সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যর ডিভিশন বেঞ্চে মামলাকারীর তরফে দাবি করা হয়, ভোটের পরেও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে। ১০ জুন স্কুলগুলিতে গ্রীষ্মাবকাশ শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকায় স্কুল খোলা যাচ্ছে না। ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে। এভাবে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকতে পারে না। বিষয়টি সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদের পরিপন্থী।
কেন্দ্রের তরফে অবশ্য পাল্টা জানানো হয়, বর্তমানে ৪০০ কোম্পানির মধ্যে ২৫১ কোম্পানি বিভিন্ন স্কুল কলেজ রয়েছে। রাজ্য বিকল্প ব্যবস্থা করলে স্কুল ছেড়ে দেওয়া হবে। কারণ কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায় থাকবে সেটা নির্ধারণ করে রাজ্য। এরপরই রাজ্যে এখন মোট ক’টি স্কুলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে তা জানতে চায় ডিভিশন বেঞ্চ। কিন্তু রাজ্য বা কেন্দ্র কেউই এনিয়ে সদূত্তর দিতে পারেনি। এরপরই রাজ্যে কোন স্কুলে কত বাহিনী রয়েছে তার পরিসংখ্যান তলব করে আদালত। ১৮ জুন কেন্দ্র ও রাজ্য দুপক্ষকেই আদালতে এনিয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।