উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১১ মার্চ পুরসভার বোর্ড মিটিং হয়েছিল। লোকসভা নির্বাচনের পর শুক্রবার ফের বোর্ড মিটিং ডাকা হয়েছিল। এদিনের বোর্ড মিটিংটি বর্ষার প্রাকমুহূর্তে হওয়ায় খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। জলপাইগুড়ি পুরসভার মোট ২৫ জন কাউন্সিলার রয়েছেন। ১৫ জন তৃণমূল কংগ্রেস, পাঁচজন করে কংগ্রেস ও সিপিএমের কাউন্সিলার রয়েছেন। এদিন সিপিএমের তিনজন কাউন্সিলার বোর্ড মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। সিপিএমের একজন কাউন্সিলার অসুস্থ ও আরেকজন শহরের বাইরে থাকায় তারা এদিনের বোর্ড মিটিংয়ে গরহাজির ছিলেন। সিপিএমের কাউন্সিলার প্রদীপ কুমার দে এদিনের বোর্ড মিটিংয়ে শহরের যত্রতত্র বহুতল বিল্ডিং গড়ে ওঠা নিয়ে তদন্ত কমিটি গড়ার দাবি তোলেন। পুরসভা আশ্বস্তও করেছে। প্রদীপবাবু বলেন, পার্কিং জোন ছাড়া, কোথাও রাস্তা থেকে পর্যাপ্ত দূরত্ব না রেখেই বিল্ডিং গড়ে তোলা হচ্ছে। শহরের অধিকাংশ রাস্তা বছরের পর বছর সংস্কার হচ্ছে না। নালাগুলি সাফাই না হওয়ায় বর্ষায় শহরবাসী জলবন্দি হতে পারে বলে সিপিএম কাউন্সিলাররা বোর্ড মিটিংয়ে সরব হন। শুরুতে বোর্ড মিটিংয়ে তৃণমূল ও কংগ্রেসের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হলেও পরের দিকে সিপিএম অবশ্য তাদের দাবির বিষয়গুলি তুলে ধরা ছাড়া খুব একটা বিরোধে জড়ায়নি। যদিও পুরসভার চেয়ারম্যান মোহন বসু কংগ্রেসের অভিযোগকে আমল না দিয়ে বলেন, সারা বছর আমরা মানুষের পাশে থাকি, কাজ করি মানুষ আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। চেয়ারম্যান কংগ্রেস ও সিপিএমের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে বলেন, ওরা লোকসভা ভোটে বিজেপির কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। পুরভোটে মানুষ আমাদের সঙ্গেই থাকবেন।