Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

ইসলামাবাদের ইসলামি ঐক্যের ফাঁদে কাশ্মীর
হারাধন চৌধুরী

ঘটনাটিকে বাসি বলার সময় এখনও হয়নি। বলিউডের নামজাদা অভিনেতা নাসিরউদ্দিন শাহের এক সংকীর্ণ মন্তব‌্যে উৎসাহিত হয়ে পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দাবি করে বসলেন, ‘‘সংখ‌্যালঘুদের সঙ্গে কেমন আচরণ করতে হয় তা মোদি সরকারকে দেখিয়ে দেবে পাকিস্তান।’’ ভাবতে ভালো লাগছে যে এ-দেশে সকলে নাসিরউদ্দিন নন, ইমরানের গুগলিতে সপাটে ছয় হাঁকানোর তারকাও আছেন। মহম্মদ কাইফ ট‌্যুইট করে ইমরানের মুখে ঝামা ঘষে দিলেন—‘‘সংখ‌্যালঘু নিয়ে পাকিস্তানের ভাষণের কোনও প্রয়োজন নেই। দেশভাগের সময় পাকিস্তানে ২০ শতাংশ সংখ‌্যালঘু ছিলেন, এখন তা ২ শতাংশের নীচে! অন‌্যদিকে, স্বাধীনতার পরে সংখ‌্যালঘু জনসংখ‌্যা ভারতে বেড়েছে তাৎপর্যপূর্ণ হারে। এর পরেও পাকিস্তানের মতো দেশ অন‌্য দেশকে জ্ঞান দিচ্ছে সংখ‌্যালঘুদের সঙ্গে কীভাবে আচরণ করা উচিত!’’ সামান‌্য কথায় কাইফ নিরপেক্ষ ভারতবাসীর শ্রদ্ধা আদায় করে নিয়েছেন। অথচ এক শ্রেণীর মানুষ ভারতের খেয়ে পরে ভুঁড়ি বাগিয়ে, ভারতের নিরাপত্তার ঘেরাটোপে বুদ্ধিজীবী সেজে ক্রমাগত ভারতকে হেয় করে শত্রুর হাততালি কুড়িয়ে চলেছে।
দিনের শেষে কী তাদের বক্তব‌্য? ভারতে মুসলিমরা অবহেলিত, বঞ্চিত, শোষিত—আর্থিক, সামাজিক, রাজনৈতিক সমস্ত দিক দিয়ে! আর এসব নাকি করা হয় বিশেষ ষড়যন্ত্রমাফিক! ভারতকে ভালোবাসলে এমন স্পর্শকাতর অভিযোগ তোলা যায় না, কারণ এর প্রতিক্রিয়া ও অভিঘাত মঙ্গলসূচক নয়—সম্প্রীতি বিনষ্টে ইন্ধন জোগায়। এমন অভিযোগ তোলার আগে ভেবে দেখা হয় না যে ১৩০ কোটি মানুষের ভারতীয় সমাজে দারিদ্র, অশিক্ষা, সামাজিক ও রাজনৈতিক বৈষম‌্য নতুন কিছু নয়—এই অন‌্যায়ের শিকার সংখ‌্যাগুরু হিন্দুরাও—কোনও কোনও ক্ষেত্রে তারাই বরং বেশি। এর প্রতিকারের দায় বরং সকলের। এই ধরনের অন‌্যায় বেছে বেছে মুসলিমদের সঙ্গেই করা হয়—সেটা মানার মতো দুর্বল যুক্তিও হাতার মধ‌্যে নেই। অবশ‌্য, ‘ভিকটিম’ বোঝাতে গিয়ে ‘সংখ‌্যালঘু’ শব্দটির ব‌্যবহার অগ্রাধিকার পায় কেন বুঝি না। তারা কি একবারও ভেবে দেখে—শিখ, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি প্রভৃতি সংখ‌্যায় মুসলিমদের থেকে কত কম। বরং বহু জেলায় মুসলিমরা সংখ‌্যাধিক এবং জম্মু ও কাশ্মীরে তারাই সংখ‌্যাগুরু। এরপর সুসমৃদ্ধ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে বারবার ‘সংখ‌্যালঘু’র তকমা দেওয়ার মতলবটা কী—স্বাধীনতার সাত দশক পরেও তাদের মূল স্রোতের বাইরে ভাবতে শেখানো? এই