খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সোমবার জানিয়েছিলেন, সরকারি নিয়ম না মানার জন্যই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। মিড ডে মিলের চাল ও আলু বণ্টন নিয়ে সরকারের তরফে যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল, তা কার্যকর করতে অভিভাবকদের বার্তা পাঠিয়ে দিয়েছিল রাজ্যের স্কুলগুলি। কিন্তু দেখা যায়, প্রায় সর্বত্র স্কুলে জমায়েত করতে দেখা যায় অভিভাবকদের। বহু স্কুলে আবার বাচ্চারাও যায়। কিন্তু শাস্তির কোপে পড়তে হল যাদবপুর বিদ্যাপীঠ এবং কাটজুনগর স্বর্ণময়ী বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষককে। এ নিয়েই ক্ষোভ ব্যক্ত করেছেন শিক্ষক নেতারা।
পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নবকুমার কর্মকার বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত অমানবিক। লঘু পাপে গুরু দণ্ড হয়েছে ওই দুই প্রধান শিক্ষকের। তাই সরকারের এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গ প্রধান শিক্ষক সমিতির রাজ্য সম্পাদক শ্রীদামচন্দ্র জানা বলেন, দুই প্রধান শিক্ষককে যেভাবে বদলি করা হল, তা অগণতান্ত্রিক এবং উদ্বেগজনক। শিক্ষকমহলে এর ভুল বার্তা যাবে। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির কলকাতা জেলার উপদেষ্টা ভীমসেন বিসওয়ালের কথায়, সব শিক্ষকদের উপর দোষ চাপিয়ে দেওয়াটা ভুল। অভিভাবকরা পড়ুয়াদের সঙ্গে চলে এলে শিক্ষকরা কী করবেন! এই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করা হোক।