Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অদ্বিতীয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়

প্রত্যেকের জীবনেই একটা মুহূর্ত আসে। গড়পড়তা জীবনধারাকে বদলে দেওয়ার মুহূর্ত। জীবনের খোলনোলচে বদলে দেওয়ার বাঁকে এসে দাঁড়াই আমরা। কারও ক্ষেত্রে ঘটনাগুলো ঘটে যায় আপনা থেকেই। তবে আমার মতো সৌভাগ্যবতীদের জন্য ঈশ্বর তৈরি রাখেন তাঁর দূতকে। আমার জীবনে সেই দেবদূত ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। সিনেমা-থিয়েটার জগতের থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে থাকা এক স্কুলছাত্রীকে তুলে এনে তিনি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিলেন দর্শকদের সামনে। অভিনয় থেকে ব্যক্তিগত সমস্যা, সব সময় পাশে ছিলেন অভিভাবকের মতো। হোঁচট খেলে সামলে নিয়েছেন। ভুল হলে দেখিয়ে দিয়েছেন। কাজ পছন্দ হলে প্রশংসাতেও থেকেছেন অকৃপণ। এমনই একজনের হাতে তৈরি আমি। রগুড়ে মানুষ... কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে? ‘হার্ড টাস্ক মাস্টার’।
দেশভাগের পর বাবা ঠিক করেন এপারে চলে আসবেন। তার আগেই অবশ্য আমাকে কলকাতায় দিদির শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। পরে চাকরি ছেড়ে পাকাপাকিভাবে এপারে চলে আসেন। এতগুলো ভাইবোন। এদিকে বাবার চাকরি নেই। ফলে আর্থিক অনটন ছিল রোজের সঙ্গী। তবে পড়াশোনায় ছেদ পড়েনি। ভর্তি হয়েছিলাম কলকাতার এক স্কুলে। সেই স্কুল থেকে ফেরার পথেই জীবনের সেই মুহূর্তটা এসেছিল...। রাসবিহারী মোড়ে একটি পানের দোকানে তখনকার ডাকসাইটে শিল্পীদের আড্ডা বসত। স্কুলে যাওয়া আসার পথে তাঁদের চাক্ষুষও করেছি বেশ কয়েকবার। মনে আছে, একদিন বন্ধুদের সঙ্গে স্কুল থেকে ফিরছি। দুম করে সামনে চলে এলেন ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। কোনও ধানাইপানাই না করে সপাট প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি বাঙাল কথা বলতে জানেন?’ আমার মুখে তো ছোটবেলা থেকেই খই ফোটে, বিন্দুমাত্র ভয়ডর ছিল না। সোজা উত্তর দিলাম, ‘আমি ঢাকার মেয়ে। বাঙাল কথাই বলি’। শুনে ভানুদার প্রশ্ন, ‘অভিনয় করবেন?’ হুট করে এরকম একটা প্রস্তাব পেয়ে একটু ভড়কেই গিয়েছিলাম। দ্রুত সামলে নিয়ে জবাব দিলাম, ‘সে তো আমি বলতে পারব না, বাবাকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন’।
ভানুদা ছিলেন একরোখা, জেদি। হাল ছাড়ার পাত্র নন। পরদিন ঠিক পৌঁছে গেলেন আমাদের বাড়ি। বাবার সঙ্গে কথা বলার সময়ই বেরিয়ে এল ওঁর সঙ্গে আত্মীয়তার গুপ্তধন। মেজদি ছিলেন ভানুদার মামি। যাই হোক, বাবাকে ‘নতুন ইহুদি’ নাটকের কথা বলে রাজি করালেন। আমি তো তখন আনন্দে লাফাচ্ছি, এদিকে বড়দের তা বুঝতে দেওয়া যাবে না। তখন আমি কলকাতার পথঘাট তেমন চিনতাম না। বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া ও দিয়ে যাওয়ার জন্য ভানুদাকেই অনুরোধ করেছিলেন বাবা। রাজি হয়ে যান তিনি। সেই মতো পরদিন ভানুদার সঙ্গে বেড়িয়ে পড়লাম... তখন আমার স্কুলের একটি কেডস ছাড়া কোনও জুতো ছিল না। ফলে খালি পা...। কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলেন সেটা। তারপর অবাক চোখে তাকালেন আমার দিকে। শুধু জিজ্ঞেস করলেন, কারণ কী? আর কোনও কথা নয়। সোজা জুতোর দোকান। সেই একপাটি জুতো আমি দীর্ঘদিন যত্ন করে রেখেছিলাম। পরে তা নষ্ট হয়ে যায়।
