উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, মালদহ-নালাগোলা রাজ্য সড়কে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চলাচল করায় স্থানীয়দের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। এর পাশাপাশি এলাকায় পানীয় জলের তীব্র সংকট রয়েছে। জলের জন্য প্রতিদিনই এলাকার মানুষকে রাস্তা পারাপার করে অন্য গ্রাম থেকে জল আনতে যেতে হয়। স্থানীয় গ্রামবাসী চঞ্চলা চৌধুরী বলেন, আজমপুরে জলের সমস্যা রয়েছে। এজন্য ওই শিশুটি এদিন জলের পাত্র নিয়ে রাস্তার উল্টো দিকে গিয়েছিল। জল নিয়ে ফেরার সময় একটি গাড়ি তাকে ধাক্কা মারে। সে প্রায় ২০ ফুট দূরে ছিটকে যায়। বেপরোয়া গাড়ি চললেও প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। তাছাড়া গ্রামে জলের সমস্যাও মেটানো হচ্ছে না।
পুরাতন মালদহের যুগ্ম বিডিও রাণাদিত্য বিশ্বাস বলেন, সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়টি পুলিস দেখছে। এলাকায় পানীয় জল নিয়ে কোনও সমস্যা থাকলে আমরা তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চর কাদিরপুর সংসদের সদস্য বিজেপির সুভাষ মণ্ডল বলেন, দুপুরে তিনজন সাইকেল আরোহীকে একটি পিকআপ ভ্যান ধাক্কা মারে। তাঁরা গুরুতরভাবে জখম হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যেভাবে পরপর দুর্ঘটনা ঘটছে তাতে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। বিষয়টি আমরা পুলিস প্রশাসনকে জানাব।
মালদহ থানার আইসি শান্তি নাথ পাঁজা বলেন, মুচিয়ায় একটি শিশু দুর্ঘটনায় পড়ায় অবরোধ হয়েছিল। আমরা গ্রামবাসীদের বুঝিয়ে অবরোধ তুলে দিয়েছি। সাহাপুরের সড়ক দুর্ঘটনাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিন সকালেও মুচিয়ার আদমপুরে একটি শিশুকে পিকআপ ভ্যান ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর জখম অবস্থায় ওই শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কয়েক ঘণ্টা পরে দু’কিমি দূরত্বে অন্য একটি পিকআপ ভ্যান তিনজন সাইকেল আরোহীকে ধাক্কা মারে। বাসিন্দারা ওই পিকআপ ভ্যানের চালককে গণপ্রহার দিয়ে পুলিসের হাতে তুলে দেয়।