Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দির ঘিরে সেদিন যে উচ্ছ্বাসের বাণ দেখা গিয়েছিল, ভোটের বাক্সে তার নিশ্চিত প্রতিফলন দেখা যাবে বলেই অটুট বিশ্বাস ছিল আরএসএস থেকে বিজেপির। সেদিন মোদির বক্তৃতাতেও বারবার উঠে এসেছিল ‘রামরাজ্য’ প্রতিষ্ঠার কথা। কিন্তু ৪ জুন ভোটের ফল ঘোষণার পর দেখা গেল, স্বপ্নের ‘রামরাজ্য’ প্রতিষ্ঠার সেই আঁতুড় ঘরেই মুখ থুবড়ে পড়েছে মোদির দল। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর সমাজবাদী পার্টির দলিত প্রার্থী অবধেশ প্রসাদের কাছে ৫৪ হাজারেরও বেশি ভোটে হেরেছেন বিজেপি’র দু’বারের জয়ী সাংসদ লাল্লু সিং। অযোধ্যা বিধানসভা কেন্দ্রটি ফৈজাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। এই লোকসভার অধীনে পাঁচটি বিধানসভা রয়েছে। এর চারটিতেই হেরেছে বিজেপি। শুধু ফৈজাবাদ নয়, মোদির ‘পাখির চোখ’ উত্তরপ্রদেশেও বড় ধাক্কা খেয়েছে তাঁর দল। গোবলয়ের এই রাজ্যে আসন জয়ের হিসাবে ‘এনডিএ’-কে পিছনে ফেলে দিয়েছে ‘ইন্ডিয়া জোট’। ফলাফল বলে দিচ্ছে মোদিদের ‘রামের’ ডাকে সাড়া দেয়নি সব হিন্দুও।
প্রশ্ন হল, কেন অযোধ্যায় এই হাল হল? আসলে মন্দিরকে কেন্দ্র করে অযোধ্যায় এক অত্যাধুনিক শহরের জন্ম হয়েছে। গোটা বিশ্বের পর্যটকদের কাছে রামমন্দিরের বিশেষ আকর্ষণের কথা ভেবে পরিকাঠামোগত উন্নয়নে কোনও ফাঁক রাখেনি মোদি ও যোগী সরকার। কিন্তু এসব করতে গিয়েই অযোধ্যাবাসীকে উপেক্ষা করা হয়েছে নির্মমভাবে। তাঁরা স্পষ্টত অবিচারের শিকার হয়েছেন। মন্দিরের যাতায়াতের জন্য রামপথ সহ বিভিন্ন পরিকাঠামো নির্মাণে যে হাজার হাজার একর জমি নেওয়া হয়েছে তার উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ছিল। অভিযোগ ছিল, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কোনও আলোচনা না করেই বাড়ি-ঘর, দোকানপাট, কালভার্ট, সেতু, ব্যবসাক্ষেত্র, গুদাম বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। শতাব্দী প্রাচীন নির্মাণও কেমন অনায়াসে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে তা দেখেছেন অযোধ্যার মানুষ। এই অত্যাচার ও অবিচারের জবাব মিলেছে ইভিএমের বাক্সে। বিজেপি নিশ্চিত ছিল, মন্দিরের আবেগে ঢাকা পড়ে যাবে মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্বের হাহাকার। তা হয়নি। এর পাশাপাশি বিজেপি প্রার্থীর দেওয়া বিবৃতিতেও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন দলিত মানুষ। তিনি বলেছিলেন, সংবিধান পরিবর্তন করতে ৪০০ আসন দরকার। ঘরপোড়া দলিতদের মনে হয়েছিল, সংবিধান বদলালে তাঁদের সংরক্ষণে হাত পড়বে। শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সাততলা মন্দির তৈরির আনন্দে ঘরের মানুষদের এই দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণার কথা শুনতে পাননি বিজেপির নেতারা। ফল পেয়েছেন হাতেনাতে।
শুধু হিন্দুত্বের আবেগে সান দেওয়ার প্রশ্নেই নয়, রামমন্দিরের হাওয়া যে অনেকটাই ফিকে হয়ে গিয়েছে তার প্রমাণ ব্যবসাক্ষেত্রও। মন্দির উদ্বোধন করে বিজেপি নেতারা প্রচার করেছিলেন, এখানে রোজ লক্ষ লক্ষ পর্যটক আসবেন। ফলে স্থানীয় ভিত্তিতে ব্যবসার রমরমা হবে এবং দু’হাতে কাজ জুটবে। মন্দির নির্মাণের চারমাস পরে দেখা যাচ্ছে জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে পৌনে দু’লক্ষ থেকে সোয়া দু’লক্ষ পর্যটক গিয়েছিলেন অযোধ্যায়। সেই সংখ্যা এখন ৫০ থেকে ৮০ হাজারে নেমেছে। পর্যাপ্ত যাত্রী না মেলায় এক বেসরকারি বিমান সংস্থা তাদের অযোধ্যা-হায়দরাবাদ বিমান পরিষেবা ১ জুন থেকে বন্ধ করে দিয়েছে। অন্য এক বিমান সংস্থা ১৫ জুলাই থেকে কলকাতা-অযোধ্যা বিমান পরিষেবা বন্ধ করার কথা জানিয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় মহাঋষি বাল্মীকির নামে এই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর প্রায় ছ’মাস পেরিয়ে গেলেও সেখানকার প্রতিদিনের প্যাসেঞ্জার হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি মাত্র ২৫০! একইভাবে যাত্রী সংখ্যা না বাড়ায় প্রতিশ্রুতি থাকলেও ট্রেনের সংখ্যাও বাড়েনি। শুধু পর্যটক কমে যাওয়া নয়, অযোধ্যায় তাঁদের থাকার ব্যবস্থাও যথেষ্ট অপ্রতুল। এ পর্যন্ত মোট ১৭টি হোটেলে ৬০০-র মতো ঘর রয়েছে পর্যটকদের জন্য। আরও ৭৩টি হোটেল নাকি তৈরি হচ্ছে। মোদির কথামতো অযোধ্যাবাসীর আর্থিক হাল কিন্তু ফেরেনি। দেখা যাচ্ছে, ফেব্রুয়ারি-মার্চে একজন টোটো চালিয়ে উপার্জন করতেন রোজ ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা। এখন সেটা নেমে এসেছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়। একইভাবে পণ্য থেকে খাদ্যসামগ্রীর বিক্রিবাটাও তলানিতে ঠেকেছে। তার মানে অযোধ্যার অসমাপ্ত মন্দিরে তড়িঘড়ি রামলালাকে বসিয়েও লাভ হয়নি গেরুয়া শিবিরের। বরং বলা যায়, তাদের পথে বসিয়েছে অযোধ্যা। 
কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ।
বিশদ

