উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
উলুবেড়িয়া পুরসভার ৩২টি ওয়ার্ডের প্রায় সবকটি ওয়ার্ডের বিভিন্ন রাস্তার ধারে থাকা বিদ্যুৎ ও ইলেকট্রিকের পোস্ট, গাছ, বাড়ির দেওয়ালে এখন শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপনের পোস্টার। বিশেষ করে উলুবেড়িয়া শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া রাস্তার দু’পাশে থাকা এইসব পোস্টার ও হোর্ডিংয়ের কারণে দৃশ্যদূষণ হচ্ছে। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিভিন্ন এজেন্সিকে দিয়ে ওই পোস্টার মারা ও হোর্ডিং লাগানোর কাজ করানো হয়। এইসব এজেন্সির অনভিজ্ঞ কর্মীরা বেসরকারি এলাকায় তো পোস্টার লাগায়। পাশাপাশি নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সরকারি সম্পত্তির উপরেও পোস্টার আটকে দিচ্ছে। এমনকী রাস্তার ধরে থাকা গাছও বাদ যাচ্ছে না। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিভিন্ন সংস্থা নিয়ম বহির্ভূতভাবে সরকারি সম্পত্তিকে ব্যবহার করে প্রচার চালালেও এর বিরুদ্ধে কোনও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফলে দিন দিন এই ঘটনা বাড়ছে। যদিও বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থার দাবি, ব্যানার ও পোস্টার লাগানোর জন্য এজেন্সিকে দায়িত্ব দেওয়া থাকে। সরকারি সম্পত্তিতে ওইসব না লাগানোর ব্যাপারেও নির্দেশ দেওয়া থাকে। তা সত্বেও কেন তারা এইভাবে সরকারি সম্পত্তিতে পোস্টার বা ব্যানার লাগাচ্ছে, সেই ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হবে।
পুর এলাকায় বেআইনি ব্যানার,ও পোস্টার লাগানোর বিষয়ে উলুবেড়িয়া পুরসভার ভাবী চেয়ারম্যান অভয় দাস জানান, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রচার সামগ্রী লাগানোর জন্য সংস্থাগুলিকে নোটিস পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি জানান, পুরসভার অনুমোদন ছাড়া কোনভাবেই পুর এলাকায় ব্যানার, হোর্ডিং, পোস্টার লাগানো যাবে না। যারা নির্দেশ অমান্য করে এই কাজ করবে, তাদের আইনি নোটিস পাঠানোর পাশাপাশি জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উলুবেড়িয়া পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান আব্বাসউদ্দিন খান জানান, পুর এলাকায় যত্রতত্র প্রচার সামগ্রী লাগাতে দেওয়া যাবে না। খুব শীঘ্রই আমরা এর বিরুদ্ধে অভিযানে নামব।