সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, ১১ লক্ষ উপভোক্তার তালিকা চূড়ান্ত হয়েছিল ২০২২ সালের ডিসেম্বরে। তারপর এই দেড় বছরে অনেকে নিজেদের বাড়ি তৈরি করে ফেলেছেন। কেউ কেই চলে গিয়েছেন অন্যত্র। তাছাড়া, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, বন্যা, ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের অনেককে তালিকাভুক্ত করা হবে চাহিদার ভিত্তিতে। ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ সহ সরকারি পরিষেবা সংক্রান্ত একাধিক হেল্পলাইনে অনেক আবেদন এসেছে। সেসব আবেদন যাচাইয়ের পর নিখুঁত তালিকা তৈরি করতে চাইছে রাজ্য। সেক্ষেত্রে সংখ্যাটা ১১ লক্ষের বেশ কিছুটা বেশি হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, বিডিও, এসডিও সহ স্থানীয় প্রশাসনকে মাঠে নামিয়ে এই কাজ হবে। একটি নির্দিষ্ট পোর্টালও তৈরি করা হয়েছে। পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, ‘আমরা কেন্দ্রের সমস্ত শর্ত মেনে নেওয়ার পরও ওরা টাকা দেয়নি। কোনও গাফিলতি বা দুর্নীতির অভিযোগও প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। স্রেফ রাজনীতি করতে বাংলাকে বঞ্চনা করেছে কেন্দ্র। রাজ্য এখন নিজের টাকাতেই সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা বজায় রেখে গরিবের ঘর দেবে। তার জন্য আরও একবার সমীক্ষা চালানো হবে।’ তবে সদ্য কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের দায়িত্ব পেয়েছেন শিবরাজ সিং চৌহান। বাংলার জন্য আবাসের টাকা না দেওয়া নিয়ে কেন্দ্রে মতপার্থক্য দেখা দিয়েছে বলে গুঞ্জন। এই পরিস্থিতিতে ফের একবার নয়া দিল্লিকে আবাসের বকেয়া টাকার দাবি জানিয়ে চিঠি দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে নবান্নের শীর্ষমহলের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছে পঞ্চায়েত দপ্তর।