বিচ্ছিন্নতার মানসিকতায় নিয়ত বিষবর্ষণের পরিণাম কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে সে আমরা দেখতে পেলাম ভূস্বর্গের পুলওয়ামায়—আত্মঘাতী জঙ্গি হামলায় নিহত হলেন অন্তত ৪০ জন কর্মরত জওয়ান। কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর উপর জঘন‌্যতম আক্রমণ। পাকিস্তানের ‘জামাই’ মাসুদ আজহার নিযুক্ত বাহিনী এই অপরাধ ঘটালেও এর পিছনে স্থানীয় মানুষের ব‌্যাপক অংশের সমর্থন থাকার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এটাই সবচেয়ে ভয়ের কারণ। এর আগে কাশ্মীরে ট্রেন্ড গড়ে দেওয়া হয়: জঙ্গিদের গ্রেপ্তার, এমনকী আদালতের শাস্তি কার্যকর করতেও বাধা দেবে। সেনা টহল দেখলেই তাদের উপর পাথর ছুড়বে। অথচ এই কাশ্মীরের মানুষই একসময় মহারাজা হরি সিংয়ের দেশীয় রাজ‌্যটিকে ভারতের সঙ্গে সংযুক্তির চুক্তিকে বিপুলভাবে সমর্থন করেছিল এবং ১৯৪৭-৪৮ ও ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের কাশ্মীর থেকে খেদাতে ভারতীয় সেনা বাহিনীকে সাহায‌্য করেছিল। আরও লক্ষণীয় বিষয় এই যে ভূস্বর্গে একদা মুসলিম, হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ পাশাপাশি শান্তিতেই বসবাস করেছে। অঞ্চলটা ১৯৪৭ সালের আগে সাম্প্রদায়িক হিংসামুক্তও ছিল বলা যায়। ফলে, পাকিস্তান বুঝেছিল, ইসলামের জিগির ছাড়া কাশ্মীর অশান্ত করা সম্ভব নয়।
১৯৭১-এর যুদ্ধে জিন্না সাহেবের সাধের পাকিস্তান খঞ্জ হয়ে যাওয়ার পর তাদের কাশ্মীর নীতি আরও পৈশাচিক রূপ নিল। ইয়াহিয়া খান তো কাশ্মীর ছিনিয়ে নেওয়ার জন‌্য ভারতের বিরুদ্ধে হাজার বছরের যুদ্ধের ডাক দিয়ে কেটে পড়েছেন। দেশটি তিলে তিলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে জেনেও তাঁর উত্তরসূরিদেরও সুমতি হল না। ভূতের মুখে রামনামের মতো ভারতের সঙ্গে আলোচনায় বসার ‘সদিচ্ছা’ শুনিয়েছিলেন ইমরান খান। অমনি লালা ঝরতে শুরু করেছিল এপারের কিছু নির্বোধ অথবা মতলববাজের। মোদি সরকারের সাধুবাদ প্রাপ‌্য যে তারা দুর্জনের ছলনা মাপতে ভুল করেনি।
এই উপমহাদেশে মুসলিমদের ক্ষতি যদি কেউ করে থাকেন তা করে গিয়েছেন মহম্মদ আলি জিন্না। ভারত ভেঙে মুসলিমদের জন‌্য পৃথক রাষ্ট্র পাকিস্তান গড়ার পিছনে তাঁর যুক্তি ছিল—অখণ্ড ভারতে মুসলিমরা সংখ‌্যালঘু। ইংরেজ চলে যাওয়ার পর তারা হিন্দুদের শোষণের শিকার হবে। মুসলিমরা এক আল্লাহে বিশ্বাস করে, অতএব তাদের জন‌্য এক রাষ্ট্রই চাই। খিলাফত আন্দোলনকে যে জিন্না ‘সাম্প্রদায়িক’ মনে করতেন, সেই জিন্না ১৯৪৫-এ কেন্দ্রীয় আইনসভার নির্বাচনে এবং ১৯৪৬-এ প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে ভোট চাইলেন স্রেফ আল্লার নামে, পাকিস্তান ছিনিয়ে নেওয়ার জন‌্য মুসলিমদের রক্তও দিতে বললেন। ওই দুই ভোটেই জিন্নার মুসলিম লিগ পাঞ্জাব, বাংলা ও অসমে মুসলিম সংরক্ষিত আসনগুলিতেই শুধু সাফল‌্য পেল। জিন্না বুক ফুলিয়ে বললেন, এবার সারা দুনিয়া বুঝে নিক, ভারতের মুসলিমরা পাকিস্তান চায় কি না!
