বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
বিমানবাবু এদিন বলেন, রাজ্যে নাকি অফুরন্ত উন্নয়ন হচ্ছে। বছরজুড়ে খেলা, মেলা, উৎসব চলছে। মাটির নামে, খাওয়া-দাওয়ার নামেও উৎসব হচ্ছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা। কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁর রাজত্বে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী মা-বোনেদের অশেষ আর্থিক দুর্গতি চলছে। অন্যান্য অনেক রাজ্যের তুলনায় বাংলায় এঁদের বেতন বা ভাতা অত্যন্ত কম। ৬৫ বছর পর তাঁদের কাজ থেকে বসিয়ে দেওয়া হচেছ অবসরের নামে। কিন্তু এককালীন কোনও অনুদান বা মাসিক পেনশনের কোনও সংস্থান সরকার করেনি অবসরপ্রাপ্তদের জন্য। অথচ নানা ধরনের অস্থায়ী কর্মীদের ক্ষেত্রে ভিন্ন নিয়ম বা নীতি গ্রহণ করেছে তারা। এই ব্যবস্থার বদল অবশ্যই দরকার।