Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

হাতে খড়ি ধুতি পরায় 

দূরদর্শনে বাসু চট্টোপাধ্যায়ের সেই সিরিয়ালে যেন বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসেছিলেন ব্যোমকেশ। সেই বাঙালিয়ানা, সেই সংসারী অথচ ক্ষুরধার মস্তিষ্কের ছিপছিপে চেহারার চিরকালীন চরিত্র। ‘ব্যোমকেশ’ রজিত কাপুর এখনও দর্শকের চোখে অমলিন। আলাপচারিতায় অন্বেষা দত্ত। 

 বাঙালির চোখে এখনও আপনিই তো সেরা ব্যোমকেশ... অনুভূতিটা কেমন?
সেটা আমার সৌভাগ্য ছাড়া আর কী বলি। এমন সম্মান পেয়ে আমি অভিভূত।
 আজও ব্যোমকেশ কেন এত জনপ্রিয়?
ব্যোমকেশকে নিয়ে শরদিন্দুর লেখার ধরন খুব সাধারণ, অথচ অসম্ভব শক্তিশালী। সব ধরনের মানুষের কাছে যা পৌঁছে যেতে পারে অনায়াসে। কিশোর বা বয়স্ক, প্রত্যেককেই ছুঁয়ে যায় ব্যোমকেশ। শরদিন্দুর গল্প বলার কৌশলটাই এত আকর্ষণীয় যে, বছরের পর বছর পেরিয়ে গেলেও লোকে ফের ব্যোমকেশ নিয়েই কাজ করার কথা ভাবে। সেটা সিরিয়াল হোক বা ফিল্ম অথবা নাটক, প্রক্রিয়াটা চলতেই থাকে। কারণ ব্যোমকেশ আপাতভাবে একজন সাধারণ মানুষ, যাঁর সঙ্গে নিজেকে খুব সহজে কানেক্ট করতে পারি আমরা। এটাই এই রহস্য-গল্পের সৌন্দর্য।
 সত্যান্বেষী ব্যোমকেশের চরিত্রে আপনি... কীভাবে ঘটেছিল?
বাসুদার (চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন দেখা করতে যাই, তার আগে আমি একটা কাজ করেছিলাম... যুগান্তর। সুজিত সেনের লেখা, শুভঙ্কর ঘোষের পরিচালনা। সেখানে আমি মাইকেল মধুসূদন দত্তের চরিত্রে ছিলাম। বাসুদা সেই কাজ দেখেছিলেন। আর সুজিতদা ব্যোমকেশের চরিত্রে আমার নামটা বলেছিলেন। বাসুদার সঙ্গে দেখা হওয়ার পর ঠিক দশ মিনিট লেগেছিল... উনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, আমিই ব্যোমকেশ। তারপর আবার ওঁর সঙ্গে দেখা করতে বলেছিলেন। ততদিনে ৩৩টা গল্পের হিন্দি অনুবাদ ওঁর করা হয়ে গিয়েছে। সব এপিসোড আমায় দিয়ে দিলেন... আর বললেন, ‘আমার হোমওয়ার্ক হয়ে গিয়েছে। এবার তুমি তোমারটা করে নাও। সব পড়ে ফেলো। যদি হিন্দিতে কোথাও সমস্যা থাকে, ঠিক করে দিও। আমার হিন্দি অত ভালো নয়। আর অন্য কোনও সমস্যা হলেও বোলো। তোমার হয়ে গেলে আমরা শ্যুটিং শুরু করে দেব।’ অল্প কথায় কত সুন্দর বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। এভাবেই শুরু হয়ে গেল কাজ।
 বাসু চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা একটু বলুন।
উনি গল্পগুলোয় কোনও রূপান্তর ঘটানোর চেষ্টা করেননি। সাধারণ জিনিসটাকে সাধারণই রাখতে চেয়েছিলেন। আমরা লোকেশন ওয়াইজ শ্যুট করেছিলাম। ফিল্ম যেভাবে হয়, সেভাবেই। ব্যোমকেশের বাড়ির দৃশ্যগুলো সব ওঁর বাড়িতে শ্যুট হয়েছিল। সবকটা এপিসোডের... একসঙ্গে। সেটাই প্রথম... তারপর শুরু হল আউটডোর কাজ। সেই সূত্রেই কলকাতা যাওয়া। উৎপলদা (দত্ত) আর রবি ঘোষের সঙ্গে দু’টো এপিসোডের পুরোটা কলকাতায় শ্যুট হয়েছিল।
