সেই চুক্তি সহায়ক হতো। অথচ ওই আন্দোলনের প্লট সব অনিশ্চিত করে দিয়ে গেল। 
আমাদের এপারের বঙ্গবাসীর একাংশ হঠাৎ ভারতের স্বার্থগুলিকে বিশেষ পাত্তা না দিয়ে কোটা বিরোধী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে বুকভরা আশীর্বাদ, প্রাণভরা সমর্থন দিয়ে গেলেন। কেন সমর্থন করেছেন? কারণ তাঁরা জামাত ভাবেননি, বিএনপি ভাবেননি, পাকিস্তান ভাবেননি এবং ভবিষ্যৎ ভাবেননি। তাঁরা ভারতের স্বার্থ বিঘ্নিত হবে কি না ভাবলেন না। তাঁদের প্রধান আবেগ হল, বাংলাদেশকে স্বৈরাচার থেকে মুক্ত করতে হবে। মায়ানমার নিয়ে তাঁদের ভাবনা হয় না। শ্রীলঙ্কা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত নন। নেপাল নিয়ে মাথা ঘামান না। বাংলাদেশ নিয়ে প্রবল উদ্বিগ্ন। এসব করার সময় তাঁরা ভুলেই যান যে, বাংলাদেশ তথা পূর্ব পাকিস্তান তথা পূর্ববঙ্গ এককালে ভারতে থাকতেই চায়নি। তাঁরা ভারতে থাকার তুলনায় পাকিস্তানে যুক্ত হওয়াকেই সঠিক সিদ্ধান্ত হিসেবে বিবেচনা করেছিলেন। অথচ তাঁদের ভালোমন্দে আমাদের চরম উদ্বেগ! 
বিশেষ করে যারা আন্দোলন করেছে এবং আন্দোলনে যুক্ত হয়েছে, তাদের কাছে দুটো ভিলেন। শেখ হাসিনা এবং ইন্ডিয়া। তারা গোপনও করেনি সেকথা। ১৯৭১ সালে ভারতের সহায়তা মনে রেখেও ওই অবস্থান। কিন্তু তা সত্ত্বেও এপার বাংলার বাঙালির একাংশ ওই ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করে প্রায় নিজেদের ছাত্র আন্দোলনের প্রবাসী শাখায় পরিণত করেছে। আর তারপর? এখন জ্বলছে বাংলাদেশের সম্পদ। প্রাণ হারাচ্ছে বাংলাদেশিরা। ভারত চরম বিপদের দোরগোড়ায়। কিন্তু যারা ছাত্রদের  আন্দোলনকে সমর্থন করেছিল, এখন আর তারা সেই ছাত্রদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে প্রশ্ন করছে না যে, ভাই, এসব কী ব্যাপার? তোমাদের সেই ধন্য ধান্য পুষ্প ভরা...কারার ওই লৌহ কপাট... মুক্তির মন্দির সোপান তলে...সেসব কোথায় গেল এখন? প্রশ্ন করা হচ্ছে না যে, তোমাদের আন্দোলন চলাকালীন  কারা ট্রেনে আগুন ধরাচ্ছিল? কারা সরকারি ভবন পুড়িয়ে দিয়েছিল? কারা পুলিসকে পিটিয়ে হত্যা করছিল? তখন ভিড়ের আনন্দে ওসব কথা মনে আসেনি যে আমরা যদি মেধাবী ছাত্র হই, আমাদের সঙ্গে এরা কারা? মবোক্রেসির উচ্ছ্বাসে ওসব ব্যাপারে মাথা ঘামাওনি কেন? আর এখন নিজের দেশবাসীকেই কারা হত্যা করছে? তোমাদেরই তো মিছিলে ছিল এরা। 
বলা হচ্ছে এটা দ্বিতীয় স্বাধীনতা। বলা হচ্ছে এটা মুক্তিযুদ্ধ। গণ অভ্যুত্থান। শেখ মুজিবের মূর্তি ভাঙা হচ্ছে। রবীন্দ্রনাথের মূর্তি ভাঙা হচ্ছে। বাংলাদেশ একটি অন্য দেশ। তাদের মোট কতগুলো স্বাধীনতা দিবস হবে, তারা রবীন্দ্রনাথকে ‘কাফের’ কবি ভাবে কি না সেটা একান্তভাবেই তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমাদের মতামত দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তাদের কাছেও আমাদের কথা বা মতামতের গুরুত্ব নেই। যদি তাদের সমর্থন করি, তাহলে আমরা ভালো। যদি তাদের বিরোধিতা করি, তাহলে আমরা খারাপ! অতএব আমরা পক্ষপাতহীন। কেন? কারণ ওই যে! তারা তো আমাদের সঙ্গে ১৯৪৭ সালে থাকতে চায়নি! তারা ম্যাচিওরড একটি রাষ্ট্র। নিজের ভালো নিজেরাই ঠিক করবে। ভারত নাকি পাকিস্তান? কে তাদের বন্ধু? সেটা তো তারাই সিদ্ধান্ত নেবে! এখানে জোরাজুরি হয় নাকি? তাদের নতুন সরকার ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখলে ভারতও রাখবে। আর বিদ্বেষপূর্ণ হলে ভারতও সেইমতো অবস্থান নেবে। এটাই তো কূটনীতি! এখানে আবেগ কোথায়! 
আমাদের একটাই স্বাধীনতা দিবস। আমাদের একটা সাধারণতন্ত্র দিবস আছে। আমাদের একটা সংবিধান দিবস আছে। মবোক্রেসি নয়, ৭৭ বছর ধরে আমাদের চালিকাশক্তি ডেমোক্রেসি! দেশভাগ করে দিয়ে ওরা যেটা পেলই না! দেশভাগ করে কাদের ক্ষতি হল? কাদের লাভ হল? 
1Month ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

বহু প্রচেষ্টার পর আটকে থাকা কাজের জটিলতা মুক্তি। কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায় বিশেষ উন্নতি। আয় বাড়বে।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১৫ টাকা৮৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড১০৭.৭৯ টাকা১১১.৩৩ টাকা
ইউরো৯০.৯৫ টাকা৯৪.১৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা