বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
স্থানীয়দের কথায়, এদিন সকাল থেকেই কলকাতা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের সিঁথি এলাকায় অ্যালবার্ট ডেভিড নামে ওই কারখানার সামনে শাসকদলের শ্রমিক সংগঠনের লোকজন ভিড় জমাতে শুরু করেন। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ সেখানকার শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হলেও বেশ কয়েকজন বহিরাগতও ছিলেন। ওই কারখানায় প্রায় ৮০ জন কর্মী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৩৪ জন দু’দিনের ধর্মঘটে শামিল হন। ফলে দু’দিন তাঁরা কারখানায় যাননি। অভিযোগ, এদিন তাঁরা কাজে যোগ দিতে গিয়ে দেখেন, দলবল নিয়ে কারখানার গেটে দাঁড়িয়ে আছেন ওই এলাকার তৃণমূল নেতা সৃজন বসু। কারখানার সিটু সমর্থক এক কর্মী তরুণ নাহার দাবি, আমরা সকাল ন’টায় কারখানায় পৌঁছে যাই। কিন্তু গিয়ে দেখি, এলাকার কিছু তৃণমূল নেতা-কর্মী গেটের সামনে দাঁড়িয়ে। তাঁরা ওই কারখানায় কাজও করেন না। আমরা প্রথমে কিছু বুঝতে পারিনি। স্বাভাবিকভাবেই কারখানায় ঢুকতে যাই। কিন্তু, আচমকাই তাঁরা আমাদের কারখানায় ঢুকতে বাধা দেন।
তৃণমূল নেতা সৃজন বসু অবশ্য বলেন, ওঁরা গত কয়েকদিন ধরেই এই এলাকায় ধর্মঘটের নামে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছিলেন। এ দিন আমরা কয়েকজন কারখানার গেটের সামনে এমনিই দাঁড়িয়েছিলাম। ওঁরা এসেছিলেন। তারপর নিজেরাই চলে গিয়েছেন। কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। ধর্মঘটে যোগ দেওয়া ঠিক হয়নি বুঝেই ওঁরা চলে গিয়েছেন।