 তখন ব্যোমকেশ হয়েছিল পুরোটা শরদিন্দুর লেখা মেনেই... আজকাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে। সেটা কীভাবে দেখেন?
দেখুন, সেটা নির্ভর করে কে কীভাবে কাজটা করতে চাইছেন, তার উপর। আজ যদি কেউ ব্যোমকেশ করতে যান, তিনি কেন পুরোপুরি বাসুদাকে ফলো করবেন? তার তো কোনও মানেই হয় না। যা এত বছর ধরে সাহিত্যের অঙ্গ হয়ে আছে, সেটা নিয়ে আবার কাজ করতে গেলে তার মধ্যে আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি আনতেই হবে। মূল টেক্সট খুব পাল্টে দেওয়া যায় না। কিন্তু অন্য অ্যাঙ্গেল থেকে দেখতে হবেই। তাহলেই সেটা সৃষ্টিশীলতার দিক থেকে আলাদা হবে। এতদিনে ব্যোমকেশ নিয়ে অনেক ধরনের কাজ হয়েছে। একটা অন্যটির থেকে আলাদা। সেটাই তো হওয়া উচিত। এক রকমের হলে আপনি আর সেটা দেখবেন কেন?
 এ কালের ব্যোমকেশ দেখেছেন? আপনার কেমন লেগেছে?
আবীরের কাজ দেখেছি। প্রথম ছবিটা বোধহয় সিলভার জুবিলি হয়েছিল। ওঁরা আমায় বিশেষ আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। আমি কলকাতায় এসেছিলাম সেটা দেখতে। বেশ আলাদা কাজ। দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনায় সুশান্তের (সিং রাজপুত) কাজও দেখেছি। সেটাও অন্যরকম ছিল।
 আবীরকে ব্যোমকেশ হিসেবে কেমন লেগেছিল?
ওঁর স্ক্রিন প্রেজেন্স খুবই ভালো। দারুণ কাজ করেছে।
 ব্যোমকেশের চরিত্রে যাঁরা কাজ করছেন বা ভবিষ্যতে করবেন, তাঁদের জন্য কোনও পরামর্শ
এ ক্ষেত্রে পরামর্শ বলে কিছু হয় না। আমি অন্তত বিশ্বাস করি না। যিনি করছেন, তিনিই ভাববেন চরিত্রটা নিয়ে। কীভাবে করবেন, সেটা তাঁর এবং পরিচালকের ভাবনায় থাকবে।
 ব্যোমকেশ আপনাকে ধুতি পরতে শিখিয়ে ছিল?
(হাসতে হাসতে) হ্যাঁ, এখন আমি চোখ বন্ধ করে ধুতি পরে ফেলতে পারি। ব্যোমকেশ করার সময় ছ’মাস রোজ ধুতি পরেছি। শেখা হয়ে গিয়েছিল তখনই। কস্টিউমের দাদা প্রথমে করে দিতেন। তারপর শিখে গিয়ে নিজেই করতাম। এখন তো নাটকের জন্য দরকার পড়লে আমি লোককে ধুতি পরিয়ে দিই।
 কলকাতায় তো নাটকের জন্য এখনও আসেন। কেমন লাগে, কী স্মৃতি শহরটাকে ঘিরে?
এ শহরের গুড়ের সন্দেশ বরাবরের প্রিয়। কলকাতায় যখনই আসি, ওটা আমার চাই। সাহিত্য আর শিল্পে বাঙালিদের জ্ঞান এখনও প্রশংসনীয়। আর স্মৃতি তো অনেক...। চৌরঙ্গি দিয়ে হাঁটা, গ্র্যান্ডে থাকা...। রাস্তায় হাঁটাটা ভালো লাগত। দুপুর তিনটে থেকে শ্যুটিং হতো। কাজ হয়ে গেলে আমি আর কে কে (অজিতের চরিত্রে ছিলেন, কে কে রায়না) চৌরঙ্গি ধরে হাঁটতাম, পুরনো বই ঘাঁটতাম। চায়না টাউনও যেতাম, আপনারা ট্যাংরা বলেন যাকে। সেই ট্যাংরা আর এখন কোথায়? সেই অনুভূতিটাও নেই। ২০ বছর আগে রাতের দিকে ওখানে গিয়ে গাড়ি রাখার জায়গা পেতাম না আমরা। শুনেছি, অনেক পুরনো রেস্তরাঁ মালিক ওখান থেকে চলে গিয়েছেন। এখন বিড়লা সভাঘরে আসি পারফর্ম করতে। সবই খুব চেনা। কাছের বলেই মনে হয় আপনাদের শহরটাকে।
02nd  August, 2020
মাতৃরূপেণ...
শান্তনু দত্তগুপ্ত