যদিও সে যাত্রা আমার অভিনয় করা হয়নি। কারণ, নাটকের দলের সদস্যরা বয়স ও চেহারাপত্তর দেখে আমাকে বাতিল করে দিয়েছিলেন। এর ঠিক এক বছর পর আবার একদিন বাড়িতে উদয় হলেন ভানুদা। বাবার অনুমতি নিয়ে ফের আমাকে নিয়ে চললেন ‘নতুন ইহুদি’ নাটকে অভিনয় করাবেন বলে। সুশীল মজুমদার, কানু বন্দ্যোপাধ্যায়রা এবার আমাকে সুযোগ দিলেন। শুরু হল রিহার্সাল। জীবন তখন সম্পূর্ণ অন্য খাতে বইতে শুরু করেছে...।
মনে আছে, বসুশ্রীতে তখন নাটক হতো। একদিন সেখানে স্টেজ রিহার্সাল হচ্ছে। ভানুদার সঙ্গে দেখা করতে এলেন উত্তমকুমার। আমার আত্মারাম তো তখন খাঁচা ছাড়ব ছাড়ব করছে। স্বপ্নের নায়ককে দেখার জন্য দিলাম দৌড়। দিগবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে দৌড়তে গিয়ে পেরেকে পা কেটে সে এক রক্তারক্তি কাণ্ড। দলের সদস্যরা যখন আমার শুশ্রষা করছেন, আমি তখন যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে উত্তমকুমারের দিকেই ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে। ওই অবস্থাতেই রিহার্সাল করেছিলাম। আমার অভিনয় দেখে উত্তমবাবু তাঁর দলের একটি নাটকে অভিনয় করার প্রস্তাব দেন। পরে বাবার থেকে অনুমতি নিতে এসেছিলেন। ‘আজকাল’ বলে ওই নাটকে আমি পার্টও করেছিলাম।
‘নতুন ইহুদি’ যেদিন মঞ্চস্থ হয়, সেদিন একটা দারুণ ঘটনা ঘটেছিল। যদিও তা আমি নিজে শুনিনি। এমনকী ভানুদাও আমাকে বলেননি। বলেছিলেন বাবাকে। সেদিন দর্শকাসনে ছিলেন শিশিরকুমার ভাদুড়ি। তখন তাঁর সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। যাই হোক, নাটকের পর বেশ বুঝতে পারছি আমার অভিনয় সাড়া ফেলেছে। সকলে আমার নাম জানতে চাইছেন। সেই সময় নাকি শিশিরবাবু গ্রিনরুমে এসে ভানুদা, কানুদাদের বলেছিলেন, ‘একটা বাঙাল মেয়ে এসে তোদের সবার মুখে জুতো মেরে দিয়ে চলে গেল!’
নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার কয়েকদিন পর ভানুদা আমাকে এবার নিয়ে গেলেন ছবিতে অভিনয় করাবেন বলে। ছবির নাম ‘পাশের বাড়ি’। সেখানেও প্রথমে শুনতে হল, এই মেয়ে রোগা, বয়স কম... বাতিল হয়ে গেলাম। কিন্তু, ভানুদার জেদ। কয়েক মাস পর ফের খবর এল। আবার ভানুদার পিছু নিলাম। তখন আমাকে বলা হয়েছিল, তিনদিনের কাজ হবে। প্রথম শটটাই দারুণ হয়েছিল। সবাই এসে অভিনন্দন জানিয়ে গেলেন। তখনই প্রযোজকের থেকে জানতে পারি, আমাকে পরীক্ষা করা হচ্ছিল। উতরে যাওয়ায় আমায় গোটা ছবিতেই রাখা হবে। ফলে কাজ হবে অনেকদিন ধরে। একদিকে ‘নতুন ইহুদি’-র সাফল্য, অন্যদিকে ‘পাশের বাড়ি’-র দুরন্ত কমেডি। আমাকে আর পিছু ফিরে চাইতে হয়নি...।
লেখার শুরুটা করেছিলাম জীবন বদলে দেওয়া বাঁকের কথা বলে। ভানুদা কিন্তু শুধু আমায় ওই বাঁক পর্যন্ত ছেড়ে আসেননি। অভিভাবক মতোই নিষ্ঠা ভরে আমার কেরিয়ারের সিঁড়িতে সঙ্গী হয়েছেন। তাই আমার জীবনে তাঁর অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না। বেঁচে থাকলে ১০০ বছর পূর্ণ করতেন। সারা পৃথিবী খুঁজলেও হয়তো তাঁর মতো সত্যিকারের শিল্পী আর দ্বিতীয়টি মিলবে না।
23rd  August, 2020
মাতৃরূপেণ...
শান্তনু দত্তগুপ্ত

