বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
২০১০ সালে রায়গঞ্জের বোগ্রাম এলাকার বাসিন্দা অনিল মার্ডির সঙ্গে রায়গঞ্জ ব্লকের পানিশালা এলাকার দ্বীপনগরের যুবতী মার্সিলা হাঁসদার বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই অনিল মার্ডির বিরুদ্ধে স্ত্রীকে অত্যাচারের অভিযোগ ওঠে। তার স্ত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে অনিল মার্ডির বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ তুলে রায়গঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য গ্রহণের পর ২০১৬ সালে অনিল মার্ডিকে আদালত তার স্ত্রীকে খোরপোষ দেওয়ার নির্দেশ দেয়। প্রথম বছর প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা ও দ্বিতীয় বছর থেকে প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে খোরপোষ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু অনিল মার্ডি সেই নির্দেশ অমান্য করে। এরপর আদালত অবমাননার দায়ে চলতি মাসের ৬ তারিখে অনিল মার্ডিকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন রায়গঞ্জ জেলা আদালতের বিচারক।