বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
এই উড়ালপুল চালু হলে দক্ষিণ শহরতলির বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের যোগাযোগের ক্ষেত্রে খুব সুবিধা হবে। তারাতলা থেকে বজবজ যেতে এক ঘণ্টার বেশি লাগে। লরির জটে ওষ্ঠাগত অবস্থা হয়। এই উড়ালপুল উদ্বোধন হয়ে গেলে ২০-২৫ মিনিটে পৌঁছে যাবেন যে কেউ। দক্ষিণ কলকাতার সঙ্গে বাটানগর, পুজালি, বজবজের যোগাযোগ অনেক সহজ হয়ে যাবে। এই উড়ালপুলটি জেএনএনইউআরএম প্রকল্পে অনুমোদন হয়েছিল। ঠিক হয়েছিল, উড়ালপুল তৈরির মোট খরচের এক-তৃতীয়াংশ দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ দেবে একটি বেসরকারি সংস্থা। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি সরকার আসার পর জেএনএনইউআরএম প্রকল্প বাতিল করে দেওয়া হয়।
তখন ঠিক হয়, ওই টাকা দেবে রাজ্য সরকার। সেই মতো উড়ালপুলটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ৩৫০ কোটি টাকা। তার মধ্যে ৮৭ কোটি টাকা দেয় রাজ্য সরকার। বাকি টাকা খরচ করে একটি বেসরকারি সংস্থা। তারা টোল বসিয়ে সেই টাকা তুলে নেবে, এটাই সিদ্ধান্ত হয়। এই নিয়ে অনেক জটিলতা ছিল। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, টু হুইলার বা ছোট গাড়িকে টোল দিতে হবে না। সেই টাকা রাজ্য সরকার দেবে। বড় ট্রাক ও লরি থেকে টোল নেওয়া হবে।