বিধাননগর স্টেশন থেকে লাইন ধরে দমদমের দিকে নাক বরাবর খানিকটা হাঁটাপথ। পথ আর কই! এ তো রেললাইন! এখানে হাঁটতে মানা। তাও হাঁটে লোকে। এটাই শর্টকাট। তারপর ডানদিকের ঢাল ধরে নেমে যায়। খুচখাচ কয়েকটা কারখানার পথ মেলে এখানেই। দু’টো বস্তি পেরিয়ে বাঁয়ে ঘুরলে দেখা যায় ওই গেটটা। বন্ধ... কোনওরকমে একটা মানুষ গলে যেতে পারে, এমন একটা ফুটো শুধু রয়েছে। তার সামনেই প্লাস্টিকের চেয়ার পেতে বসে আছেন বিধুবাবু। বিধুশেখর বিশ্বাস। চেয়ারটার রং কোনও এক কালে লাল ছিল। এখন তার ছোঁয়া বেঁচেবর্তে আছে।  বিশদ

20th  September, 2020
দ্বিশত শরতে ‘সিদ্ধপুরুষ’
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

দু’শো বছর আগে ‘আবির্ভাব’ হয়েছিল তাঁর। বিদ্যার সাগর তিনি। করুণার মহাসমুদ্র তিনি। ঈশ্বর ছিল তাঁর মানবজগৎ, ঈশ্বর ছিল তাঁর কর্ম। কর্মেই তিনি ‘সিদ্ধপুরুষ’। চিরন্তন প্রণম্য তিনি। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বিশদ

13th  September, 2020
অ প রি হা র্য
সৌগত রায়

সালটা ১৯৭৪। কিছুটা ধন্দেই ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই আলোচনার জন্য ডেকেছিলেন প্রণবদাকে। অর্থমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী। পদের দিক থেকে সুপ্রিম পাওয়ারফুল হয়তো নন, কিন্তু আস্থাভাজন। ইন্দিরা জানতেন, বাস্তবটা একমাত্র উনিই বলতে পারবেন। আর পারবেন কাজটা করতে। ট্যাক্স আইন ফাঁকি দেওয়ার অপরাধে গ্রেপ্তার করতে হবে দুই মহারানিকে। একজন জয়পুরের গায়ত্রী দেবী।   বিশদ

06th  September, 2020
মাস্টার নেগোশিয়েটর প্রণবদা
পি চিদম্বরম

সঠিক মনে করতে পারছি না যে প্রণবদার সঙ্গে আমার কবে এবং কীভাবে প্রথম দেখা হল। কোনও নির্দিষ্ট ইভেন্ট হলে মনে পড়ত। আসলে প্রণবদা মোটামুটি ১৯৭৫ সাল থেকেই তাঁর রাজনীতির জীবনে এবং জাতীয় স্তরে পরিচিত হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ, তিনি ততদিনে হয়েছিলেন অর্থমন্ত্রকের একজন জুনিয়র মন্ত্রী। কিন্তু সেভাবে দেখতে গেলে তরুণ রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও সেটা ছিল স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত দপ্তর এবং যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।   বিশদ