এই সংকীর্ণ এবং উগ্র সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে সবচেয়ে সোচ্চার কণ্ঠটির নাম মৌলানা আবুল কালাম আজাদ, কংগ্রেস সভাপতি—তাঁর কাছে অতীব মলিন দেখাচ্ছিল তখন নেহরু, প‌্যাটেল, কৃপালিনীকে—এমনকী একটা সময় পর গান্ধীজিকেও, যাঁকে শেষ ভরসা মেনেছিলেন আজাদ স্বয়ং! মুসলিম সমাজে জিন্নার অন‌্যায় বাড়বাড়ন্তের জন‌্য আজাদ পরে গান্ধীজিকেই দুষেছেন। কংগ্রেস ছেড়ে বিলেতে চলে গিয়ে যে জিন্না প্রায় ‘ফিনিশ’ হয়ে গিয়েছিলেন তাঁকেই ‘কায়েদ-ই-আজম’ বা ‘মহান নেতা’ বলে সম্বোধন করে চিঠি লেখেন গান্ধীজি! গান্ধীজির ওই ব্লান্ডারটিকেই আমৃত‌্যু ভাঙিয়েছেন জিন্না। অন‌্যদিকে, মৌলানার মুক্ত উদার জাতীয়তাবাদী চরিত্রকে হেয় করে তৃপ্তি পেতেন জিন্না। মৌলানা বলেছিলেন, দেশভাগের পর ভারতের মুসলিমরা তো আরও সংখ‌্যালঘু হয়ে যাবে! সংখ‌্যালঘুত্বই যদি মুসলিমদের আশঙ্কার কারণ হয় তবে জিন্নাই হবেন ভারতীয় মুসলিমদের সেই কারণ এবং পাকিস্তানেও সংখ‌্যালঘু হয়ে যাবে হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান প্রভৃতি। অর্থাৎ ভারতভাগ কোনও সম্প্রদায়েরই ভালো করতে পারবে না। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, বৈচিত্রের মধ‌্যে মহান ঐক‌্যের সংস্কৃতি হল তাঁর পৈতৃক অধিকার, তা তিনি ছাড়বেন না।
জিন্নার স্বপ্ন কতখানি ফালতু ছিল তা তিনি টের পেয়েছিলেন সামান‌্য পাঁচ বছরের ভেতর—১৯৫২-য় পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের মুখের ভাষা বাংলার স্বীকৃতির দাবিতে অভূতপূর্ব আন্দোলন দেখে। ভাষা আন্দোলনকে ভিত্তি করে বাঙালি জাতিসত্তা এগিয়ে গেল আরও অনেক ধাপ—ভাষাগত পরিচয়ের কাছে গৌণ হয়ে গেল ধর্মীয় (মুসলমান) পরিচয়—মাত্র ২৪ বছরের ভিতরেই দু’টুকরো হয়ে গেল পাকিস্তান—পূর্ববঙ্গের মানুষ পেল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। এই জয় অবশ‌্য এসেছিল নয়মাসব‌্যাপী যুদ্ধের এক রক্তগঙ্গা-পদ্মার বিনিময়ে—ভারতের প্রত্যক্ষ সহায়তায়!
