উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
রাজ্যে সরকারের মালিকানায় পশ্চিমবঙ্গের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বাংলো ও হোটেল। এর মধ্যে সিংহভাগ বাংলোর মালিকানা আছে সেচ, জনস্বাস্থ্য কারিগরি, যুবকল্যাণ, বন দপ্তরের মতো হরেক দপ্তরের আওতায়। সেসব বাংলোগুলিতে চেষ্টা করে ঘর বুকিং করতে পারেন সাধারণ মানুষ। কিন্তু একেবারে হোটেলের মতো পরিষেবা সেখানে সবসময় পাওয়া না’ও যেতে পারে। সেক্ষেত্রে একমাত্র পর্যটন দপ্তরের হাতে থাকা হোটেলগুলিই ভরসা। কিন্তু সেখানেও পরিষেবা ও পরিকাঠামো নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে অতীতে। পয়সা খরচ করেও উন্নত মানের পরিষেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে ঘাটতি থেকে যাওয়ায় বারবার কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে দপ্তরের সদিচ্ছাকেই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চেয়েছেন, এরাজ্যে ঢেলে সাজা হোক পর্যটন। তাই হোটেলের খোলনলচে বদলানোর কাজটিকেও সেই তালিকায় রেখেছে পর্যটন দপ্তর।
দপ্তরের কর্তাদের কথায়, আমাদের সবচেয়ে সুবিধা হল, প্রপার্টিগুলি পর্যটনকেন্দ্রের একবারে ‘প্রাইম’ বা সেরা জায়গাটিতে অবস্থিত। ফলে পর্যটকদের মধ্যে ওই লজ বা হোটেলগুলি নিয়ে আগ্রহ আছে। নিগমের হাতে আছে ৪২টি লজ, যার মধ্যে ১০টি চলে বেসরকারি পরিচালনায়। ৩২টি লজকে ‘স্টার’ ক্যাটিগরিতে নিয়ে আসার কাজ চলছে জোরকদমে। সেই কাজ পুজোর আগে শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করছেন তাঁরা। লজগুলির কোনওটি আংশিকভাবে, আবার কোনওটি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে কাজ হয়েছে ও হচ্ছে। এতদিন সেগুলির আংশিক বুকিং নেওয়া শুরু হয়েছিল। এখন নিগম জানাচ্ছে, বেশিরভাগ লজেই ১২০ দিন আগে, অর্থাৎ পুজোর অগ্রিম বুকিং নেওয়াও শুরু হচ্ছে।