06th  September, 2020
চালকহীন কংগ্রেস 
সমৃদ্ধ দত্ত

অসহযোগ আন্দোলন স্তিমিত। এখন আর আইনসভা বয়কট করার কারণ কী? প্রশ্ন তুললেন চিত্তরঞ্জন দাশ। ১৯২২ সালে কংগ্রেসের গয়া অধিবেশনে। উপস্থিত প্রতিনিধিরা একটু চমকে গেলেন। প্রাথমিকভাবে। 
বিশদ

30th  August, 2020
ভানু ১০০
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

শুধু কমেডিয়ানের পরিধিতে বেঁধে রাখা যায় না তাঁকে। পূর্ণাঙ্গ অভিনেতা তিনি। প্রত্যেকটা শটে অনন্য। মেধাবি ছাত্র হয়েও বেছে নিয়েছিলেন বিনোদনের জগৎকে। আজও টিভির পর্দায় তাঁকে দেখতে পেলে আটকে যায় রিমোট। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী বুধবার তাঁর শতবর্ষ।
বিশদ

23rd  August, 2020
ফিকে হয়নি আজও...
আশা ভোঁসলে

প্রথম আলাপ। প্রথম দেখা একজন খাঁটি গায়ককে। পারফর্মার ছিলেন না রফি সাব। নিজেকে পারফর্মার বলতেনও না। ধ্যান, জ্ঞান, জীবন... সবটাই জড়িয়ে ছিল গান। তাঁর কণ্ঠ...।
বিশদ

09th  August, 2020
অজানা রফি

 ফিল ইন দ্য ব্ল্যাঙ্কস’ ভূমিকাতেই যাত্রা শুরু ফিকুর। বিনা মাইকেই। অধৈর্য শ্রোতারা ক্রমশ শান্ত হলেন। সেই ফকির বাবার কাওয়ালিতেই বাজিমাত ছোট্ট ছেলেটির। বিশদ

09th  August, 2020
ফিরে দেখা ব্যোমকেশ 

আবীর চট্টোপাধ্যায়: সত্যের প্রতি নিষ্ঠা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা। এই দু’টোর কম্বিনেশনের নাম সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সী। এমন কোনও মানুষ সামনে থাকলে ভালো লাগে। নাই বা হলেন তিনি রক্তমাংসের কেউ। তাঁকে দেখে, তাঁকে ‘পড়ে’ মনে হয়, যদি এমনটা হতে পারতাম... যদি এভাবে কেউ গাইড করত! এই আশ্রয়টাই হয়ে উঠেছে ব্যোমকেশ। 
বিশদ

02nd  August, 2020
হাতে খড়ি ধুতি পরায় 

দূরদর্শনে বাসু চট্টোপাধ্যায়ের সেই সিরিয়ালে যেন বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসেছিলেন ব্যোমকেশ। সেই বাঙালিয়ানা, সেই সংসারী অথচ ক্ষুরধার মস্তিষ্কের ছিপছিপে চেহারার চিরকালীন চরিত্র। ‘ব্যোমকেশ’ রজিত কাপুর এখনও দর্শকের চোখে অমলিন। আলাপচারিতায় অন্বেষা দত্ত।
বিশদ

02nd  August, 2020
স্যার এডমুন্ড হিলারি
চন্দ্রনাথ দাস

বেঁচে থাকলে তাঁর বয়স হতো ১০১ বছর। তেনজিং নোরগের সঙ্গে প্রথমবার পা রেখেছিলেন পৃথিবীর শীর্ষে। মাউন্ট এভারেস্ট জয়ের জন্য স্যার এডমুন্ড হিলারিকে মনে রেখেছে এই দুনিয়া। কিন্তু শুধু এক্সপ্লোরার নন, তিনি ছিলেন মাটির খুব কাছাকাছি থাকা এক মানুষ। এভারেস্ট অঞ্চলের প্রতিটা গ্রাম, জনপদের মনে তিনি থেকে গিয়েছেন তাঁদের শিক্ষার, উন্নতির সোপান হিসেবে। শতবর্ষ পার করে ফিরে দেখা সেই ব্যক্তিত্বকে।
বিশদ

