খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
উপরোক্ত বেঞ্চ জানিয়েছে, যে সব মামলায় ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেওয়া আছে, যে সব মামলায় দেওয়া অন্তর্বর্তী নির্দেশ ৯ এপ্রিল বা তার আগে পর্যন্ত বজায় থাকবে, সেগুলির ক্ষেত্রে ওই অন্তর্বর্তী নির্দেশ ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বজায় থাকবে। যদি না তা কোনও বিচারবিভাগীয় নির্দেশ দ্বারা পূর্ববর্তী নির্দেশে বদল হয়। এই বর্ধিত অন্তর্বর্তী নির্দেশ বাতিল বা বদল করার জন্য সব পক্ষই আবেদন করতে পারবে। উল্লেখ্য, এই নির্দেশ রাজ্যের চৌহদ্দি ছাড়াও আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।
অন্যদিকে, হাইকোর্টের জারি করা এদিনের নির্দেশে বলা হয়েছে, ১ ও ৮ এপ্রিল একটি ডিভিশন ও দু’টি একক বিচারপতির বেঞ্চ চলবে। জলপাইগুড়ি ও পোর্টব্লেয়ার সার্কিটবেঞ্চও ২৫ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিল বন্ধ থাকবে। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুডিসিয়াল অ্যাকাডেমি একই সময়কালের জন্য বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র সেখানকার প্রশাসনিক কাজের জন্য কিছু কাজ হতে পারবে। জেলা আদালতও বন্ধ থাকবে। তবে জেলা ও দায়রা বিচারকদের রিমান্ড বা তদন্তসাপেক্ষে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে বা আসামিকে আদালত থেকে হাজতে পাঠানোর ব্যাপারে ম্যাজিস্ট্রেট নির্দেশের জন্য ‘ম্যাজিস্ট্রেট রোস্টার’ বা তালিকা তৈরি করতে হবে।
জরুরি বিষয় শোনার জন্য যে সব দিন যথাযথ মনে হবে, সেই সব দিনের জন্য আদালত চালাতে জেলা ও দায়রা বিচারকদের আলাদা রোস্টার বানাতে হবে। যেসব অফিসার এইসব তালিকায় থাকবেন না, তাঁদের আদালতে আসা থেকে ছাড় দেওয়া যেতে পারে। সেখানে আদালত কর্মী মোতায়েন রাখা নিয়েও তাঁদের উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে, বিশেষ এই পরিস্থিতিতে আদালত বন্ধ থাকার কারণে উপরোক্ত সময়কালের জন্য কোনও মামলার ক্ষেত্রেই ১৯৬৩ সালের লিমিটেশন অ্যাক্ট অনুযায়ী সমস্যা হবে না।