উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
আপনার বিপরীতে দুই স্টার কিড— টাইগার শ্রফ ও অনন্যা পাণ্ডে। নার্ভাস মনে হয়নি?
ধর্মা প্রোডাকশন আমাকে কখনও সেটা অনুভব করার সুযোগ দেয়নি। অনন্যা ও টাইগারও আমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেছে।
শুনেছি আপনি নাকি ভালো গান করেন?
ছোট থেকেই গান ও নাচ জানি বলে সেটা আমার অ্যাডভান্টেজ।
এই ছবিতে আপনি গান গেয়েছেন?
না। তবে আগামী ছবিতে আমার গলায় গান শোনা যাবে।
আপনার সাফল্যের জন্য কাকে ধন্যবাদ দেবেন?
আমাদের টিমের প্রত্যেকে। করণ স্যার (জোহর) , পুণিত মালহোত্রা, রেমো স্যার (ফার্নান্ডেজ), বিশাল-শেখর সহ আরও অনেককে।
ছোটবেলায় অনুষ্ঠান করা আর আজকে এত বড় ছবির নায়িকা। কোনও পার্থক্য চোখে পড়ছে?
এখনও পার্থক্য বোঝার মতো কোনও কাজ করিনি। দর্শকদের প্রতিক্রিয়া জানা বাকি। আমি কোনওদিনই বদলে যেতে চাই না।
ছবির শ্যুটিংয়ে কলেজের স্মৃতি কতটা মনে পড়ল?
দুটো কলেজের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। তবে কলেজের দিনগুলোর কথা খুব মনে পড়ছিল।
শ্যুটিংয়ে সবথেকে বেশি মজা কে করল?
টাইগার সবথেকে দুষ্টু। সবার সঙ্গে মজা করত। পুণিতও কম যায় না।
কেরিয়ারের প্রথম ছবি মুক্তির আগেই আপনি দুটো ছবি সাইন করেছেন বলে খবর।
হ্যাঁ। আর সেইজন্য আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। একটা ছবির কাজ প্রায় শেষ। অন্য ছবিটার শ্যুটিংও খুব তাড়াতাড়ি শুরু করব।
আপনার ছেলেবেলা কীরকম ছিল?
আমি তো মুম্বইয়ের পার্সি। বলিউডে এখন খুবই কম পার্সি অভিনেতা রয়েছেন। মা গ্রুমিং কোচ। বাবার ব্যবসা। মাস কমিউনিকেশনে স্নাতক হওয়ার পর থেকেই ছবির অফার পেতে শুরু করি। কিন্তু অভিভাবকদের নির্দেশ ছিল, আগে পড়াশোনা শেষ করতে হবে।
পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
সবে তো একটা ছবি করলাম। এর পর দ্বিতীয় ছবিটা সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সঙ্গে। তৃতীয়টা আহান শেট্টির সঙ্গে। এর বেশি জানি না। পরপর ভালো ছবির অফার পেলেই আমি খুশি।
বলিউডে আপনার মেন্টর কে?
সবথেকে বড় গাইড করণ। তারপর বলব পুণিতের কথা।
‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’ দেখার সময় কখনও কল্পনা করেছিলেন যে একদিন এই ছবির সিক্যুয়েলে আপনি থাকবেন?
ছবির প্রাক্তন ছাত্রদের একজনের উপরে ক্রাশ হয়েছিল। কিন্তু সিক্যুয়েলে আমি থাকব সেটা স্বপ্নেও ভাবিনি।