পাকিস্তানের সামরিক শাসক তখন ইয়াহিয়া খান। লোকটি কেমন ছিলেন তা জেনে নেওয়া যাক সৈয়দ মুজতবা আলির কাছ থেকে। তাঁর ভাষায়, ‘নরখাদক পিশাচরাজ’। ইয়াহিয়া নিজেকে নাদির শাহের বংশধর বলতেন। কুখ‌্যাত নাৎসি সেনাকর্তা হাইনরিশ হিমলারকেও আলি সাহেব মনে করতেন ইয়াহিয়ার তুলনায় দুগ্ধপোষ‌্য শিশু। ইয়াহিয়ার ছিল সুরা ও নারীসঙ্গদোষ। পাঞ্জাবের ক্লাবে ক্লাবে তাঁর উপস্থিতিতে চরম বেলেল্লাপনা চলত শুনে বাংলার ধর্মভীরু মানুষ প্রশ্ন করত, ‘এরাও মুসলমান?’ একবার মাতলামির ঠেলায় তাঁর নির্দিষ্ট বেতার ভাষণ প্রায় ভেস্তে গিয়েছিল! আলি সাহেব পাকিস্তানি শাসকদের ‘বর্বর না-পাক’ বলেই তৃপ্তি পেতেন। খণ্ডিত পাকিস্তান তাঁর ভাষায় ‘বাকিস্থান’!
‘বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক দীর্ঘ প্রবন্ধে আলি সাহেব বলেছেন, ‘‘ভীমসেন দুঃশাসনের রক্ত পান করেছিলেন। কিন্তু সেটা প্রতীক। এস্থলে পাকসেনারা নিরীহ বালকের আধখানা গলা কেটে ছেড়ে দিয়েছে। বালক ছুটেছে প্রাণরক্ষার্থে, হুমড়ি খেয়েছে, পড়েছে মাটিতে, আবার উঠেছে আবার ছুটেছে। বধ‌্যভূমি অতিক্রম করার পূর্বেই তার শেষ পতন।
খান সেনারা প্রতি পতন, প্রতি উত্থানে খল খল করে অট্টহাস‌্য করেছে।
শুনেছি কে ক’জনকে এ-পদ্ধতিতে নিধন করা হয়েছে তার রেকর্ড রাখা হত এবং পদোন্নতি তারই উপর নির্ভর করতো।’’ আলি সাহেব বলেছেন, পাকিস্তান যে হারে বাঙালি নারী ও শিশুকন‌্যাদের ধর্ষণ করেছিল তার নজির পৃথিবীর ইতিহাসে নেই, ইয়াহিয়ার শাসন হিটলারকেও পিছনে ফেলে দিয়েছিল।
পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রে ইসলামের বাঁধন কতটা পলকা ছিল তা রসিয়ে বলেছেন মুজতবা আলি: পাকিস্তানের সৌভাগ‌্য বলুন, দুর্ভাগ‌্যই বলুন, তার জন্মদাতা জিন্না শিয়া, ইসকন্দর মির্জা ও ইয়াহিয়াও শিয়া। ইসকন্দর ও ইয়াহিয়া পিরিত করতেন শিয়া ইরানের সঙ্গে এবং তাচ্ছিল‌্য করতেন সুন্নি আফগানিস্তানকে। ডিসেম্বর ১৯৭১-এর প্রথমার্ধে যখন পশ্চিম পাকবাসী জেনে গেল, পুব পাক যায় যায়, তখন ইয়াহিয়ার চরিত্রদোষ, কুলদোষ এসবের সন্ধান অকস্মাৎ আরম্ভ হল। তখন যদিও ইয়াহিয়া কখনও সেটা গোপন করেননি—সবাই চেঁচাতে আরম্ভ করল, ‘‘ব‌্যাটা ইয়াহিয়া শিয়া। তাই আমাদের আজ এই দুর্গতি।’’ সে-‘পাপ’ স্খালনের জন‌্য তিনি এক শুক্কুরবারে ‘জাতধর্ম’ খুইয়ে সুন্নিদের মসজিদে গিয়ে জুম্মার নামাজ পড়লেন। এ যেন কোনও পরম নিষ্ঠাবান বৈষ্ণব রক্ষাকালীর মন্দিরে পাঁঠা বলি দিলেন! কিন্তু হায়, সবাই জানেন জাত গেল পেটও ভরল না। ... স‌্যার জফরুল্লা কাদিয়ানি এবং সাধারণ কাদিয়ানিজন সুন্নি, শিয়া উভয়কেই কাফির বিবেচনা করে।
