সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
বারাসতের কাজিপাড়ায় লঙ্কাবাগানের রাধাকৃষ্ণপল্লিতে বাড়ি সুধাংশু দাসের। তিনি একটি বেসরকারি খাবারের সংস্থায় চাকরি করতেন। সাত মাস আগে প্রেম করে তাঁর বিয়ে হয় নিমতার সুনয়নার সঙ্গে। বিয়ের কিছুদিন পরেই অবশ্য স্ত্রীকে নিয়ে অন্যত্র থাকতে শুরু করেন সুধাংশু।
ওই মৃতের মায়ের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন ছেলের উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করত। পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করে হুমকি দেওয়া হয়েছিল ছেলেকে। গত মঙ্গলবার ছেলে বাড়িতে এসেছিল। তাকে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। বৃহস্পতিবার নিজের বাড়িতেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে শুধাংশু। মৃতের বোন সুনীতা ওঝা বলেন, টাকার জন্য মাঝে মধ্যেই ভাইকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন মারধর করত। শরীরে ক্ষত ছিল। শ্বশুরবাড়ির অত্যাচারের কথা আমাদের বলেছিল। আমরা বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ করার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু তারমধ্যেই ভাই আত্মহত্যা করল। আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে। সুধাংশুর স্ত্রী সুনয়না দাসের ফোন বন্ধ থাকায় এ নিয়ে তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।