11th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
কার্যত ‘সুপার ফ্লপ’

পরীক্ষায় বসার অনেক আগে থেকে নিজেকে ‘সেরা ছাত্র’ হিসাবে দেখাতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের মাহাত্ম্য প্রচার করে বোঝাতে চেয়েছিলেন, শিবঠাকুরের আপন দেশে আগের সব প্রধানমন্ত্রীর থেকে তিনি একেবারেই আলাদা। বিশদ

09th  June, 2024
খেলা শুরু

এ যেন ‘শুরুর’ আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে! তীব্র গরমের সঙ্গে ঘরে-বাইরে সাঁড়াশি চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা নরেন্দ্র মোদির। স্বপ্ন দেখেছিলেন, আগের দু’বারের মতো এবারও দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য মসনদে বসবেন। কিন্তু তা হয়নি। বিশদ

08th  June, 2024
ধন্যবাদ ভারতবাসী

গুজরাতে বিজেপির প্রভাব দীর্ঘদিন যাবৎ। সঙ্ঘের উত্থানের শুরুর ইতিহাস সেখানে প্রাচীন। ১৯৯৫ সালে কেশুভাই প্যাটেলের নেতৃত্বে ওই রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতার স্বাদ পায় তারা। তবে তাঁর রাজপাট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিজেপি থেকেই, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন যিনি সেই সুরেশ মেহতাকে ক্ষমতার অলিন্দ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় অল্পকাল পরেই। বিশদ

06th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

05th  June, 2024
ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

02nd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বিশদ

29th  May, 2024
একনজরে
আইএসএলের সর্বাধিক গোলদাতা দিমিত্রিয়াস ডায়ামান্টোকোসকে সই করিয়ে দলবদলের বাজার জমিয়ে দিল ইস্ট বেঙ্গল। ...

