বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
সম্প্রতি জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে মহাসমারোহে পালিত হল ১৫৯তম রবীন্দ্রজন্মোৎসব উপলক্ষে অনুষ্ঠান ‘কবিপ্রণাম’। প্রথা অনুযায়ী রবীন্দ্রসঙ্গীত বিভাগের ছাত্রছাত্রীবৃন্দ অনুষ্ঠানের শুভসূচনা করলেন ‘হে নূতন দেখা দিক আরবার’ এবং ‘ধ্বনিল আহ্বান’ গান দুটির মধ্যে দিয়ে। দুটি গান ও একটি পাঠের মাধ্যমে অত্যন্ত মনোরম করে সাজানো হয় অনুষ্ঠানটি। কবিতা পাঠে শুভাশিস হালদার, শুভাশিস বসু, স্বাতী বন্দ্যোপাধ্যায়, সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী, শঙ্কর চক্রবর্তী, প্রবীর ব্রহ্মচারী প্রমুখ অংশগ্রহণ করেন। প্রবীর ব্রহ্মচারীর কণ্ঠে ‘ত্রাণ’ ও সিদ্ধার্থ চক্রবর্তীর কণ্ঠে ‘বোঝাপড়া’ অবশ্যই প্রশংসনীয়।
রবীন্দ্রসঙ্গীতে প্রথমেই বলতে হয় বর্তমান প্রজন্মের দুই শিল্পীর কথা। মনস্বিতা ঠাকুর পরিবেশিত ‘আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায়’ অনবদ্য পরিবেশনা। ‘কার মিলন চাও বিরহী’ অসামান্য দক্ষতায় উপস্থাপন করলেন শুভাশিস দত্ত।
আরও গুণী নবীন ও প্রথিতযশা শিল্পীরা সুপরিবেশন করলেন রবিগান। অভিজিৎ গুহ (সে দিনে আপদ আমার যাবে), অর্পিতা বন্দ্যোপাধ্যায় (আমার এ ঘরে আপনার), মহুয়া মুখোপাধ্যায় (তোমারে জানিনে হে), তৃষিত চৌধুরী (এ ভারতে রাখো), দোয়েল প্রামাণিক (আমার যা আছে) রচয়িতা রায় (আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ), সুরজিৎ রায় (এরে ভিখারি সাজায়ে), আশিস ভট্টাচার্য (তুমি কি গো পিতা আমাদের), স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত (পথ চেয়ে যে কেটে), শ্রীনন্দা মুখোপাধ্যায় (গানের ভিতর দিয়ে যখন), শ্রমণা চট্টোপাধ্যায় (তাই তোমার আনন্দ আমার), শমিতা মুখোপাধ্যায় (আবার যদি ইচ্ছা করো), শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায় (কে গো অন্তরতর সে), অর্পণ রক্ষিত (যিনি সকল কাজের), শ্রেয়া গুহঠাকুরতা (চিরসখা, হে ছেড়ো না), রোহিণী রায়চৌধুরী (যারা কথা দিয়ে), সাগরময় ভট্টাচার্য (আমি হেথায় থাকি শুধু), দেবাশিস রায়চৌধুরী (তোমায় নতুন করে পাব) প্রমুখ শিল্পী সঙ্গীত পরিবেশন করলেন।
প্রতিটি গান ও পাঠ নির্বাচন এবং সহযোগী বাদ্যযন্ত্রীদের অত্যন্ত পরিমিত বাদনের মাধ্যমে কবিগুরুর জন্মদিন অত্যন্ত সুন্দরভাবে পালিত হল এবং পরিপূর্ণ সার্থকতা পেল।
রবীন্দ্রসঙ্গীতে প্রথমেই বলতে হয় বর্তমান প্রজন্মের দুই শিল্পীর কথা। মনস্বিতা ঠাকুর পরিবেশিত ‘আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায়’ অনবদ্য পরিবেশনা। ‘কার মিলন চাও বিরহী’ অসামান্য দক্ষতায় উপস্থাপন করলেন শুভাশিস দত্ত।
আরও গুণী নবীন ও প্রথিতযশা শিল্পীরা সুপরিবেশন করলেন রবিগান। অভিজিৎ গুহ (সে দিনে আপদ আমার যাবে), অর্পিতা বন্দ্যোপাধ্যায় (আমার এ ঘরে আপনার), মহুয়া মুখোপাধ্যায় (তোমারে জানিনে হে), তৃষিত চৌধুরী (এ ভারতে রাখো), দোয়েল প্রামাণিক (আমার যা আছে) রচয়িতা রায় (আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ), সুরজিৎ রায় (এরে ভিখারি সাজায়ে), আশিস ভট্টাচার্য (তুমি কি গো পিতা আমাদের), স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত (পথ চেয়ে যে কেটে), শ্রীনন্দা মুখোপাধ্যায় (গানের ভিতর দিয়ে যখন), শ্রমণা চট্টোপাধ্যায় (তাই তোমার আনন্দ আমার), শমিতা মুখোপাধ্যায় (আবার যদি ইচ্ছা করো), শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায় (কে গো অন্তরতর সে), অর্পণ রক্ষিত (যিনি সকল কাজের), শ্রেয়া গুহঠাকুরতা (চিরসখা, হে ছেড়ো না), রোহিণী রায়চৌধুরী (যারা কথা দিয়ে), সাগরময় ভট্টাচার্য (আমি হেথায় থাকি শুধু), দেবাশিস রায়চৌধুরী (তোমায় নতুন করে পাব) প্রমুখ শিল্পী সঙ্গীত পরিবেশন করলেন।
প্রতিটি গান ও পাঠ নির্বাচন এবং সহযোগী বাদ্যযন্ত্রীদের অত্যন্ত পরিমিত বাদনের মাধ্যমে কবিগুরুর জন্মদিন অত্যন্ত সুন্দরভাবে পালিত হল এবং পরিপূর্ণ সার্থকতা পেল।
নিজস্ব প্রতিনিধি