পাকিস্তানের সামান্য সঙ্গদোষের পরিণাম পূর্ববঙ্গ ৪৭ বছর পরেও ভুগছে! পাকিস্তান কোন ইসলামি ঐক‌্যের নামে কাশ্মীরি জনগণকে ক্রমাগত বিপথগামী করে চলেছে, তার ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন নয় কি? সকাল সকাল ‘জন্নতবাসী’ হওয়ার খোয়াব দেখার আগে মাসুদের অর্বাচীন পোষ্যরা এই সত‌্যটা ভেবে দেখবে না! কাশ্মীরকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার পক্ষে যারা তাদের আরও ভাবতে হবে, তাতে ভারতে মুসলিমরা আরও সংখ‌্যালঘু হয়ে পড়বেন। তখন সাধারণ ভারতবাসীর মনে এই ধারণাই বদ্ধমূল হতে পারে যে মুসলিমরা যেখানে সংখ‌্যালঘু শুধু সেখানেই তারা ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে! অথচ মৌলানা আজাদ, কাজী নজরুল ইসলাম সহ অসংখ‌্য মুসলিম মনীষীর জীবনসাধনা বিপরীত সাক্ষ‌্যই দেয়। ভারতপ্রেমী সমস্ত মানুষের স্বার্থে এবার পাকিস্তানকে এবং সঙ্গে পাকপ্রেমীদেরকেও সর্বতোভাবে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা জরুরি। কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের সরকারি নিরাপত্তা এবং সুযোগ-সুবিধা প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্তটিও বেশ বলিষ্ঠ। গত সাত দশক যাবৎ পাকিস্তান ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটাই প্রমাণ রেখেছে সে শোধরাবার বান্দা নয়। এরপর ভারতের দায়টা কী। বাণিজ‌্যক্ষেত্রে ভারতের কঠোর পদক্ষেপটি অভিনন্দনযোগ‌্য। ভারত বুঝে গিয়েছে, জঙ্গি ছাড়া আর কিছুই রপ্তানি করার মুরোদ পাকিস্তানের নেই। সুন্দর শুরু। ভারতের বিনাশ যে-রাষ্ট্রের নিত‌্যদিনের সাধনা, তাদের সঙ্গে কোন সংস্কৃতি বিনিময়ের প্রত‌্যাশা আমরা রাখতে পারি? সঙ্গীত, অভিনয়, ক্রীড়া, শিক্ষা, গবেষণা, পর্যটন প্রভৃতি সমস্ত দরজা তাদের সামনে বন্ধ করে দেওয়া হোক। দুষ্ট-রাষ্ট্রের সঙ্গে যাবতীয় কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হলেই বরং ভারতের মর্যাদা বৃদ্ধি হবে। কোন ভয়ানক পরিস্থিতিতে ভারতের মতো একটি শান্তিকামী দেশ তার একটি নিকটতম প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে এমন অভূতপূর্ব চরম পন্থা বেছে নিতে বাধ‌্য হচ্ছে, আশা করি, সব দেশই তা বুঝবে, পাকিস্তানের দু-একটি শাগরেদ ছাড়া সকলেই ভারতের অবস্থানকে পূর্ণ সমর্থন জানাবে। দুনিয়াজুড়ে একঘরে হয়েই বুঝবে বাছাধন ক’টা ধানে কটা চাল!   
কাশ্মীরের লোকপ্রিয় কবি পিরজাদা গোলাম আহম্মদ মহ্জুরের ভাষায় প্রার্থনা রাখব—‘‘এই বাগিচা জীর্ণ যে আজ/ গোলাপ হল শূন‌্য,/ শিশির এখন কান্না ছড়ায়/ এখন শুধুই দৈন‌্য।/ সেই দীনতা ঘুচুক এবার/ ফুলবাগিচার বাদশা,/ ওঠো তুমি, জাগো আবার/ আবার হবে জলসা।’’
19th  February, 2019
তাহলে পুলওয়ামা কাণ্ডই কি এবার ভোটের প্রধান ইস্যু?
মোশারফ হোসেন