বিধাননগর স্টেশন থেকে লাইন ধরে দমদমের দিকে নাক বরাবর খানিকটা হাঁটাপথ। পথ আর কই! এ তো রেললাইন! এখানে হাঁটতে মানা। তাও হাঁটে লোকে। এটাই শর্টকাট। তারপর ডানদিকের ঢাল ধরে নেমে যায়। খুচখাচ কয়েকটা কারখানার পথ মেলে এখানেই। দু’টো বস্তি পেরিয়ে বাঁয়ে ঘুরলে দেখা যায় ওই গেটটা। বন্ধ... কোনওরকমে একটা মানুষ গলে যেতে পারে, এমন একটা ফুটো শুধু রয়েছে। তার সামনেই প্লাস্টিকের চেয়ার পেতে বসে আছেন বিধুবাবু। বিধুশেখর বিশ্বাস। চেয়ারটার রং কোনও এক কালে লাল ছিল। এখন তার ছোঁয়া বেঁচেবর্তে আছে।  বিশদ

20th  September, 2020
দ্বিশত শরতে ‘সিদ্ধপুরুষ’
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

দু’শো বছর আগে ‘আবির্ভাব’ হয়েছিল তাঁর। বিদ্যার সাগর তিনি। করুণার মহাসমুদ্র তিনি। ঈশ্বর ছিল তাঁর মানবজগৎ, ঈশ্বর ছিল তাঁর কর্ম। কর্মেই তিনি ‘সিদ্ধপুরুষ’। চিরন্তন প্রণম্য তিনি। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বিশদ

13th  September, 2020
অ প রি হা র্য
সৌগত রায়

সালটা ১৯৭৪। কিছুটা ধন্দেই ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাই আলোচনার জন্য ডেকেছিলেন প্রণবদাকে। অর্থমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী। পদের দিক থেকে সুপ্রিম পাওয়ারফুল হয়তো নন, কিন্তু আস্থাভাজন। ইন্দিরা জানতেন, বাস্তবটা একমাত্র উনিই বলতে পারবেন। আর পারবেন কাজটা করতে। ট্যাক্স আইন ফাঁকি দেওয়ার অপরাধে গ্রেপ্তার করতে হবে দুই মহারানিকে। একজন জয়পুরের গায়ত্রী দেবী।   বিশদ

06th  September, 2020
মাস্টার নেগোশিয়েটর প্রণবদা
পি চিদম্বরম

সঠিক মনে করতে পারছি না যে প্রণবদার সঙ্গে আমার কবে এবং কীভাবে প্রথম দেখা হল। কোনও নির্দিষ্ট ইভেন্ট হলে মনে পড়ত। আসলে প্রণবদা মোটামুটি ১৯৭৫ সাল থেকেই তাঁর রাজনীতির জীবনে এবং জাতীয় স্তরে পরিচিত হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ, তিনি ততদিনে হয়েছিলেন অর্থমন্ত্রকের একজন জুনিয়র মন্ত্রী। কিন্তু সেভাবে দেখতে গেলে তরুণ রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও সেটা ছিল স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত দপ্তর এবং যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।   বিশদ

06th  September, 2020
চালকহীন কংগ্রেস 
সমৃদ্ধ দত্ত

অসহযোগ আন্দোলন স্তিমিত। এখন আর আইনসভা বয়কট করার কারণ কী? প্রশ্ন তুললেন চিত্তরঞ্জন দাশ। ১৯২২ সালে কংগ্রেসের গয়া অধিবেশনে। উপস্থিত প্রতিনিধিরা একটু চমকে গেলেন। প্রাথমিকভাবে। 
বিশদ

