উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
পড়শিরা জানিয়েছেন, অত্যাচারের মাত্রা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল, ওই ৭০ বছরের বৃদ্ধা মায়ের ঠাঁই পাওয়া মুশকিল হয়ে উঠেছিল। রবিবার সন্ধ্যায় ফের অশান্তি শুরু হয়। পুলিস জানিয়েছে, রবিবার বড় ছেলে মিন্টু মাকে দিয়ে জমিজমা লিখে দেওয়ার জন্য চাপ দেন। বৃদ্ধা তা না করায় তাঁর বড় ছেলে, বৌমা এবং ছেলের শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক মারধর শুরু করে বলে অভিযোগ। বৃদ্ধার অভিযোগ, গত দু’বছর ধরে খাবার দেয় না। শুধু মারধর করত ছেলে এবং বউমা। আমি চাই ওদের শাস্তি হোক। গলা টিপে মেরে ফেলারও চেষ্টা করেছে। আমাকে ঘরে টিকতে দিত না। আমি জমি লিখে দিতে চাইনি বলে আমাকে ছেলে ও ছেলের শ্বশুরবাড়ির লোকজন মারধর করে রাস্তায় বের করে দেয়। যা দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা ছুটে আসে এবং ওই বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসার পর বিষ্ণুপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। বৃদ্ধা তাঁর ছেলে, বউমা এবং বাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মারধর এবং অন্যান্য শারীরিক অত্যাচারের অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তদের আটক করে পুলিস। যদিও মিন্টু যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে।