উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
কেএমআরসিএলের এক কর্তা বলেন, আইএসএ-র ছাড়পত্র চলে আসায় আগামী জুলাই মাস থেকে পরিষেবা শুরু করার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। কিন্তু, তার আগে সিআরএস-এর ছাড়পত্র একান্তই জরুরি। এই সংস্থা যদি আবার কোনও পরিকাঠামোর সংশোধনের কথা জানায়, তাহলে আরও কিছুটা দেরি হতে পারে।
কেএমআরসিএল সূত্রের খবর, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় প্রথম পর্বে ট্রেন চালানো হবে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে স্টেডিয়াম পর্যন্ত। প্রথম পর্বে ৪.৮৮ কিলোমিাটারের মধ্যে ট্রেন চলাচল করবে। এই পর্বে মোট ছ’টি স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। পরিষেবা সূচনার পর যাত্রীদের টিকিট কাটার জন্য টোকেন, স্মার্ট কার্ডের পাশাপাশি থাকবে ‘মোবাইল টিকেটিং সিস্টেম’ও। প্রথম পর্যায়ে পরিষেবা সূচনার জন্য এসে গিয়েছে রেকও। এখনও পর্যন্ত ১০টি রেক এসেছে। আরও একটি রেক রাস্তায় রয়েছে। তবে, প্রথম পর্বের জন্য এতগুলি রেকের প্রয়োজন হবে না বলেই মনে করছেন কর্তারা। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোপথে দ্বিতীয় পর্যায়ে সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে ফুলবাগান পর্যন্ত ট্রেন পরিষেবার সম্প্রসারণ করা হবে চলতি বছরের শেষের দিকে। সেই সময় যাত্রীসংখ্যা আরও কিছুটা বাড়লে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে মেট্রোর।
কেএমআরসিএলের এক কর্তা বলেন, ইন্ডিপেনডেন্ট সেফটি অথরিটির নির্দেশ মতো আপাতত নিয়মিত পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চালানো হচ্ছে। ওই সংস্থা মোট এক হাজার ঘণ্টা ট্রেন চালানোর কথা বলেছিল। তার মধ্যে ৭৫০ ঘণ্টা ট্রেন চালানো শেষ হয়েছে। সল্টলেক স্টেডিয়াম স্টেশন থেকে কিছুটা এগিয়ে লাইন ঢুকেছে মাটির নীচে। সেই পথেই মাটির নীচে প্রথম স্টেশন হয়েছে ফুলবাগানে। ফুলবাগান স্টেশন পর্যন্তও একদিন পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চালানো হয়েছিল। আপাতত ওই স্টেশন পর্যন্ত ট্রেন যাচ্ছে না। ফের চলতি মাসের শেষদিক থেকে ফুলবাগান পর্যন্ত ট্রায়াল রান চালানো হবে।