30th  August, 2020
ভানু ১০০
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

শুধু কমেডিয়ানের পরিধিতে বেঁধে রাখা যায় না তাঁকে। পূর্ণাঙ্গ অভিনেতা তিনি। প্রত্যেকটা শটে অনন্য। মেধাবি ছাত্র হয়েও বেছে নিয়েছিলেন বিনোদনের জগৎকে। আজও টিভির পর্দায় তাঁকে দেখতে পেলে আটকে যায় রিমোট। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী বুধবার তাঁর শতবর্ষ।
বিশদ

23rd  August, 2020
অদ্বিতীয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়

 প্রত্যেকের জীবনেই একটা মুহূর্ত আসে। গড়পড়তা জীবনধারাকে বদলে দেওয়ার মুহূর্ত। জীবনের খোলনোলচে বদলে দেওয়ার বাঁকে এসে দাঁড়াই আমরা। কারও ক্ষেত্রে ঘটনাগুলো ঘটে যায় আপনা থেকেই। তবে আমার মতো সৌভাগ্যবতীদের জন্য ঈশ্বর তৈরি রাখেন তাঁর দূতকে। আমার জীবনে সেই দেবদূত ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদ

23rd  August, 2020
ফিকে হয়নি আজও...
আশা ভোঁসলে

প্রথম আলাপ। প্রথম দেখা একজন খাঁটি গায়ককে। পারফর্মার ছিলেন না রফি সাব। নিজেকে পারফর্মার বলতেনও না। ধ্যান, জ্ঞান, জীবন... সবটাই জড়িয়ে ছিল গান। তাঁর কণ্ঠ...।
বিশদ

09th  August, 2020
অজানা রফি

 ফিল ইন দ্য ব্ল্যাঙ্কস’ ভূমিকাতেই যাত্রা শুরু ফিকুর। বিনা মাইকেই। অধৈর্য শ্রোতারা ক্রমশ শান্ত হলেন। সেই ফকির বাবার কাওয়ালিতেই বাজিমাত ছোট্ট ছেলেটির। বিশদ

09th  August, 2020
ফিরে দেখা ব্যোমকেশ 

আবীর চট্টোপাধ্যায়: সত্যের প্রতি নিষ্ঠা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা। এই দু’টোর কম্বিনেশনের নাম সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সী। এমন কোনও মানুষ সামনে থাকলে ভালো লাগে। নাই বা হলেন তিনি রক্তমাংসের কেউ। তাঁকে দেখে, তাঁকে ‘পড়ে’ মনে হয়, যদি এমনটা হতে পারতাম... যদি এভাবে কেউ গাইড করত! এই আশ্রয়টাই হয়ে উঠেছে ব্যোমকেশ। 
বিশদ

02nd  August, 2020
স্যার এডমুন্ড হিলারি
চন্দ্রনাথ দাস

বেঁচে থাকলে তাঁর বয়স হতো ১০১ বছর। তেনজিং নোরগের সঙ্গে প্রথমবার পা রেখেছিলেন পৃথিবীর শীর্ষে। মাউন্ট এভারেস্ট জয়ের জন্য স্যার এডমুন্ড হিলারিকে মনে রেখেছে এই দুনিয়া। কিন্তু শুধু এক্সপ্লোরার নন, তিনি ছিলেন মাটির খুব কাছাকাছি থাকা এক মানুষ। এভারেস্ট অঞ্চলের প্রতিটা গ্রাম, জনপদের মনে তিনি থেকে গিয়েছেন তাঁদের শিক্ষার, উন্নতির সোপান হিসেবে। শতবর্ষ পার করে ফিরে দেখা সেই ব্যক্তিত্বকে।
বিশদ

26th  July, 2020
করোনা ভ্যাকসিনের পথে
সাফল্যের অপেক্ষায়
ডঃ সমীরণ পান্ডা

ল্যাটিন শব্দ ভ্যাক্কা (vacca) মানে গোরু। আর আঠেরোশো শতাব্দীতে মানুষকে স্মল পক্স বা বসন্ত রোগের থাবা থেকে বাঁচানোর জন্য গোরুর বসন্ত রোগের গুটি থেকে যে প্রতিষেধক ইঞ্জেকশন বানানো হয়েছিল, সেই প্রয়াসের মধ্যেই জন্ম হয় ‘ভ্যাকসিন’ শব্দটির। 
বিশদ

