খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
অন্যদিকে, মিড ডে মিলের চাল এবং আলু বিতরণ নিয়ে বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন নির্দেশিকা যাওয়ায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়। মুর্শিদাবাদ জেলায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলা হয়েছিল, ২৩ মার্চ যে চাল এবং আলু দেওয়ার কর্মসূচি ছিল, তা পিছিয়ে ২৬ মার্চ করতে হবে। তবে ২৪ মার্চের কর্মসূচি অপরিবর্তিত থাকবে। পরে তা পরিবর্তন করে ২৪ এপ্রিলের মধ্যেই শেষ করতে বলা হয়। অন্যদিকে, বারাকপুরে চাল-আলু বিতরণের জন্য শিক্ষকদের রবিবার স্কুলে আসতে বলা হয়েছে। কলকাতা জেলার ডিআই নির্দেশ দিয়েছেন, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়ায় শনিবার রাত ১০টার মধ্যেই চাল এবং আলু বিতরণের কাজ শেষ করতে হবে। বাকি কাজ ২২ মার্চের মধ্যে সেরে ফেলতে হবে। এতে অনেক শিক্ষক প্রশ্ন তুলেছেন, রাত ১০টায় কীভাবে এই কাজ করা সম্ভব? এদিকে, প্রধানমন্ত্রী যখন রবিবার জনতা কার্ফুর আবেদন রেখেছেন, তার মধ্যে এত তাড়াহুড়ো করে শিক্ষকদের রবিবার ডেকে আনার অর্থ কী? কলকাতার ডিআই খগেন রায় অবশ্য বলেন, রাত ১০টায় কি আর এটা করা সম্ভব! ওটা বলা হয়েছে, যত তাড়াতাড়ি পারা যায় কাজটা শেষ করতে। যদিও শিক্ষা দপ্তর চাইছে, কাজটা রবিবারের মধ্যে শেষ করতে। শনিবার বহু স্কুলে দুপুর থেকে চাল-আলু বিতরণ শুরু করা হয়েছে।