দেখতে দেখতে লোকসভার ভোট তো এসেই গেল বলা যায়। বড় কোনও অঘটন না ঘটলে আগামী দু’-তিন সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দেবে। আর, তারপরই গোটা দেশ মেতে উঠবে ভোট উৎসবে। 
বিশদ

শুধু শোক আর ক্রোধ, চেতনা নেই
পি চিদম্বরম

মাসুদ আজহারকে বাগে পেয়েও ২০০০ সালের জানুয়ারিতে তাকে মুক্তি দিতে বাধ‌্য হওয়ার আফটার শক বা ঝটকা আমরা এখনও নিয়মিত অনুভব করি। প্রতিটা ঝটকা ভারতবাসীকে মনে করিয়ে দেয় যে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার মাসুদ আজহারকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পণবন্দি আইসি-১৮৪ বিমানের যাত্রী ও কর্মীদের মুক্তির বিনিময়ে।
বিশদ

25th  February, 2019
পুলওয়ামার পর
শুভা দত্ত

 পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলার পর কেটে গেল বেশ কয়েকটা দিন। ওই ঘটনার জেরে দেশ জুড়ে ক্ষোভ শোকের যে আগুনে আলোড়ন উঠেছিল তাও আজ অনেকটাই কমে গেছে। মোমবাতি মিছিল, ধিক্কার সভার রেশও এখন অনেকটাই মিলিয়ে এসেছে। অবশ্য, তুষের আগুনের মতো তার তাপ এখনও সাধারণ ভারতবাসীর নিত্যদিনের জীবনের আড়ালে যে ধিক ধিক করে জ্বলছে তা একটু ভালো করে নজর করলেই টের পাওয়া যায়।
বিশদ

24th  February, 2019
অন্তর্বর্তী বাজেটে শিশুরা কী পেল?
শুভময় মৈত্র

জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মতই বাজেটে বানানোর সময় শিশুদের মত নেওয়া হয় না মোটেই। শিশুদের অবস্থা অনেকটা হতদরিদ্র মানুষের মত। গরিবদের ভালো খারাপ ঠিক করে সমাজের সম্পদশালী মানুষেরা। তেমনই ছোটদের ভালোমন্দ প্রাপ্তবয়স্কদের হাতে।
বিশদ

23rd  February, 2019
জঙ্গি হানার পর
সমৃদ্ধ দত্ত

 সেনাপ্রধান স্যাম মানেকশকে ডেকে ইন্দিরা গান্ধী বললেন, জেনারেল, আমার মনে হয় ইস্ট পাকিস্তানি (পরবর্তী বাংলাদেশ) বেঙ্গলিদের রক্ষা করতে আমাদের মিলিটারি অ্যাকশনে যেতে হবে। ইস্ট পাকিস্তান থেকে স্বৈরাচারী আর্মি রুলকে সরাতে হবে। সেটা ইন্ডিয়ার সুরক্ষার জন্যও খুব দরকার।
বিশদ

22nd  February, 2019
শিশুদের বাজেট
শুভময় মৈত্র

 একশো ত্রিশ কোটির দেশে আশি কোটি প্রাপ্তবয়স্ক ভোটার, বাকি পঞ্চাশ কোটি বয়সে ছোট। যার ভোট নেই তার জন্যে লোকসভা নির্বাচনের মাস তিনেক আগে ভাবার সময় থাকে না শাসকদলের। সেই জন্যেই বাজেট বক্তৃতায় শিশুদের কথা খুঁজতে গেলে দূরবিন প্রয়োজন। তবে চশমা ছাড়াই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে এবারের বাজেটের বিশালাকার অক্ষরের ভীষণ চমক ‘ভিশন ২০৩০’। আজ থেকে এগারো বছর পর দেশ ঠিক কোথায় পৌঁছবে তার চালচিত্র। কোথাও কিন্তু আজকের শিশুদের কথা নেই।
বিশদ

