Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন। ‘লড়কে লেঙ্গে হিন্দুস্তান’-এর দখলে শেষপর্যন্ত কোন পক্ষের শিকে ছিঁড়বে, আগামী পাঁচ বছরের জন্য কারা হবে দিল্লির ‘শাহেনশা’ তা জানতে ৪৮ ঘণ্টার অপেক্ষা। বিশ্বের এই বৃহত্তম গণতন্ত্রের পুজোয় মোট ভোটারের সংখ্যা (প্রায় ৯৭ কোটি) ছিল আমেরিকা, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জাপান ও ব্রাজিলের মোট জনসংখ্যার প্রায় সমান! যদিও গড়ে দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নির্বাচক ভোট দেননি। দেশের ১৪০ কোটির বেশি জনগণের ‘সেবা’ করতে চেয়ে এই ভোটে প্রার্থী হয়েছিলেন আট হাজারের বেশি নাগরিক। কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা আড়াই হাজারের বেশি। যদিও লোকসভার ‘হট সিট’-এর দাবিদার হবেন মাত্র ৫৪৩ জন। সেই ‘ভাগ্যবান’ সাংসদরা তাঁদের ঘামঝরানো প্রচারপর্বে দেওয়া প্রতিশ্রুতি কতটা রক্ষা করবেন, তা জানার জন্য অপেক্ষা করতেই হবে। কিন্তু জেতার পর কোনওরকমে পাঁচ বছর কাটিয়ে দিতে পারলে যে এই সাংসদদের সারাজীবনের মতো মোটা অঙ্কের ‘পেনশন’ নিশ্চিত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। একথা ঠিক, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের থেকে আসলে জনগণের কতটা উপকার হবে তা বলা মুশকিল। কারণ, সাধারণ মানুষের অতীত অভিজ্ঞতা বহুক্ষেত্রেই বিশেষ সুখকর নয়। তবে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জয়ী হওয়ার সুবাদে ‘বরপুত্র-কন্যারা’ যে ডালে-ঝোলে-অম্বলে আপামর করদাতাদের রোজগারের অর্থে একটা নিশ্চিত জীবন উপভোগ করবেন, তা গ্যারান্টি দিয়েই বলা যায়। তাই তাঁদের তরফেও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে যায়। আশা করা যায় তাঁরা মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করবেন। 
এই ‘গ্যারান্টির’ কথা বলাতেই উঠে আসে ভোটে জিততে রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিশ্রুতির ‘গ্যারান্টি’র কথা। এর পোশাকি নাম রাজনৈতিক ইস্তাহার। ভোটে জিতলে জনগণের জন্য পাঁচ বছরের সময়কালে তারা কী কী কাজ করবে ছাপার অক্ষরে মূলত সেকথা জানিয়ে দেওয়া হয় ইস্তাহারে। তাই ইস্তাহার প্রকাশ একরকম রাজনৈতিক দলের অধিকারের মধ্যে পড়ে। তবে যাঁদের জন্য ভোটের বাজারে প্রতিশ্রুতির ডালি সাজিয়ে দেওয়া হয় মুদ্রিত অক্ষরে, সেই ভোটার-জনতার কতজন সঠিকভাবে ইস্তাহারের কথা জানেন, কতজন ইস্তাহারটি পড়ে দেখেন, তা নিয়ে জাতীয় স্তরে বিতর্ক সভা হতে পারে। কিন্তু যা নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই তা হল, প্রতিশ্রুতিভঙ্গের ইতিহাস। একটা উদাহরণই যথেষ্ট। ‘রোটি-কাপড়া-মকান’। সোজা