উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
শুক্রবার ফ্লেক্স, ফেস্টুন লাগানোকে কেন্দ্র করেই নব্য এবং আদি বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। ঘটনায় দু’তিনজন নব্য বিজেপি কর্মী জখম হয়েছেন। পরে সেই ঘটনা মিটে যায়। শনিবার জনসভায় সব পক্ষই হাজির ছিলেন। সভা শেষ হওয়ার পর কয়েকজন বিজেপি কর্মী জোড়ামন্দিরের কাছে একটি ক্লাবের সামনে বসেছিলেন। কাঁচরাপাড়া মণ্ডলের বিজেপির সদস্য সৌমেন হালদার বলেন, আমিও সেখানে বসেছিলাম। আমি বাড়ির পথে যেতই শুনি, ২০-৩০ জন আমাদের দলীয় কর্মীদের উপর হামলা চালাচ্ছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যাই। ততক্ষণে ওরা পালিয়ে গিয়েছে। ওদের হামলায় দু’জন কর্মী জখম হয়েছে। তাঁদের কাছে থেকে জানতে পেরেছি, ওরা সকলেই সদ্য বিজেপিতে যোগ দিয়েছে। শুক্রবার ফ্লেক্স লাগানো নিয়ে গণ্ডগোল করেছে। এদিনও এসে ওরা রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের নামে গালিগালাজ করেছে। আমরা যাঁরা পুরনো বিজেপি কর্মী রয়েছি, তাঁরা আর দল করতে পারব না। ওদের জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। ওরা এসে তিন রাউন্ড গুলি চালায়। রিভলবারের বাঁট দিয়ে একজনের থুঁতনি ফাটিয়ে দেয়। একজনের পায়ে চোট লেগেছে। আমরা বিজেপির কর্মীরা জোড়ামন্দিরের কাছে একটি ক্লাবে নিয়মিত বসি। সেখানেও নব্য বিজেপির লোকজন ভাঙচুর চালিয়েছে।
বিজেপির বারাকপুর জেলা সভানেত্রী ফাল্গুনি পাত্র বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। আসলে ২৩ তারিখের পর তৃণমূলের হার্মাদরা উত্তরীয় পড়ে বিজেপি হয়ে গিয়েছে। তারা কিছুদিন ধরে এসব করে বেড়াচ্ছে। দলের উত্তরীয় পড়লেই তো আর বিজেপি হয়ে গেল না। আমাদের দলের একটা নীতি রয়েছে। রাজ্য সভাপতির নামে যেভাবে গালিগালাজ করেছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে, প্রকৃত বিজেপি কর্মী হলে ওরা এটা করতে পারত না। ওরা দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এসব করছে। বিষয়টি জানার পরই পুলিস প্রশাসনকে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলেছি। আর দলগতভাবে যা ব্যবস্থা নেওয়ার তা নিচ্ছি।