22nd  February, 2019
আর একটি ৮ ফাগুনের প্রতীক্ষায়...
অতনু বিশ্বাস

ওদিকে বাংলাভাষার তৃতীয় ভুবনে অসমের বারাক উপত্যকায় বাংলাভাষার অধিকার রক্ষার সত্যাগ্রহীদের উপরে পুলিসের নির্বিচার গুলিতে ১৯৬১-র ১৯ মে, রবীন্দ্র শতবর্ষের কবিপক্ষের মাঝেই, জন্ম হল একাদশ শহিদের।
বিশদ

21st  February, 2019
যুগজাগরণে যুগাচার্য স্বামী প্রণবানন্দজি মহারাজ
স্বামী নীলেশ্বরানন্দ

যুগজাগরণ এক যুগাচার্যের সাধনসিদ্ধির প্রাক্কালীন শ্রীমুখ নিঃসৃত যুগমহাবাণী। এ জাগরণ মানব জীবনের উন্নয়ন উদ্বোধনের আকাশবার্তা। ১৯১৬ সনের পুণ্যময়ী মাঘী পূর্ণিমার শুভ লগ্নে এক সাধক সাধন সমাহিত অবস্থা থেকে উত্থিত হয়েই জগৎবাসীর কল্যাণে উৎসর্গ করলেন এক মহাআশ্বাস বাণী—এ যুগ মহাজাগরণের তথা মহাসমন্বয়ের।
বিশদ

19th  February, 2019
বধ্যভূমি কাশ্মীর: আমরা কি
কেবল মার খেতেই থাকব!

শুভা দত্ত

 গত বৃহস্পতিবার আবার জঙ্গি তাণ্ডবে কেঁপে উঠল ভূস্বর্গ, দেশপ্রেমিক জওয়ানদের রক্তে ভিজে গেল কাশ্মীর উপত্যকার মাটি। পুলওয়ামার অবন্তীপোরায় জয়েশ জঙ্গিদের আত্মঘাতী হামলায় সিআরপিএফের ৪৪ জন জওয়ান শহিদ হলেন।
বিশদ

17th  February, 2019
মার্কিন মুলুকে (-) ৬০,
সন্ধিক্ষণ কিন্তু পরিবর্তনেরই
শান্তনু দত্তগুপ্ত

পোলার ভর্টেক্সের প্রভাব কি ভারতেও পড়েছে? এবার উত্তর ভারতের দীর্ঘস্থায়ী ঠান্ডার জন্য আবহাওয়াবিদরা কিছুটা হলেও পোলার ভর্টেক্সকে দায়ী করছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পোলার ভর্টেক্স দুর্বল হয়ে ঠান্ডাটাকে আমেরিকা ও ইউরোপের উত্তরভাগে প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে। আর তার ধাক্কায় দক্ষিণের দিকে চলে এসেছে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। এমনিতে বছরে চার থেকে ছ’টি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ভারতীয় উপমহাদেশে এসে ধাক্কা খায়। চলতি বছর সেই সংখ্যাটা সাত। যার জন্য শীতের প্রকোপ বেড়েছে ভারতে। মূলত হিমালয় এবং তার সংলগ্ন রাজ্যগুলিতে।
বিশদ

16th  February, 2019
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন এগিয়ে?
সমৃদ্ধ দত্ত

গত পাঁচ বছরে সিপিএম একবারও কি রেলমন্ত্রীর ইস্তফা দাবি করে রাস্তায় নেমেছে? পশ্চিমবঙ্গ কেন বঞ্চিত হচ্ছে, এই প্রশ্ন তুলে কখনও সিপিএমকে প্রেস কনফারেন্স করতে দেখেছে কেউ? কেন কিছু করেনি সিপিএম? কারণ এখন আর রেলমন্ত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়। বিশদ

15th  February, 2019
রাফাল না সিবিআই, মোদি-বিরোধিতায় সবচেয়ে শক্তিশালী ইস্যু কোনটি?
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

 রাফাল ইস্যুকে সামনে রেখে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে নরেন্দ্র মোদির ভাবমূর্তির ওপর প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। ধারাবাহিকভাবে রাফাল ইস্যু প্রচারের কেন্দ্রে রাখতে পেরেছিলেন রাহুল। হিন্দি বলয়ে তিন রাজ্য—মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়-এ বিজেপি’র পরাজয়ের পিছনে অন্য সমস্ত কারণের মধ্যে রাহুল গান্ধীর তোলা রাফাল যুদ্ধ বিমান দুর্নীতির প্রচার বিজেপি’র বিরুদ্ধে গিয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন।
বিশদ