খেলতে গিয়ে ৫০ ফুট গভীর শুকিয়ে যাওয়া কুয়োয় পড়ে গেল দেড় বছরের এক শিশুকন্যা। শুক্রবার গুজরাতের আমরেলি জেলার সুরাগপাড়া গ্রামের ঘটনা। শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য সবরকম চেষ্টা চালাচ্ছে প্রশাসন। ...

ঘোলা জল ঘিরে রাজনীতি বালুরঘাটে। অভিযোগ, গত সাতদিন ধরে পুরসভা বাড়ি বাড়ি যে পানীয় জল সরবরাহ করছে তা ঘোলা। ট্যাপ থেকে বেরচ্ছে লাল জল। ...

রাজ্যে মোট কতগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে তার তথ্য তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। ভোট মেটার পর আদর্শ আচরণ বিধি উঠে গেলেও রাজ্যে রয়ে গিয়েছে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বায়ু দিবস
১৭৫২: আমেরিকান বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ঘুড়ির সাহায্যে বিদ্যুতের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন
১৭৫৯: ঔরঙ্গজেব আনুষ্ঠানিকভাবে আগ্রার সিংহাসনে আরোহণ করেন
১৮৪৮: বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক বার্লিন শহরকে জার্মানির রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করেন
১৮৫৪: কলকাতায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির উদ্যোগে প্রেসিডেন্সি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৫৫: ব্রিটেনে সংবাদপত্রের উপর থেকে কর তুলে দেওয়া হয়
১৮৯৬: জাপানে সুনামিতে ২২ হাজার মানুষের মৃত্যু
১৮৯৯: ভারতীয় ভাস্কর,চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরীর জন্ম
১৯০৮: কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ চালু হয়
১৯৫০: শিল্পপতি লক্ষ্মী মিত্তালের জন্ম
১৯৫৩: চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের জন্ম
১৯৬০: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়
১৯৬৯: জার্মানির গোলকিপার অলিভার কানের জন্ম
১৯৭৭: দীর্ঘ ৪০ বছর পর স্পেনে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
১৯৮৬: ভারতে বিপ্লবী সমাজতন্ত্রী দলের (R.S.P.) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য তারাপদ লাহিড়ীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭২ টাকা ৮৪.৪৬ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৮৬ টাকা ১০৮.৩৪ টাকা
ইউরো ৮৮.২০ টাকা ৯১.৩৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪। নবমী ৫৪/৩ রাত্রি ২/৩৩। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র ৮/১৫ দিবা ৮/১৪। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৬/১৮/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৮ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১ গতে ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/৪৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১২/৩ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৬ গতে উদয়াবধি।   
৩২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪। নবমী রাত্রি ১/১২। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র দিবা ৭/৫২। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২০। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ১/২৮ মধ্যে ও ২/৫৩ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৪ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১২/৮ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৮ গতে ২/৫৯ মধ্যে ও ৪/৪০ গতে ৬/২০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। 
৮ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এখন কেমন আছেন সন্ধ্যা রায়
হাসপাতালে ভর্তি হলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়। বুক ধড়পড় ও ...বিশদ

07:14:26 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ গোলে হারাল স্পেন

11:32:54 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ৩ : ক্রোয়েশিয়া ০ (হাফটাইম)

10:25:41 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ২ : ক্রোয়েশিয়া ০ (৩৩ মিনিট)

10:09:28 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ১ : ক্রোয়েশিয়া ০ (৩০ মিনিট)

10:07:05 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ: মাঠ ভিজে থাকার কারণে ভারত বনাম কানাডার ম্যাচ বাতিল

09:13:01 PM