26th  July, 2020
করোনা ভ্যাকসিনের পথে
সাফল্যের অপেক্ষায়
ডঃ সমীরণ পান্ডা

ল্যাটিন শব্দ ভ্যাক্কা (vacca) মানে গোরু। আর আঠেরোশো শতাব্দীতে মানুষকে স্মল পক্স বা বসন্ত রোগের থাবা থেকে বাঁচানোর জন্য গোরুর বসন্ত রোগের গুটি থেকে যে প্রতিষেধক ইঞ্জেকশন বানানো হয়েছিল, সেই প্রয়াসের মধ্যেই জন্ম হয় ‘ভ্যাকসিন’ শব্দটির। 
বিশদ

19th  July, 2020
করোনা ভ্যাকসিনের পথে
আগামী বছরের আগে নয়

ডঃ শেখর চক্রবর্তী : এক ভয়াবহ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা...। বিশ্বব্যাপী মহামারী। যা আগাম ঠেকানোর কোনও পথ আমাদের হাতে নেই। আর তাই চেষ্টা চলছে। বিশ্বজুড়ে। থেমে নেই কোনও দেশ। আমরাও না। কিন্তু দিনক্ষণ নির্দিষ্ট করে ভ্যাকসিন তৈরি? অসম্ভব। একেবারেই ভিত্তিহীন এবং বাজে কথা। 
বিশদ

19th  July, 2020
চিম 

করোনাকে দ্রুত জব্দ করার লক্ষ্যে গোটা বিশ্বে সম্পূর্ণ নতুন একটি ভাবনা (কনসেপ্ট) নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। সেটি হল, চিম (CHIM)। কন্ট্রোল হিউম্যান ইনফেকশন মডেল। এর উদ্দেশ্য হল, ভ্যাকসিন কাজ করছে কি না, তার ফল দ্রুত জেনে নেওয়া।
বিশদ

19th  July, 2020
একনজরে
 প্রতিপক্ষ ফুটবলারের গায়ে থুতু দেওয়ার অপরাধে চার ম্যাচ নির্বাসিত হলেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ফরাসি লিগে প্যারি সাঁজাঁ বনাম মার্সেই ম্যাচের শেষ লগ্নে ...

 দুই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র সহ মালদহের ১১জনকে হন্যে হয়ে খুঁজছে এনআইএ। তাদের ধরার জন্য বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিও চালিয়েছে তারা। ওই দুই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র ডোমকল থেকে ধৃত ...

 বিরোধীদের যাবতীয় আপত্তি অগ্রাহ্য করে কৃষি ও কৃষকদের স্বার্থ সম্পর্কিত তিনটি বিল গাজোয়ারি করে সংসদে পাশ করিয়েছে মোদি সরকার। প্রতিবাদে গোটা বিরোধী শিবির দেশজুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। এনডিএ-র একাধিক শরিক দলও বেজায় ক্ষুব্ধ। ...

 বর্ধমান থানার মির্জাপুরে বাসের ধাক্কায় এক স্কুল ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম জয়দীপ সুবুধি (১৫)। সে বর্ধমান শহরের মিউনিসিপ্যাল বয়েজ হাইস্কুলে পড়ত। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস
১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম
১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং বেদির জন্ম
১৯৬৯ - বিখ্যাত বাঙালি চিত্রপরিচালক, অভিনেতা এবং নাট্যব্যক্তিত্ব মধু বসু ওরফে নাম সুকুমার বসুর মৃত্যু
১৯৯০- রাজনীতিবিদ,স্বাধীনতা সংগ্রামী গান্ধীবাদি নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৯৯ টাকা ৭৪.৭০ টাকা
পাউন্ড ৯২.১৯ টাকা ৯৫.৪৭ টাকা
ইউরো ৮৪.৫২ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৮৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫৭,১৮০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫৭,২৮০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী ৩৩/৬ রাত্রি ৬/৪৪। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র ৩২/৩৩ রাত্রি ৬/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৯/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/২৬/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৭ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
৮ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী রাত্রি ১০/৩১। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র রাত্রি ১১/৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৯ গতে ৯/৫৯ মধ্যে।
৭ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। বৃষ: ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিন
বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: চেন্নাই সুপার কিংসকে ৪৪ রানে হারাল দিল্লি ক্যাপিটাল

11:13:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১০১/৪ (১৬ ওভার) 

10:49:48 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪৭/৩ (১০ ওভার) 

10:14:56 PM

 আইপিএল: চেন্নাই ২৬/১ (৫ ওভার)

09:51:00 PM