14th  February, 2019
একনজরে
 কানেস, ২৫ ফেব্রুয়ারি: গ্র্যান্ডমাস্টার অভিজিৎ গুপ্তা কানে ইন্টারন্যাশনাল ওপেন দাবায় চ্যাম্পিয়ন হলেন। সোমবার প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে ইতালির পিয়ের লুইগি বাসোর সঙ্গে ড্র করেন অভিজিৎ। ...

  বারাণসী, ২৫ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): রবিবারে রাতে কলেজ ক্যাম্পাসের হস্টেলের সামনে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীদের গুলিতে মারা গিয়েছে উদয়প্রতাপ কলেজের ছাত্রনেতা বিবেক সিং (২২)। আজমগড় জেলার জামুন্দি গ্রামের বাসিন্দা বিবেক ছিলেন বি কম দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

বিএনএ, কোচবিহার: লোকসভা নির্বাচনের মুখে প্রার্থী নির্বাচনকে ঘিরে কোচবিহারে বিজেপি’তে জোর কোন্দল শুরু হয়েছে। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির জেলা সভাপতি মালতী রাভা সহ জেলা কমিটির একাধিক নেতা প্রার্থী হতে চেয়ে আবেদন করেছেন।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম
১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম
১৯৩৬: চিত্র পরিচালক মনমোহন দেশাইয়ের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৯ টাকা ৭১.৮৯ টাকা
পাউন্ড ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৯.১৪ টাকা ৮২.১৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৮৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,১৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৬৩৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ ফাল্গুন ১৪২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, অষ্টমী ৫৮/১০ শেষ রাত্রি ৫/২১। অনুরাধা নক্ষত্র ৪২/২৬ রাত্রি ১১/৩। সূ উ ৬/৪/৫০, অ ৫/৩৪/৪০, অমৃতযোগ দিবা ৮/২২ গতে ১০/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৯ মধ্যে পুনঃ ৩/১৫ গতে ৪/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে পুনঃ ১/৫৫ গতে ৩/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩২ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ২/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৪২ মধ্যে।
১৩ ফাল্গুন ১৪২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, সপ্তমী ১০/১৪/২৯। অনুরাধানক্ষত্র রাত্রি ৩/৫৪/২৩, সূ উ ৬/৬/৫, অ ৫/৩৩/১, অমৃতযোগ দিবা ৮/২৩/৫৮ থেকে ১০/৪০/৫১ মধ্যে ও ১২/৫৪/১৫ থেকে ২/২৯/৫০ মধ্যে ও ৩/১৫/৩৮ থেকে ৪/৪৭/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৩/১৩ মধ্যে ও ৮/৫৩/৫০ থেকে ১১/২৪/২৭ মধ্যে ও ১/৪৫/৪ থেকে ৩/৩৫/২৮ মধ্যে, বারবেলা ৭/৩১/৫৭ থেকে ৮/৫৭/৪৯ মধ্যে, কালবেলা ১/১৫/২৫ থেকে ২/৪১/১৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৭/৯ থেকে ৮/৪১/১৭ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বৃষ: মামলা-মোকদ্দমায় জয় লাভ। মিথুন: বয়স্ক ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিন  
১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম১৯৩৬: ...বিশদ

07:03:20 PM

ফের সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন পাকিস্তানের  
আজ বিকাল ৫.৩০টা নাগাদ জম্মু ও কাশ্মীরের নৌসেরা, কৃষ্ণঘাঁটি ও ...বিশদ

06:26:29 PM

উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দিনেই মোবাইল সহ ধরা পড়ল ৫ জন, বাতিল রেজিস্ট্রেশন 

05:04:13 PM

২৪০ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:51:20 PM

যে কোনও পরিস্থিতির জন্য সেনা এবং দেশবাসীকে তৈরি থাকতে বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান  

03:45:06 PM