19th  July, 2020
করোনা ভ্যাকসিনের পথে
আগামী বছরের আগে নয়

ডঃ শেখর চক্রবর্তী : এক ভয়াবহ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা...। বিশ্বব্যাপী মহামারী। যা আগাম ঠেকানোর কোনও পথ আমাদের হাতে নেই। আর তাই চেষ্টা চলছে। বিশ্বজুড়ে। থেমে নেই কোনও দেশ। আমরাও না। কিন্তু দিনক্ষণ নির্দিষ্ট করে ভ্যাকসিন তৈরি? অসম্ভব। একেবারেই ভিত্তিহীন এবং বাজে কথা। 
বিশদ

19th  July, 2020
চিম 

করোনাকে দ্রুত জব্দ করার লক্ষ্যে গোটা বিশ্বে সম্পূর্ণ নতুন একটি ভাবনা (কনসেপ্ট) নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। সেটি হল, চিম (CHIM)। কন্ট্রোল হিউম্যান ইনফেকশন মডেল। এর উদ্দেশ্য হল, ভ্যাকসিন কাজ করছে কি না, তার ফল দ্রুত জেনে নেওয়া।
বিশদ

19th  July, 2020
একনজরে
 বিরোধীদের যাবতীয় আপত্তি অগ্রাহ্য করে কৃষি ও কৃষকদের স্বার্থ সম্পর্কিত তিনটি বিল গাজোয়ারি করে সংসদে পাশ করিয়েছে মোদি সরকার। প্রতিবাদে গোটা বিরোধী শিবির দেশজুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। এনডিএ-র একাধিক শরিক দলও বেজায় ক্ষুব্ধ। ...

 প্রতিপক্ষ ফুটবলারের গায়ে থুতু দেওয়ার অপরাধে চার ম্যাচ নির্বাসিত হলেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ফরাসি লিগে প্যারি সাঁজাঁ বনাম মার্সেই ম্যাচের শেষ লগ্নে ...

 করোনার দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ শুরু হয়েছে ব্রিটেনে। সংক্রমণ রুখতে স্থানীয় স্তরে বিভিন্ন জায়গায় লকডাউন জারির অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রশাসন। তবে এইভাবে লকডাউনের সাফল্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে ব্রিটিশ সরকারকে চিঠি দিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। ...

 চারদিকে জল বেষ্টিত ভূতনির চর দুষ্কৃতীদের ডেরা হয়ে উঠেছে। বেহাল যোগাযোগ ব্যবস্থার সুযোগ নিয়ে দুষ্কৃতীরা সেখানে ঘাঁটি গাড়ছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস
১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম
১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং বেদির জন্ম
১৯৬৯ - বিখ্যাত বাঙালি চিত্রপরিচালক, অভিনেতা এবং নাট্যব্যক্তিত্ব মধু বসু ওরফে নাম সুকুমার বসুর মৃত্যু
১৯৯০- রাজনীতিবিদ,স্বাধীনতা সংগ্রামী গান্ধীবাদি নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৯৯ টাকা ৭৪.৭০ টাকা
পাউন্ড ৯২.১৯ টাকা ৯৫.৪৭ টাকা
ইউরো ৮৪.৫২ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৮৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫৭,১৮০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫৭,২৮০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী ৩৩/৬ রাত্রি ৬/৪৪। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র ৩২/৩৩ রাত্রি ৬/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৯/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/২৬/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৭ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
৮ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী রাত্রি ১০/৩১। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র রাত্রি ১১/৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৯ গতে ৯/৫৯ মধ্যে।
৭ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। বৃষ: ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিন
বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: চেন্নাই সুপার কিংসকে ৪৪ রানে হারাল দিল্লি ক্যাপিটাল

11:13:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১০১/৪ (১৬ ওভার) 

10:49:48 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪৭/৩ (১০ ওভার) 

10:14:56 PM

 আইপিএল: চেন্নাই ২৬/১ (৫ ওভার)

09:51:00 PM