বাংলায় অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান। স্বাধীন ভারতে ২০২৪-এর আগে পর্যন্ত ১৭টি সাধারণ নির্বাচন হয়েছে। ঘটনা হল, জীবনধারণের এই ন্যূনতম মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ করতে প্রতিটি রাজনৈতিক দলই সোচ্চারে গলার শিরা ফুলিয়ে প্রতিটি নির্বাচনে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতার সাড়ে সাত দশক পরেও এদেশের গরিব-মধ্যবিত্তসহ সিংহভাগ মানুষকে সেই একইরকম স্বপ্ন দেখিয়ে ভোটের ‘ডিভিডেন্ড’ পেতে আজও তৎপর প্রায় সব রাজনৈতিক দল! জনগণও সেই তিমিরেই। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ, বিশ্বাসভঙ্গের সেই ট্র্যাডিশন এখনও চলছে। তবু মানুষ ভালো কিছু হওয়ার স্বপ্ন দেখে। আশায় ভর করে তার মূল্যবান গণতান্ত্রিক অধিকারটুকু প্রয়োগ করে ভোটযন্ত্রে। 
এক ঝকঝকে সকালের স্বপ্ন দেখতে ক্ষতি কী? এই ভোটেও এক পক্ষ জিতবে, অন্য পক্ষ বসবে বিরোধী আসনে। গণতন্ত্রের এটাই নিয়ম। কিন্তু মনে রাখা প্রয়োজন, একবার সরকার গঠন হয়ে গেলে তা হবে গোটা দেশের জন্য, গোটা দেশের মানুষের স্বার্থরক্ষার জন্য। এ তথ্য এখন সকলেরই জানা যে, গত দশ বছরের মোদি জমানায় দেশে ধনী দরিদ্রের মধ্যে অসাম্য বেড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির কোপে দু’বেলা অন্ন জোটাতে পারছে না বহু পরিবার। দেশের শিক্ষিত যুবসমাজের একটা বড় অংশ বেকার। শিক্ষার অ-আ-ক-খ এখনও পৌঁছয়নি বহু ঘরে। ন্যূনতম স্বাস্থ্য পরিষেবা আজও একটা বড় অংশের কাছে যেন বিলাসিতা। একটা সুস্থ, স্বাভাবিক জীবন নিয়ে বেঁচে থাকার জন্য এই মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ করা কি খুব কঠিন? নাকি এ মানুষের অন্যায্য দাবি? তা কখনওই নয়। তাই এখনও বহু মানুষের মনে যে প্রশ্নটা উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে, তা হল, তবে কি এবারও মানুষের এই দাবিগুলি শুধু ইস্তাহারের পাতায় থেকে যাবে? আবারও কি ‘ট্র্যাডিশন’ মেনে এই চাহিদাগুলির কথাই অন্য নামে, অন্য ভাষায় লেখা হবে আগামী নির্বাচনের ইস্তাহারে? নাকি প্রতিশ্রুতিভঙ্গের ধারাবাহিকতা ভেঙে নতুন ভোরের স্বপ্ন দেখাবেন দেশের নতুন রাষ্ট্রনায়ক? পরিস্থিতি যা তাতে দেশের বেশিরভাগ মানুষ নিশ্চয়ই সাতমহলা চায় না, সেভাবে রঙিন জীবনের কথা ভাবেও না। তারা চায় কাজ। খেয়ে-পরে নিশ্চিন্ত জীবন। ফল ঘোষণার পর লোকসভার ‘হট সিটের’ নতুন অতিথি যদি সাধারণ মানুষের ন্যূনতম চাহিদাটুকু পূরণ করতে পারেন তাহলে নিশ্চয়ই আগামী দিনে তাঁকে আর ভোটের জন্য হাতজোড় করে ‘ভোট ভিক্ষা’ চাইতে হবে না। এ ‘গ্যারান্টি’ কোনও দাম্ভিক শাসকের নয়, আম জনতার মনের কথা।
02nd  June, 2024
পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ।
বিশদ

11th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
কার্যত ‘সুপার ফ্লপ’

পরীক্ষায় বসার অনেক আগে থেকে নিজেকে ‘সেরা ছাত্র’ হিসাবে দেখাতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের মাহাত্ম্য প্রচার করে বোঝাতে চেয়েছিলেন, শিবঠাকুরের আপন দেশে আগের সব প্রধানমন্ত্রীর থেকে তিনি একেবারেই আলাদা। বিশদ

09th  June, 2024
খেলা শুরু

এ যেন ‘শুরুর’ আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে! তীব্র গরমের সঙ্গে ঘরে-বাইরে সাঁড়াশি চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা নরেন্দ্র মোদির। স্বপ্ন দেখেছিলেন, আগের দু’বারের মতো এবারও দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য মসনদে বসবেন। কিন্তু তা হয়নি। বিশদ

08th  June, 2024
ধন্যবাদ ভারতবাসী

গুজরাতে বিজেপির প্রভাব দীর্ঘদিন যাবৎ। সঙ্ঘের উত্থানের শুরুর ইতিহাস সেখানে প্রাচীন। ১৯৯৫ সালে কেশুভাই প্যাটেলের নেতৃত্বে ওই রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতার স্বাদ পায় তারা। তবে তাঁর রাজপাট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিজেপি থেকেই, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন যিনি সেই সুরেশ মেহতাকে ক্ষমতার অলিন্দ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় অল্পকাল পরেই। বিশদ

06th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

05th  June, 2024
ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বিশদ

29th  May, 2024
একনজরে
ঘোলা জল ঘিরে রাজনীতি বালুরঘাটে। অভিযোগ, গত সাতদিন ধরে পুরসভা বাড়ি বাড়ি যে পানীয় জল সরবরাহ করছে তা ঘোলা। ট্যাপ থেকে বেরচ্ছে লাল জল। ...

জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করতে ইতালির আপুলিয়ায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তৃতীয়বার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর এটাই মোদির প্রথম বিদেশ সফর। এবিষয়ে বিবৃতি দিয়ে বিদেশ ...

রাজ্যে মোট কতগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে তার তথ্য তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। ভোট মেটার পর আদর্শ আচরণ বিধি উঠে গেলেও রাজ্যে রয়ে গিয়েছে ...

আইএসএলের সর্বাধিক গোলদাতা দিমিত্রিয়াস ডায়ামান্টোকোসকে সই করিয়ে দলবদলের বাজার জমিয়ে দিল ইস্ট বেঙ্গল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বায়ু দিবস
১৭৫২: আমেরিকান বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ঘুড়ির সাহায্যে বিদ্যুতের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন
১৭৫৯: ঔরঙ্গজেব আনুষ্ঠানিকভাবে আগ্রার সিংহাসনে আরোহণ করেন
১৮৪৮: বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক বার্লিন শহরকে জার্মানির রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করেন
১৮৫৪: কলকাতায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির উদ্যোগে প্রেসিডেন্সি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৫৫: ব্রিটেনে সংবাদপত্রের উপর থেকে কর তুলে দেওয়া হয়
১৮৯৬: জাপানে সুনামিতে ২২ হাজার মানুষের মৃত্যু
১৮৯৯: ভারতীয় ভাস্কর,চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরীর জন্ম
১৯০৮: কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ চালু হয়
১৯৫০: শিল্পপতি লক্ষ্মী মিত্তালের জন্ম
১৯৫৩: চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের জন্ম
১৯৬০: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়
১৯৬৯: জার্মানির গোলকিপার অলিভার কানের জন্ম
১৯৭৭: দীর্ঘ ৪০ বছর পর স্পেনে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
১৯৮৬: ভারতে বিপ্লবী সমাজতন্ত্রী দলের (R.S.P.) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য তারাপদ লাহিড়ীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭২ টাকা ৮৪.৪৬ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৮৬ টাকা ১০৮.৩৪ টাকা
ইউরো ৮৮.২০ টাকা ৯১.৩৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪। নবমী ৫৪/৩ রাত্রি ২/৩৩। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র ৮/১৫ দিবা ৮/১৪। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৬/১৮/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৮ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১ গতে ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/৪৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১২/৩ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৬ গতে উদয়াবধি।   
৩২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪। নবমী রাত্রি ১/১২। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র দিবা ৭/৫২। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২০। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ১/২৮ মধ্যে ও ২/৫৩ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৪ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১২/৮ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৮ গতে ২/৫৯ মধ্যে ও ৪/৪০ গতে ৬/২০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। 
৮ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এখন কেমন আছেন সন্ধ্যা রায়
হাসপাতালে ভর্তি হলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়। বুক ধড়পড় ও ...বিশদ

07:14:26 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ গোলে হারাল স্পেন

11:32:54 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ৩ : ক্রোয়েশিয়া ০ (হাফটাইম)

10:25:41 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ২ : ক্রোয়েশিয়া ০ (৩৩ মিনিট)

10:09:28 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ১ : ক্রোয়েশিয়া ০ (৩০ মিনিট)

10:07:05 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ: মাঠ ভিজে থাকার কারণে ভারত বনাম কানাডার ম্যাচ বাতিল

09:13:01 PM